বন্ধু আমার – হৃদয়ে ছুঁয়ে দেওয়া প্রতি সেকেন্ডের কোন খানে বসাই তোমায় কোন আসনে ! কোন শ্রেষ্ট সময়ের ! সু-উচ্চের উপরে আরও যদি, উচুঁতে সর্ব্বচো সন্মানে বয়ে যাওয়া নদী। সেই তুমি সেই- অন্য কোন উপমা আর নেই। জগতে যে সন্মান হয় নি আর রচিত সব্বর্চো মনি-মুক্তায় রত্ন খচিত। তবুও আসে না শান্তি, মনে খানিক বিশ্রাম […]
বিস্তারিত »এক গোলক- ধাঁধায়
কত সুর মনে ছুঁয়ে গেল, কত বিচিত্র সুর সকাল থেকে সন্ধ্যা, গভীর রাত, মধ্য দুপুর। কেবলি তোমার একটুকু কথার সুরেলা কন্ঠ হৃদয়ে কেটেছে গভীর দাগ, অন্তর টেনেছে প্রচন্ড। সকল সুর আজ পরাজিত অন্তরে কেবলি বাজাও সকল সৌন্দর্য মাধুরী দিয়ে নিজেকে নিজে সাজাও চেয়ে থাকি আমি অপলক দৃষ্টি সীমায়- সম্মুখে তুমি যেন সৌন্দর্য প্রতিমায়। তোমারি সেই […]
বিস্তারিত »সদা ঘুর্ণামান এই আমি
এটাই ছিল জীবনের বড় পাওয়া তোমার গভীরের অনুভূতিটুকু মনে ধারণ করে রাখা। অনেক সন্মানে অনেক উঁচুতে তোমাকে রাখা, যেখান থেকে আর একটুকুও নিচুতে নামিয়ে যায় না আনা। বড় একটা জীবনের রহস্য হয়ে জীবন পরিমন্ডলে দখল নেওয়া – এ সবই বিশ্ময় উত্তর মেলে নি বহু চেষ্টা বহু সাধনায়। শুধু চিরদিনের চির সন্মানের, গভীরের অনুভূতির তুমি এইটুকুই […]
বিস্তারিত »আর একটুকুও অবসর
ব্যস্ততা বেড়েছে যুগের তালে নানান কাজের ভীড়ে একটুকু অবসর সময় মিলানো বড় দায় তারপরও একটু খানি অবসর আসে মাঝে মাঝে পাতার কাঁপনের মত আসে যায়, এই আসে এই যায়। সেখানেও দেখি তুমি, হয় না আর পাওয়া অবসর। একটি সরল রেখার মত তোমার সরলতা বক্র রেখা, কুন্ডলি রেখা মন্ডলির মত দেখি নি কখনোও মনের জটিলতা। খুব […]
বিস্তারিত »বেদনা ধারণের প্রাত্র
কোথায় তুমি লুকিয়ে রাখো তোমার বেদনার ভান্ডার আসে না নজরে, আসে না চোখে অনুভূতি আর চেতনায় সু-ষ্পষ্ট। বেদনা কি ঝরে পড়ে শ্রাবণের ঝর ঝর ঝড়ার মাঝে ঝরা পাতার মত ক্রমাগত ! অলস দুপুরের রোদের মত ! দীঘিতে একা সাঁতার কাটা হাঁসটির মত! রাতের অনেক অনেক নক্ষতের মত কেবলি যারা জেগে জেগে রাত কাটায়। আমি কি […]
বিস্তারিত »প্রচীর দৃশ্যমান হয় না
কত প্রাচীর গড়ে উঠে, বাড়িতে, পাড়ায়, মহল্লায়, দেশের সীমান্তে সীমান্তে। বন্দ হয় মানুষের চলাচল আরও অনেক কিছুর। কেউ যদি একটি প্রাচীর উঠিয়ে দেয় বলতো সত্য করে চোখের দেখা যদিবা বন্দ হয় মনের দেখা কি বন্দ হবে ! এ পাড়ের কথা প্রচীরের ওপারে না গেলেও কি বন্দ হবে হৃদ-পিন্ডের কথোপকথন! থেমে যাবে কি হৃদয়ের উত্তাপ ! […]
বিস্তারিত »এক খাঁচায় এক বৃত্তে
তুমি যখন চলে যাও সব শূণ্য করে দিয়ে যাও শুকিয়া যাওয়া নদী খাল আমার হৃদয়ে বসাও। অসীমে চেয়ে থাকি আবারও দেখার আশায়- কখনও কখনও আশাগুলি রঙিন স্বপ্নে ভাসায় তোমার পথ ধরে তোমার নিত্য চলাচলে আলোকিত প্রাণে আমার নক্ষত্ররাজি জ্বলে, বারবার কোথা থেকে সব যত হাহাকার দেখায় ভয় তোমাকে শুধুই হারাবার। কেন যে বন্দী হই না […]
বিস্তারিত »একটি অপলক দৃষ্টি
