প্রশান্তের কখনও প্রেমে পড়া হয় নি- নিজেকে একদিন প্রশ্ন করল ! তরুণ- তরুণী কিম্বা যুবক-যুবতী ছাড়া কি – এই ধরায় আর কি কোন প্রেমের ঠাঁই নেই !! মানবতার প্রেম, প্রকৃতির প্রেম এইসব ! প্রশান্তের বই পড়ার প্রেমে পড়েছিল, কবিতার বই – যে বই গুলিতে প্রেমের কথা বেশি লেখা। টুকটাক এক দুই লাইন লেখা শুরু হলো, […]
বিস্তারিত »কবিতার অর্থ
কবিতার অর্থ পুত্র শুধাইলো, ” পিতা ” পিতা শুধাইলো কি জানতে চাও ! পুত্র বলে, শুনেয়াছি- তোমাদের কালে কঠিন কবিতা রচিত কবিগন যেমন, “সহোদর রক্ষশ্রেষ্ঠ ? –শূলী-শম্ভূনিভ কুম্ভকর্ণ ? ভ্রাতৃপুত্র বাসব বিজয়ী ? ” তোমরা বুঝিয়া কি না বুঝিয়া হুমড়ি খাইয়া তাহা পড়িতে, জপিতে ! এখনকার কবিরা আরো তো দূর্বোধ্য লিখে তবে তোমার হাতে কবিতার […]
বিস্তারিত »ক্ষুদে দার্শণিক ভাবনা
ক্ষুদে দার্শণিক ভাবনা কতটুকু দেখা হয়েছে এ বিপুল সম্ভারের পৃথিবী ! দেখার তুলনায় অদেখা কতটুকু ! তা হবে হয় তো কয়েক শত কোটির এক ভাগ মাত্র ! নিজেকে তুচ্ছ জেনেও কেন যেন জ্ঞানের ভাব আসে নানান চিন্তা চেতনা, কল্পনা মনের আকাশে ভাসে সেখান থেকে ক্ষাণিক যায় উড়ে কিছু পড়ে থাকে অলস ঘুমের ঘোরে আর ক্ষাণিকটা […]
বিস্তারিত »একটি কবিতা লিখতে
জগতের সমস্তু সুখগুলির একটি তালিকা তৈরী করে নিলাম এক এক করে সব সুখের ধরণ নিজের তৈরী করা লৌহ সিন্ধুকে ভরে আটকিয়ে রাখলাম, সহসা যাতে বেড়িয়ে আসতে না পারে, আমার মনের আকাশে।। নিজে বন্দীত্ব নিলাম আপাতত এক যুগের বন্দী বাস। শূণ্য বন্দীশালা ঘর, পাকা দালানের খুব উপরে ছোট্ট দুটি জানালা দিন না রাত নির্ধারণের নির্নায়কও বলা […]
বিস্তারিত »দুঃখীনি করি নি কাউকে কখনও
আমি দুঃখী বেশ তবে দুঃখীনি করি নি কাউকে কখনও আদালতের এজলসে কথাটা বলতে পারি বেশ। আমি কাউকে দুঃখীনি করতে যাব কেন ! দুঃখ যত, সম্পদ তত আমার বহু যুগের অর্জন থেকে – কে তবে বিলাবে দুঃখ নিজ ভান্ডার খালি করে ! নিজেকে ক্ষয় করে ! সে সুখি হলে বরং কিছুটা দুঃখ কমে বিশাল দুঃখ বৃক্ষ […]
বিস্তারিত »