Welcome to rabbani basra

আমার লেখালাখির খাতা

শুরু হোক পথচলা !

Member Login

Lost your password?

Registration is closed

Sorry, you are not allowed to register by yourself on this site!

You must either be invited by one of our team member or request an invitation by email at info {at} yoursite {dot} com.

Note: If you are the admin and want to display the register form here, log in to your dashboard, and go to Settings > General and click "Anyone can register".

রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন নাকি পুনর্বাসন ! (২০২১)

Share on Facebook

২৪ বছর বাংলাদেশে বাস করছেন; আদৌ নিজ দেশে ফিরবেন, সে নিশ্চয়তা নেই। এই দীর্ঘ সময়ে কখনো কি নিজেকে বাংলাদেশি মনে হয়েছে? মিয়ানমারের বুথিডং টং বাজারে জন্ম নেওয়া ৬৫ বছরের রোহিঙ্গা প্রবীণকে প্রশ্নটি করেছিলাম ২০১৬ সালে কুতুপালং নিবন্ধিত ক্যাম্পে গবেষণা করার সময়। প্রবল আত্মবিশ্বাসের সঙ্গে তিনি উত্তর দিয়েছিলেন: এক মুহূর্তের জন্যও না। বরং প্রতিদিন দেশের কথাই মনে পড়ে। বাংলাদেশের কাছে আমি কৃতজ্ঞ, কারণ বাংলাদেশ জায়গা না দিলে কোথায় যেতাম জানি না। তবে মিয়ানমারে সারাক্ষণ থাকতাম মৃত্যুভয়ে ভীত হয়ে আর এখানে যেন আছি জেলখানায়, শৃঙ্খলিত।

১৯৯২ সালে ঘুমধুম-২ ক্যাম্পে শরণার্থী হিসেবে নিবন্ধন করার পর থেকে কুতুপালং নিবন্ধিত ক্যাম্পের বাসিন্দা এই প্রবীণ। পরিচয় সংকটকে সঙ্গী করে পরদেশে আশ্রিত হয়ে স্বাধীনতাহীনতায় যাঁদের বছরের পর বছর কেটে যায়, তাঁদেরই একজন তিনি। ১৯৭৮-৯২ সালে আসা রোহিঙ্গাদের তৃতীয় প্রজন্ম এখন বাস করছে বাংলাদেশে। অবৈধভাবে বাংলাদেশি পরিচয়পত্র বহন থেকে শুরু করে ইয়াবা বহন করার অভিযোগ যখন রোহিঙ্গাদের ব্যাপারে তোলা হয়, তখন এটিও মনে রাখা দরকার যে রাষ্ট্রের কিছু গুরুতর ভুল সিদ্ধান্ত আজ রোহিঙ্গা সংকটকে প্রকটতর করেছে। বারবার আশা করা হয়েছে আসিয়ান, ওআইসির মতো আঞ্চলিক জোট কিংবা আমেরিকা, কানাডার মতো বড় ভাইসুলভ দেশগুলো এ সংকট নিরসনে সাহায্য করবে। আঞ্চলিক ও আন্তর্জাতিক ফোরাম তখনই পাশে দাঁড়ায়, যখন নিজ দেশের কূটনীতি হয় সবল ও সফল।
অতীত টানাহেঁচড়া করে লাভ না হলেও ভবিষ্যতের ভুল এড়ানোর জন্য অতীতের ভুলগুলোর দিকে দৃষ্টিপাত করা প্রয়োজন। রোহিঙ্গা সংকট ঘনীভূতকরণে রাষ্ট্রের সিদ্ধান্তপ্রণেতাদের হাফ ডজন ভুল সিদ্ধান্তের কথা সহজেই স্মরণ করা যায়।

কিন্তু ২০২১ সালের ফেব্রুয়ারি থেকে অবস্থা এমনই হয়েছে যে মিয়ানমারে গণতন্ত্র (তথাকথিত) প্রত্যাবর্তন নিয়ে আমরা যত না উচাটন, রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন নিয়ে বৈঠক-ওয়েবিনারে বক্তব্য দেওয়া ছাড়া কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণে ততটাই উদাসীন হয়ে যাচ্ছি। আমাদের প্রজ্ঞাহীন সিদ্ধান্ত ও দুর্বল কূটনীতির কারণে রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন যে আজ ধাবিত হচ্ছে রোহিঙ্গা পুনর্বাসনের দিকে, তা বলতে ও মানতে বড্ড সংকোচ আমাদের। কিন্তু অতীতের ভুলগুলো এবং সাম্প্রতিক কালের পদক্ষেপ সেটিই নির্দেশ করে।