বিজ্ঞানী, কবি, জ্ঞানী ব্যাক্তি সফল মানুষদের জানার আগ্রহ অনেক অনেক বেশি, সাধারণ মানুষদেরও। আমি বিজ্ঞানী হতে পারি নি, কিম্বা কবি এবং জ্ঞানী ব্যাক্তি, সফল কোন মানুষও না। খুব সাধারণ মনুষ হয়ে তোমার প্রতি বিন্দুতে বিন্দুতে, সময় কাটানোর প্রতিটি ক্ষণের প্রতি এতো প্রবল জানার আগ্রহের কারণ বুঝি নি। একটি ভ্রম, একটি মায়া, সৃষ্টির মহা বিশ্ময় এ […]
বিস্তারিত »একটি কন্টকাকীর্ণ পথ ধরে
ভালোবাসায় দান, দয়া, ক্ষমা কোন কিছুই মিশিয়ে দেওয়া যায় না। কিছু একটা দান করতে চেয়েছিলাম যেমন ধর- একটা বাগান, কিছু ফুল, পছন্দের কিছু একটা। বিকল্প ভাবা গেল না, যা ভালোবাসার বিকল্প হতে পারে! তুমি তো তেমন কোন পাত্রী নও কোন অন্যায় জন্মায় না অন্ততঃ তোমার মনে, আমার চোখে, মনে ও মননে। ক্ষমা বড় বেমানান ভালোবাসায়। […]
বিস্তারিত »নিয়ম মত চলতে পারতো
বড় একটা ব্যার্থ দিন কেটে গেল সাথে অনেকগুলি কষ্টের সময় অসহায়ত্ব আর অপেক্ষার প্রহর। কেটেছে খুব নিঃরবে, খুব যত্নে নিজের কাছে- একান্ত ভাবনার মত। একটি সজীব দিন, খুব তরতাজা নিঃমিষে হলো শুকানো দিন বিবর্ণে, ঘোলাটে, বৃদ্ধার গুটিয়ে যাওয়া হাতের চামড়ার মত। মাটি ফেঁটে চৌচির বিস্তৃণ মাঠ যেন পুড়ে যাওয়া ফসলের ক্ষেত। পাখিরা থেমে আছে আজ […]
বিস্তারিত »ঘনো ভালো লাগা বোধ
গভীর বনের একটি পাতা নদীর একটি ছোট্ট ঢেউ সন্ধ্যা রাতের একটি জোনাক ছোট্ট একটি পাখির উড়ে চলা শিশুর এক ফালি হাসি আকাশে চিলের উড়ে চলা। কেন এইসব ভালো লেগেছিল খুব কিছু জানা নেই। ঠিক তেমন করে ঠিক কখন থেকে ভালো লাগা শুরু হয়েছিল! শুধু অবাক বিশ্ময়ে ভেবেছি আর শুধু ভেবেছি। মধ্য সাগরে যেমন কোন কূল […]
বিস্তারিত »এক নতুন উৎসব
কোন বাতাসে উড়ে বেড়াও, কোন ভাবনায় হাত বাড়াও কোন খেয়ালে থাকো কোন রঙ তুলিতে স্বপ্নদের আঁকো ! হয় না জানা, থাকে সব অচেনা- কি দিয়ে সব অজানা যাবে কেনা! অধির থাকি জানার পারাপার ঘাটে আসে না বার্তা সময় অপেক্ষায় কাটে। কী ভাবে রচিত হয় যোজন মাইল দূর! মিলিতে পারি নি কোন অংক বা সুর। তীব্র […]
বিস্তারিত »অপলকা
অপেক্ষার প্রহর নিমিষেই ফুরায় দীর্ঘ হয় বৃহৎ আকারেও আবার অপলকা বলে ডাকতে শিখেছি যখন ঠিক তখন থেকে এই প্রহরের খেলা শুরু। পলক পড়ে নি আর চোখের পাতায় মনের পাতায়। চোখের দেখায় অপেক্ষার প্রহর নিমিষেই ফুরায় মনের দেখায় অপেক্ষার প্রহর নিমিষেই ফুরায় অপেক্ষার প্রহর দীর্ঘ হয় বৃহৎ আকারে চোখের না দেখায় মনের না দেখায়। অপলকা – […]
বিস্তারিত »ছায়াহীন হয়ে তুমি
অবশেষে ছায়া হলে তুমি তোমার তাই ছায়াকে দেখি, অন্য দিকে ঝকঝকে আলো অধিক আলোতে তোমার যে ছায়া মিশে যেতে খুব ইচ্ছে হয়, এটাও একটা ছোট্ট বেলা বা বুড়া বেলার আশা বৃক্ষ। যেখানে আশা নিয়ে বেঁচে থাকার বাসনা। যে আশা বৃক্ষে নতুন পাতায় পাতায় ডালে ডালে একাকার। বন্দী থাকি বৃক্ষের গহীন কোঠরে, সমাজ চক্ষুর আড়ালে। অথবা- […]
বিস্তারিত »