এনজাইম এমন প্রোটিন যা জৈবিক অনুঘটক হিসাবে কাজ করে (বায়োকেটালিস্টস)। অনুঘটকরা রাসায়নিক বিক্রিয়াকে ত্বরান্বিত করে। যে অণুগুলির উপর এনজাইম কাজ করতে পারে তাকে বলা হয় সাবট্রেটস, এবং এনজাইমগুলি স্তরগুলিকে বিভিন্ন অণুতে রূপান্তর করে পণ্য হিসাবে পরিচিত জীবন বজায় রাখতে পর্যাপ্ত হারে ঘন ঘন ঘন ঘন হওয়ার জন্য কোষের প্রায় সমস্ত বিপাকীয় প্রক্রিয়াগুলির এনজাইম ক্যাটালাইসিস প্রয়োজন৮.১ বিপাকীয় পথগুলি পৃথক পদক্ষেপকে অনুঘটক করতে এনজাইমের উপর নির্ভর করে।
এনজাইমগুলির অধ্যয়নকে এনজাইমোলজি বলা হয় এবং সিউডোইনজাইম বিশ্লেষণের একটি নতুন ক্ষেত্রটি সম্প্রতি বেড়েছে, এটি বুঝতে পেরে যে বিবর্তনের সময় কিছু এনজাইম জৈবিক অনুঘটক পরিচালনা করার ক্ষমতা হারিয়ে ফেলেছিল, যা প্রায়শই তাদের অ্যামিনো অ্যাসিডের ক্রম এবং অস্বাভাবিক ‘সিউডোক্যাটালিটিক’ প্রতিবিম্বিত হয় বৈশিষ্ট্য। [2] [3]
এনজাইমগুলি 5000 টিরও বেশি জৈব রাসায়নিক বিক্রিয়ার ধরণের প্রেরণাগুলি হিসাবে পরিচিত 4 অন্যান্য বায়োকেটালিস্টরা হলেন অনুঘটক আরএনএ অণু, যাকে রিবোজাইমস বলা হয়। এনজাইমের নির্দিষ্টতা তাদের অনন্য ত্রি-মাত্রিক কাঠামো থেকে আসে।
সমস্ত অনুঘটক হিসাবে, এনজাইমগুলি তার সক্রিয়করণ শক্তি হ্রাস করে প্রতিক্রিয়া হার বাড়ায়। কিছু এনজাইম তাদের লক্ষ্যে পণ্যগুলিতে সাবস্ট্রেটের রূপান্তর করতে পারে যা কয়েক মিলিয়ন বার দ্রুত ঘটে। একটি চূড়ান্ত উদাহরণ অরোটিডিন 5′-ফসফেট ডেকারবক্সিলাস, যা এমন একটি প্রতিক্রিয়াটিকে মঞ্জুরি দেয় যা অন্যথায় মিলি সেকেন্ডে লক্ষ লক্ষ বছর সময় নিতে পারে [[৫] []] রাসায়নিকভাবে, এনজাইমগুলি যে কোনও অনুঘটক হিসাবে থাকে এবং রাসায়নিক বিক্রিয়ায় সেগুলি গ্রহণ করা হয় না, বা তারা কোনও প্রতিক্রিয়ার ভারসাম্যকেও পরিবর্তন করে না। এনজাইমগুলি আরও সুনির্দিষ্ট হয়ে অন্য বেশিরভাগ অনুঘটক থেকে পৃথক। এনজাইম ক্রিয়াকলাপ অন্যান্য অণু দ্বারা প্রভাবিত হতে পারে: ইনহিবিটারগুলি এমন অণু যা এনজাইমের ক্রিয়াকলাপ হ্রাস করে এবং অ্যাক্টিভেটরগুলি অণু যা ক্রিয়াকলাপ বাড়ায়। অনেকগুলি থেরাপিউটিক ড্রাগ এবং বিষগুলি এনজাইম ইনহিবিটারগুলি হয়। একটি এনজাইমের ক্রিয়াকলাপটি তার সর্বোত্তম তাপমাত্রা এবং পিএইচ এর বাইরে উল্লেখযোগ্যভাবে হ্রাস পায় এবং অত্যধিক তাপের সংস্পর্শে আসার সাথে অনেকগুলি এনজাইম (স্থায়ীভাবে) অস্বীকার করা হয়, তাদের গঠন এবং অনুঘটক বৈশিষ্ট্যগুলি হারাতে থাকে।
কিছু এনজাইম বাণিজ্যিকভাবে ব্যবহৃত হয়, উদাহরণস্বরূপ, অ্যান্টিবায়োটিক সংশ্লেষণে। কিছু ঘরোয়া পণ্য রাসায়নিক প্রতিক্রিয়ার গতি বাড়ানোর জন্য এনজাইম ব্যবহার করে: জৈবিক ওয়াশিং পাউডারগুলিতে এনজাইমগুলি কাপড়ের উপর প্রোটিন, স্টার্চ বা ফ্যাটযুক্ত দাগগুলি ভেঙে দেয় এবং মাংসের টেন্ডায়াইজারে থাকা এনজাইমগুলি প্রোটিনকে ছোট ছোট অণুতে বিভক্ত করে দেয় যা মাংস চিবানো সহজ করে তোলে।
Enzymes are proteins that act as biological catalysts (biocatalysts). Catalysts accelerate chemical reactions. The molecules upon which enzymes may act are called substrates, and the enzyme converts the substrates into different molecules known as products. Almost all metabolic processes in the cell need enzyme catalysis in order to occur at rates fast enough to sustain life.[1]:8.1 Metabolic pathways depend upon enzymes to catalyze individual steps. The study of enzymes is called enzymology and a new field of pseudoenzyme analysis has recently grown up, recognising that during evolution, some enzymes have lost the ability to carry out biological catalysis, which is often reflected in their amino acid sequences and unusual ‘pseudocatalytic’ properties.[2][3]
Enzymes are known to catalyze more than 5,000 biochemical reaction types.[4] Other biocatalysts are catalytic RNA molecules, called ribozymes. Enzymes’ specificity comes from their unique three-dimensional structures.
Like all catalysts, enzymes increase the reaction rate by lowering its activation energy. Some enzymes can make their conversion of substrate to product occur many millions of times faster. An extreme example is orotidine 5′-phosphate decarboxylase, which allows a reaction that would otherwise take millions of years to occur in milliseconds.[5][6] Chemically, enzymes are like any catalyst and are not consumed in chemical reactions, nor do they alter the equilibrium of a reaction. Enzymes differ from most other catalysts by being much more specific. Enzyme activity can be affected by other molecules: inhibitors are molecules that decrease enzyme activity, and activators are molecules that increase activity. Many therapeutic drugs and poisons are enzyme inhibitors. An enzyme’s activity decreases markedly outside its optimal temperature and pH, and many enzymes are (permanently) denatured when exposed to excessive heat, losing their structure and catalytic properties.
Some enzymes are used commercially, for example, in the synthesis of antibiotics. Some household products use enzymes to speed up chemical reactions: enzymes in biological washing powders break down protein, starch or fat stains on clothes, and enzymes in meat tenderizer break down proteins into smaller molecules, making the meat easier to chew.
সূত্র: সংগৃহিত।
তারিখ: মার্চ ১৭, ২০২১
রেটিং করুনঃ ,
