সময়; তুমি গড়িয়ে গেলে ডাকলে না তো সময় করে – কেমন করে সাথে ছিলে আমার সেই দুপুরে, সেই ভোরে, গড়িয়ে এখন প্রায় সন্ধ্যা কালে- সবই ঢাকা সময়ের অন্তরালে। শিউলি কুড়ানোর বেলায় নামটি কি তার ! আছে কি মনে সেই যে কিশোর বেলার ! হয় নি তো দেখা আর বেড়েছে কি তার বয়স একটুও বেশি আজও […]
বিস্তারিত »তোমার বসতি
মনের কোন কূলে কখন গড়েছি তোমার বসতি! হঠাৎ খেয়ালে প্রিয় অনুভূতিতে খুব নিবিড়ে অতি, নানান নক্সায় সাজ সজ্জায় তোমার শত ঘর বাড়ি প্রিয় সব ফুলে ফুলে সাজানো বাগান সারি সারি। আকুল হয়ে থাকি অধির হয়ে কবে তোমার বসতিতে বাঁধব সেখানে একখানি ঘর আলোক জ্যোতিতে! আমার ভাবনার সকল ভাবনার তুমি অতি মূল্যে মিলে না কারো সাথে […]
বিস্তারিত »উদাস মায়াবী
যদি দূরে যাই, শান্তি কি পাই, বাড়ে বরং কষ্টের দিন, তবুও যাই দূরে, কোন অজানাপুরে, যদি মিঠে সব ঋণ। কোন খেয়ালের ছলে, কোন মায়াবী কৌশলে, এসেছিলে মনে দূরে যাওয়ার তাড়া, স্বপ্ন হলো হারা, কি ছিল সেই তপোবনে ! একদিন একলা একা, হয়েছিল তপোবনে দেখা, তারপর অন্তর রচনা, কোথা থেকে কোন বাসনা ! এঁকেছিল আলপনা! গড়েছিল […]
বিস্তারিত »বিশ্ব-ভ্রমান্ডে সবচেয়ে মূল্যমানের
আমার চোখে একটি অপলক দৃষ্টি রাখো, উদার প্রশস্ত যেখানে মহাকাশ ছুঁয়েছে- মেঘ শূণ্য আলোকিত আকাশ। চোখে চোখে দৃষ্টির ঘর্ষনে- হঠাৎ আকাশে শ্রবণের বিদ্যুতের মত মেঘের সাথে বজ্রপাতের দল যেমন করে খেলা করে ঠিক তেমন একটি অপলক দৃষ্টি রাখো বিদ্যুৎ ক্ষণের মত। অধিক সময় ধরে আমার চোখে একটি অপলক দৃষ্টি ভারী পাথরের মত হোক এমনটি আশা […]
বিস্তারিত »যে আসে অধিকারে
কি কথা মনে রেখে বেড়াও ঘুরে ! কোন ভাবনার সাথে বেড়াও উড়ে! সে কথা কি কাউকে যায় বলা কখনও কি জাগে মনে ব্যকুলতা ! দিন শেষে আলো চলে যায় আসে ঘনো আঁধার হৃদে জমা কথা কবলি গড়ায় কষ্টের পাহাড়। কষ্ট ধারণে কি বা লাভ তাতে বরং বাড়ে শুনিবার থাকে একজন যে আসে অধিকারে। দাও তাকে […]
বিস্তারিত »যত শান্তি যত নীরবতা
রুক্ষময়ি, শুষ্কতার প্রতীক বেশে সব সজীবতা চুষে নিয়ে অবশেষে, অন্তরে জমানো যত রুক্ষতার কণা দহন যাতনার রক্ষিত যত আবর্জনা- সব থাক; অন্তরে জমানো সব থাক অসহায় চোখে থাকি সব কাল নির্বাক। চিরকাল, অনন্ত কাল ধরে যে ভাবে সময় শতাব্দী গড়ে! তোমার রুক্ষতার কণায় হৃদয়ে আমার শান্তি জমায় তার স্পন্দন শুধু আমি কেবলি শুনি অপেক্ষার প্রহরে […]
বিস্তারিত »দুঃখ বৃক্ষের বিশাল অরণ্য
তোমার সকল অনুভূতি আমি জমা রেখে দিতে চাই আমার হৃদয় আঙ্গিণায়, কিছুটা যদি হালক হয়ে পাখির পালকের মত আরও টুন টুন করে উড়তে পারও। ভিতরে তোমার ছোপ ছোপ দুঃখ বৃক্ষের বিশাল অরণ্য বাহিরে তোমার পূর্ণিমার চাঁদ রূপ। দুঃখের অরণ্য কি করে আড়ালে রেখে আকাশে বিশাল পূর্ণিমার চাঁদ তুমি ! বাহিরে যত শান্ত তুমি, তোমার ভিতরের […]
বিস্তারিত »নদীতে পানি আজ