ভুলের শুরু শুরুতেই
১৯৭৮ থেকে ১৯৯২—এ ১৪ বছরে রোহিঙ্গাদের নিজ ভূমিতে ফিরে যাওয়ার জন্য কী কী উদ্যোগ নেওয়া হয়েছিল বাংলাদেশ সরকারের পক্ষ থেকে? দ্বিপক্ষীয় বৈঠকের মাধ্যমে বিষয়টি নিষ্পত্তি করার জন্য বাংলাদেশ কতটুকু কৌশলগত ও প্রো-অ্যাকটিভ ভূমিকা পালন করেছিল, নাকি মিয়ানমারের কালক্ষেপণের ফাঁদেই আটকে থেকেছিল? আঞ্চলিক কিংবা আন্তর্জাতিক পর্যায়ে কী কী সহযোগিতা চাওয়া হয়েছিল? শরণার্থী কনভেনশনে স্বাক্ষর না করলেও এ বিষয়ে যে জাতীয় আইনগত কাঠামো থাকা প্রয়োজন, সেটি কি কূটনীতিক ও রাজনীতিবিদদের মনে হয়েছিল? শরণার্থী সমস্যা যে রাজনৈতিক সমস্যারই অংশ, সেটি আমলে না নিয়ে বাংলাদেশ বরাবরই একে মানবিক সমস্যা হিসেবে দেখে এসেছে। এভাবেই শুরু দ্বিতীয় ভুলটির।

১৯৯১-৯২-পরবর্তীকালে রোহিঙ্গা পুশব্যাক বা জোর প্রয়োগে প্রত্যাবাসন করে কোনোমতে ঝামেলা এড়াতে চেয়েছিল বাংলাদেশ। বাংলাদেশে রয়ে যাওয়া ৩৩ হাজার ৫৪২ রোহিঙ্গাকে ‘শরণার্থী’ মর্যাদায় এ দেশে বাস করতে দিলেও অল্প সময়ের মধ্যে প্রত্যাবসিত হওয়া রোহিঙ্গারা যখন মিয়ানমারে নির্যাতন সইতে না পেরে ফিরে এল, তারা আর নিবন্ধিত হওয়ার সুযোগ পেল না। কয়েক লাখ রোহিঙ্গাকে অনিবন্ধিত রেখে কার লাভ হলো? বাংলাদেশ তো ঠিকই তাদের আশ্রয় দিয়েছে, অবৈধভাবে কর্মসংস্থানের সুযোগ দিয়েছে, নির্বিচারে পাহাড় ও বন উজাড় করার নীরব অনুমতি দিয়েছে।

রিসেটেলমেন্ট ও এফডিএমএন
যুক্তিহীন নিবন্ধনপ্রক্রিয়া সম্পন্ন করার একটি অন্যতম দুঃখজনক পরিণতি হলো রোহিঙ্গাদের তৃতীয় কোনো দেশে রিসেটেলমেন্টে পাঠাতে না পারা। ‘প্রত্যাবাসন’ ছাড়া শরণার্থী সমস্যার যে আরও দুটি সমাধান আছে, সেগুলো কখনো নীতিনির্ধারকেরা উচ্চারণ করেননি।

ফলে ২০০৬-১০ সালে যে রিসেটেলমেন্ট চলছিল, তা আস্তে আস্তে বন্ধ হয়ে যায়। রিসেটেলমেন্টকে আলোচনার বাইরে রাখার তৃতীয় এই ভুলের পর অবস্থা জটিলতর হয় ২০১৬-১৭ সালে আরও কয়েক লাখ রোহিঙ্গার বাংলাদেশে আগমনে। তাদের নাম দেওয়া হলো এফডিএমএন বা মিয়ানমারের বাস্তুচ্যুত নাগরিক। এ শব্দের অস্তিত্ব না আছে শরণার্থীসংক্রান্ত কোনো শব্দকোষে, না আছে কোনো গবেষকের গবেষণায়, না কখনো ব্যবহৃত হয়েছে শরণার্থীবিষয়ক কোনো আলোচনায়।

