বর্ণিলা সূচনা কথা- পর্ব-৫৩ (তেপান্ন)
একটি পরীর মত চলাচলে; দিনে দিনে বিমুগ্ধ যখন নতুন বর্ণিল পরিছন্ন পোষাকে সমুখ অর্ধ্ব চাঁদের আকারে অদ্ভত এক আকর্ষণ যেন গবেষনার বিষয় যেখানে ভর করে আছে পৃথিবীর উচ্চ সৈন্দর্যে। নজর কাড়ে সেই আয়তনের ভূমিতে আটকানো থাকে প্রতি দৃষ্টি যা যেন সৃষ্টির রহস্যে ভরা। খেলা করে নিজ মনে নিজস্ব সুখের ধারায়; যা ধরা দেয় একান্ত হাসিতে নিজেকে এলিয়ে দুলিয়ে দুলিয়ে।
মধ্য অন্ধকারের সময়কালটা সেই থাকে মাথায় যেন দান করে চলেছে উৎকৃষ্ট বৃষ্টি-ধারা। দিনে দিনে বর্ণিলা সময় নিচ্ছে বেশী থেকে বেশীতে সমুখে অথবা আড়ালে। সব যেন ভর করে আছে উচ্চ সৈন্দর্যের ভূমিতে যদি তা হয় কম্পমান; দ্বীগুন মাত্রা বাড়িয়ে দেয় যদি তা কম্পমান হয় পিছন জ্যমিতির উঁচু রেখার ভূমিতে।
জীবন যদি একটি সময়ের জন্য যদি একত্রিত হত প্রবল আকর্ষনে! তবে কি বা বাকি থাকত জীবনে! হয় তো হা হয়তো না।
ইদানিং খুব বেশি আনাগোনা মনে অনুভূতিতে প্রবল। বিগত বহু বছর ধরে মধ্য অন্ধকারে চলে উৎকৃষ্ট বৃষ্টি-ধারার স্রোত। হাবুডুবু খাওয়ার এক মহেন্দ্রক্ষণ বহু সময় ধরে।।
আজও সে দূর করে মনের হতাশা; বাড়ায় উন্নত মানেরজীবনের আকাংখা জীবনকে রঙিন করে দেওয়ার পথ ।
হঠাৎ ই যেন মহেন্দ্রক্ষণ; দূরুত্বটা মাত্র দুই ফিট ঠিক সামনে বরাবরে বসে থাকা সেই পনেরো মিনিট যেন কেটে গেল অমূল্য এক অনুভূতি জয়ে; তকের রঙের বিশ্ময়ে দিশাহিন হতে পারে এমন জগৎ বিখ্যাত কখনও; কি বিশ্ময় সৃষ্টি এই সৃষ্টি কর্তার। পিছন ভূমির মধ্য জগৎ দৃষ্টির মুঠোয় জ্যমিতির শক্তি কত প্রবল। লোমকণার গাঁথনী হোক তা পায়ে হোক তা গালে সবই বিশ্ময় আর শুধু বিশ্ময়। এতোদিনে একটি সার্থক দিনের সন্ধান খুব সহজে। বহুকাল তা থেকে যাবে স্মৃতিকথায়!
তারিখঃ অক্টোবর ০৯, ২০২৪
রেটিং করুনঃ ,