আজ আবারও দেখলাম সেই রূপে, সাজে; বেশ চওড়া লাল সবুজ পাড়ের শাড়িতে, বয়সে একটি ওজন বেড়েছে, উদাস বাতাসে যে চুল এলোমেলো হয়ে আঁকে গভীর অরণ্যের ছবি তেমনটাই; তবে সেই চেনা চোখ! অনন্ত কালের গভীরতা, শান্ত, যাদুর কাঠির ছোঁয়ায় দোলায় মন। এমন রূপে তোমাকে দেখে কখনও খুব বিক্ষিপ্ত হই, আবার কখনও শান্ত হয়ে জেলখানায় বসে থাকা […]
বিস্তারিত »কথা দিয়ে কথা রাখা
আমার অন্তরের সবটুকু দেখানোর জন্য একটু একটু সময় বের করে বসে থাকি- তোমার সময় হবে না জানি, অনেক ফুলদানী এখন থাকে তোমার অপেক্ষায়। তবুও অপেক্ষায় থাকি।। কখনও যদি কোন ভুলে আমার হৃদয় দুয়ার খুলে পৌঁছিয়ে যেতে নিমিষে এ কালের স্যাটালাইটে বসে। হৃদয়ে থাকা একটি শান্ত বাগান, পাহাড় কোলে ঝর্ণার ধারা পাখিদের ঝাঁক শান্ত ঢেউয়ের সমুদ্র […]
বিস্তারিত »হৃদয় ভালো করা
রাখো আমার হাতে হাত আমার হৃদয় ভালো করা হৃদয় ভালো করার রত্ন সম্ভারে তুমি যে গড়া। হৃদয়ে ব্যরাম সারে তোমার কোন মহাঔষধে হাওয়া বদলে তুমি নিয়ে যাবে আমায় কোন পথে ! দূর করে দাও হৃদয়ে যত ব্যরাম, ক্ষত অসুখ জরা রাখো আমার হাতে হাত আমার হৃদয় ভালো করা! সাঁঝের আকাশে তুমি আমার প্রথম দেখা তারা […]
বিস্তারিত »শ্রেষ্টত্বের মাপকাঠি
আজ অনেক দিন পরে তোমাকে নারী বললাম কারণ তোমার জানা হৃদয়ে থাকা প্রিয়তমা তুমি সকল অনুভূতির শ্রেষ্টত্বের মাপকাঠিতে। যে আসন বন্টিত হয় নি, কেউ ভাগ বসাতেও আসে নি। ভাবনার, পথের চলাচল বিপরীত হয়ে যায় খুব দ্রুত। যাক পথের যাত্রা বিপরীত দিকে যাক যাক ভাবনার যাত্রা বিপরীত দিকে যাক ! আমি যে চলেছি সামনের সঠিক পথ […]
বিস্তারিত »জমাট বাঁধা বরফ
বেশ স্বাভাবিক; পানি ঠান্ডা হয়ে একটি পর্যায়ে গেলে হয় বরফ সেই জমাট বাঁধা বরফ দেখি অনেক দূরে ! বা দূর থেকে দেখি জমাট বাঁধা বরফ ! মনে, হৃদয়ে কখনও কখনও বরফ জমাট বাঁধে- কারণেই ! তবুও স্বভাবিক মনে হয় না, তীব্র শীতের কষ্ট হানে মনে জমাট বাঁধা বরফের তীব্র কষ্টের তীর বিঁধে থাকে মনে যা […]
বিস্তারিত »হাসি ফুটাতে
নদীর স্রোত, ঝর্ণা ধারা, বাগানে ফোটা ফুল উড়ে চলা পায়রার দল, শিউলি ঝরার ক্ষণ। তোমরা স্থির হও- থেমে যাও। যতক্ষণ না পর্যন্ত তার মুখে হাসি ফুটাতে না পারবে। তোমরা স্থির, অনড়, হঠাৎ থেমে যাওয়া বাতাস ! মূল্যহীন হয়ে আছো তোমরা- যতক্ষণ না পর্যন্ত তার মুখে হাসি ফুটাতে না পারবে। নদীর স্রোত তুমি কি পারও না […]
বিস্তারিত »ডিসকভারী
“ইনভেনসন”, “ইনোভেসন” কোন শব্দতে তোমাকে মানায় না। “ডিসকভারী” – এই শব্দটাই তুমি। প্রথম দেখাতে গড়িয়ে চলা সামান্য পানি, এর পরের ধাপে টলটল স্বচ্ছ, মায়া জড়ানো পানি জীবনের অপর নাম তুমি হলে- ডিসকভারের ডিসকভারী, তুমি দৈনিক জাতীয় প্রতিকার মত। নানান বৈচিত্রতায়, অপূর্ব সৌন্দর্যে, মাধুরীতে, প্রফুল্লতায় উচ্ছ্বাসে তুমি নিত্য নতুন তুমি! ডিসকভারের সূত্র ধরে দেখি – সারি […]
বিস্তারিত »