এহেন অভিনব শব্দ প্রয়োগের একটি কারণ সহজেই অনুমেয়, তা হলো রোহিঙ্গাদের নিজ দেশে ফিরে যেতে হবে। তাদের শরণার্থী বলা হলে বাংলাদেশকে শরণার্থীসংক্রান্ত সব সুবিধা তাদের জন্য নিশ্চিত করতে হবে। চতুর্থ এই ভুল করার সময় কূটনীতিক, নীতিনির্ধারক ও রাজনীতিকেরা সম্ভবত এ সত্য উপলব্ধি করতে পারেননি যে শরণার্থী আখ্যা না দিয়েও তাদের বাংলাদেশের অনেক সুবিধা দিতে হবে (এবং তা দিয়ে এসেছেও) এবং কেবল এফডিএমএন বললেই তারা মিয়ানমার চলে যাবে, শরণার্থী বললে তাদের যাওয়া আটকে যাবে, ব্যাপারটি এমন নয়। বরং এতে রিসেটেলমেন্ট নিয়ে চিন্তা করার আর সুযোগ রইল না। কারণ, বাংলাদেশ সরকারের মতে এই বিপুলসংখ্যক রোহিঙ্গা তো শরণার্থীই নয় (তারা এফডিএমএন)। রিসেটেলমেন্ট এখানে অবান্তর।

কূটনীতি, রাজনীতি ও স্থানান্তরনীতি
নিজ দেশে বাসকারী ১৩৫টি ক্ষুদ্র জাতিগোষ্ঠীর মধ্যে বিভাজন সৃষ্টিকারী ১৯৮২ সালের নাগরিক আইন দিয়ে মিয়ানমার যেমন সচেতনভাবে রোহিঙ্গাদের তাড়াতে সচেষ্ট ছিল, এযাবৎ যত দ্বিপক্ষীয় বৈঠক হয়েছে বাংলাদেশ ও মিয়ানমারের মধ্যে, তার কোনোটিতে কি বাংলাদেশের সফল কূটনীতি প্রয়োগের পরিচয় পাওয়া যায়? প্রতিটি বৈঠকের পর পররাষ্ট্র দপ্তর আশা ব্যক্ত করেছে, এবার রোহিঙ্গারা ফিরে যাবে। তালিকা হয়েছে রোহিঙ্গাদের। তালিকায় বদল এসেছে মিয়ানমারের মর্জিতে। অবশ্য সে তালিকায় রোহিঙ্গাদের সম্মতির ঘাটতি পুরো প্রক্রিয়াকে প্রশ্নবিদ্ধ করেছে। উপরন্তু, সেফ জোনের মতো অবাস্তব প্রস্তাবও সরকারের টেবিলে আছে। রোহিঙ্গারা কিন্তু নিজের দেশে ফিরতে চায়, কোনো জোনে নয়—এটি বিজ্ঞ কূটনীতিক ও সিদ্ধান্তপ্রণেতাদের মনে রাখতে হবে।

সম্প্রতি নর্থসাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের সেন্টার ফর পিস স্টাডিজ আয়োজিত ‘মানবতাবাদ, নীতিমালা ও কূটনীতি’ শীর্ষক ১০ সপ্তাহের সার্টিফিকেট কোর্সের সমাপনী দিবসে সরকারের একজন ঊর্ধ্বতন সাবেক কর্মকর্তা রোহিঙ্গা প্রসঙ্গে বেশ পরিষ্কারভাবেই জানালেন যে কূটনীতিকেরা কেন যথাসময়ে যথাযথ পদক্ষেপ নিতে পারেন না। তাঁর মতে, রাজনীতিবিদদের হস্তক্ষেপেই চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়, রোহিঙ্গা সংকটের ক্ষেত্রেও তা–ই হয়েছিল। বুঝতে বাকি থাকে না, সফল কূটনীতির পূর্বশর্ত স্বাধীন কূটনীতি, যা রাজনীতিবিদের হস্তক্ষেপমুক্ত থাকে। চীন, জাপান, সিঙ্গাপুর, ভারতসহ যেসব দেশের সঙ্গে মিয়ানমারের বাণিজ্যিক সম্পর্ক ঘনিষ্ঠ, তাদের কাউকে বাংলাদেশের পক্ষে টানতে ব্যর্থ হওয়ার বিষয়টি দশকের পর দশক কূটনীতিক ও রাজনীতিবিদদের কাছে আদৌ গুরুত্ব পেয়েছে কি?

