Welcome to rabbani basra

আমার লেখালাখির খাতা

শুরু হোক পথচলা !

Member Login

Lost your password?

Registration is closed

Sorry, you are not allowed to register by yourself on this site!

You must either be invited by one of our team member or request an invitation by email at info {at} yoursite {dot} com.

Note: If you are the admin and want to display the register form here, log in to your dashboard, and go to Settings > General and click "Anyone can register".

অনুসন্ধানের মধ্যেই বেনজীর পরিবারের ব্যাংক হিসাব থেকে ১৩ কোটি টাকা উত্তোলন-দুদকের অগ্রগতি প্রতিবেদন (২০২৪)

Share on Facebook

পুলিশের সাবেক মহাপরিদর্শক (আইজিপি) বেনজীর আহমেদ এবং তাঁর স্ত্রী ও মেয়েদের সম্পদের বিষয়ে অনুসন্ধান শুরুর পর তাঁদের ১১৬টি ব্যাংক হিসাবে কোটি কোটি টাকা লেনদেন হয়েছে। দ্রুততম সময়ে সন্দেহজনক লেনদেনের মাধ্যমে প্রায় ১৩ কোটি টাকা উত্তোলন করা হয়েছে। এ ছাড়া তাঁদের নামে ৪৩ কোটি টাকার বেশি মূল্যের জ্ঞাত আয়বহির্ভূত স্থাবর-অস্থাবর সম্পদের তথ্য পাওয়া গেছে।

বেনজীর ও তাঁর পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে অনুসন্ধানের অগ্রগতিবিষয়ক দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) প্রতিবেদনে এই তথ্য এসেছে।

বিচারপতি মো. নজরুল ইসলাম তালুকদার ও বিচারপতি কাজী ইবাদত হোসেনের সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চে হলফনামা আকারে আজ রোববার প্রতিবেদনটি জমা দেওয়া হয়েছে বলে জানান দুদকের আইনজীবী খুরশীদ আলম খান।

আইনজীবী খুরশীদ আলম খান প্রথম আলোকে বলেন, ‘বিষয়টি সোমবার কার্যতালিকায় এলে শুনানি হতে পারে। বেনজীর আহমেদ, তাঁর পরিবারের সদস্যদের অস্বাভাবিক ও সন্দেহজনক লেনদেন এবং জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের তথ্য প্রাথমিক অনুসন্ধানে এসেছে।’

সন্দেহজনক লেনদেনের মাধ্যমে গত ২৩ থেকে ৩০ এপ্রিল পর্যন্ত চারটি তারিখে বিভিন্ন হিসাব থেকে অর্থ উত্তোলনের একটি ছক ও সংক্ষিপ্ত বিবরণ তুলে ধরা হয়েছে দুদকের অগ্রগতি প্রতিবেদনে। তথ্য পর্যালোচনায় দেখা যায়, বেনজীরসহ অভিযোগ সংশ্লিষ্টদের এই সময়ে উত্তোলন করা অর্থের পরিমাণ প্রায় ১৩ কোটি টাকা। অগ্রগতি প্রতিবেদন অনুসারে, বেনজীর আহমেদ, তাঁর স্ত্রী ও দুই মেয়ের নামে ৪৩ কোটি টাকার বেশি মূল্যের জ্ঞাত আয়বহির্ভূত স্থাবর–অস্থাবর সম্পদের তথ্য পাওয়া যায়।

বেনজীর আহমেদ ও তাঁর পরিবারের বিপুল সম্পত্তি অর্জনের বিষয়ে গণমাধ্যমে প্রতিবেদন প্রকাশিত হয় গত মার্চ ও এপ্রিলে। প্রতিবেদনে আসা অভিযোগ অনুসন্ধানের জন্য গত ৪ এপ্রিল দুদকে আবেদন করেন আইনজীবী মো. সালাহ উদ্দিন। পরে এ বিষয়ে দুদকের নিষ্ক্রিয়তা চ্যালেঞ্জ করে গত ২১ এপ্রিল রিট করেন তিনি। রিটের প্রাথমিক শুনানি নিয়ে ২৩ এপ্রিল আদেশ দেন হাইকোর্ট। বেনজীর ও তাঁর পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগ অনুসন্ধানের অগ্রগতি জানিয়ে দুই মাস পর হলফনামা আকারে দুদককে প্রতিবেদন দাখিল করতে বলা হয়। এর ধারাবাহিকতায় হলফনামা আকারে প্রতিবেদন জমা দেওয়া হয় বলে জানান দুদকের আইনজীবী।

সম্পদ অনুসন্ধান চলার মধ্যেই বেনজীর আহমেদ গত ৪ মে সপরিবার দেশ ছাড়েন। তিনি ২০২০ সালের এপ্রিল থেকে ২০২২ সালের সেপ্টেম্বর পর্যন্ত আইজিপি এবং এর আগে ২০১৫ সালের জানুয়ারি থেকে ২০২০ সালের এপ্রিল পর্যন্ত র‍্যাবের মহাপরিচালক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। তিনি ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) কমিশনার হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেছেন।

সূত্র: প্রথম আলো।
তারিখ: জুলাই ২৮, ২০২৪

রেটিং করুনঃ ,

Comments are closed

বিভাগসমূহ

Featured Posts

বিভাগ সমুহ