বর্ণিলা সূচনা কথা- পর্ব- ত্রিশ।
সুখে ভরপুর এখন মনে শরীরে প্রচ্ছন্ন হাসি ধারা অনেকটাই ঝর্ণার প্রবাহে সব কিছু মিলিয়ে যাচ্ছে সাফল্য ধারায়, হঠাৎ করে উধাও মনের টানটান ভাব, চিন্তিত মুখোমন্ডোল। এ সবই আকাশের প্রবাহে, নৈপূণ্যে সংযোগের ক্রিয়া বিক্রিয়ায়, যুগে যুগে এমন সাফল্য ধারা আসে, এসেছে এবার পরিপূর্ণ ভাবে নিয়ম মাফিক খানিকটা বিরুতি নিয়ে আবারও আসবে এক প্রবল ধাক্কায় যখন মন মনন এক রেখায় মিশে যাবে ঢেউ খেলানো ভূবনে।
আকাশের সংযোগটা এখন ঘন ঘন সেখানে একটি সৌন্দর্য খচিত, উপহার সমাগ্রীর সম্ভার নিয়ে পরিষ্ফুটিত হচ্ছে বারবার। কি আশা প্রতাশা থাকতে পারে আকাশের মেঘের ঢৈউ, পহাড়কে আয়ত্বে রাখা প্রিয় পথকে স্বচ্ছ্বল করা যেখানে মিলে অসমাপ্তির সমাপ্তি।
আকাশের দান যেন প্রতিফলিত রূপে আর আবিভূত হয়েছে সাজ-সজ্জায় সুখে ভরপুর জীবন, এমন সময় স্রোত মানুষের জীবনে আসে, কেউ প্রকাশ ঘটায় কেউ বা ঘটায় না ঘটানোর সাধ্য থাকলেও ঘটায় না।
বর্ণিলা যখন বর্ণিল সকল সময় তখন নানান রূপে সে বর্ণিল। বহুদির পর সমুদ্রে প্রবল বেগে ঢৈউ তুলে শান্ত আর সুখের প্রবাহে চলমান আর এ সবের প্রকাশ সোয়াটা বছর পার করিয়ে দেওয়ার পরে।
তারিখঃ নভেম্বর ১২, ২০২১
দিনে দিনে অনেক সময় চলে গেল স্রোতে কিন্তু বর্ণিলা দিনে দিনে শিশুর দিকে সব আচরণ। পূর্ণ একজন থেকে যেন বেশ দূরে এতোদিনে ডার একটি শিশু থাকার কথা অথচ এখনো নিজেই শিশু আজ। যদি কখনো একদিন শিশু যাত্রায় চলে যায় তখনকার হাহাকার সময় কেমন করে কাটাবে অলোক তা বেশ ভাবায় – যেন এক গভীর শূণ্যতা।
আজ দিনগুলি যেমনই হোক অলোকের যত আকর্ষণ চত্রু সবই বর্ণিলা কেন্দ্রিক।
তারিখঃ নভেম্বর ১২, ২০২৪
রেটিং করুনঃ ,