ষষ্ঠ এবং সাম্প্রতিক গুরুতর ভুল সিদ্ধান্ত হলো রোহিঙ্গাদের ভাসানচরে স্থানান্তর। সরকারি পরিকল্পনা অনুযায়ী যে এক লাখ রোহিঙ্গাকে সেখানে পাঠানো হবে, তার মধ্যে পাঁচ দফায় প্রায় সাত হাজার রোহিঙ্গাকে নেওয়া হয়েছে। প্রশ্ন আসে, মিয়ানমারে রোহিঙ্গা নিধনের প্রতিক্রিয়ায় যারা নিশ্চুপ বা যারা এ কাজ সমর্থন করে, কিংবা যারা জাতিসংঘে রোহিঙ্গা গণহত্যাকে মিয়ানমারের ‘অভ্যন্তরীণ ঘটনা’ হিসেবে অভিহিত করে, ভাসানচরে রোহিঙ্গা স্থানান্তর কি তাদের পরামর্শে? অদূরদর্শী এই রাজনৈতিক পদক্ষেপ গ্রহণের আগে এর সম্ভাবনা ও পরিণতি নিয়ে নিরপেক্ষভাবে কোনো গবেষণা হয়নি।

পরিতাপের বিষয়, দেশের সর্বোচ্চ বিদ্যাপীঠ গবেষণার মাধ্যমে প্রমাণ করেছে এই সিদ্ধান্ত সঠিক কারণ ‘বন্যা ও ঘূর্ণিঝড়ে ভাসানচর ডুবে যাওয়ার কোনো আশঙ্কা নেই। বাস্তুচ্যুত রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীর জন্য ভাসানচর অনেক বেশি নিরাপদ’ (প্রথম আলো, ৬ মার্চ, ২০২১)। একটি গবেষণার উদ্দেশ্য কি সরকারকে তুষ্ট করা, নাকি নিরপেক্ষভাবে প্রকৃত সত্য উদ্‌ঘাটন?

ধরেই নিলাম, ভাসানচরে রোহিঙ্গারা নিরাপদ থাকবে। কিন্তু তাদের জীবন কি শুধু নিরাপত্তা নিয়েই চলবে? এক লাখ রোহিঙ্গার শিক্ষা, স্বাস্থ্য, কর্মসংস্থান ইত্যাদি বিষয়ে পরিকল্পনা ও সিদ্ধান্ত নেওয়ার যুক্তি কি শুধুই রোহিঙ্গাদের দীর্ঘ মেয়াদে নিরাপত্তা প্রদান? এ জাতীয় সিদ্ধান্ত কি ভবিষ্যতে প্রত্যাবাসনকে নিরুৎসাহিত করবে না? নাকি আপাতত স্থানান্তর বললেও কার্যত এটি পুনর্বাসন?

রোহিঙ্গাদের আমরা তৃতীয় শ্রেণির মানুষ বলেই ধরে নিয়েছি। ২০২০ সালে একটি গবেষণা করার সময় ক্যাম্পের দায়িত্বে নিয়োজিত সরকারের একজন মুখপাত্র বলেছিলেন, রোহিঙ্গা ইস্যু কখনো আমাদের কাছে অগ্রাধিকার পাওয়ার মতো ইস্যু নয়। আপনি কি নিজের পরিবারকে অভুক্ত রেখে প্রতিবেশীকে খাওয়াবেন? আগে আমাদের দেশের জনগণের প্রয়োজন পূরণ করতে হবে, তারপর রোহিঙ্গাদের কথা আসবে। নির্ভেজাল সত্য ভাষণ বটে। তবে এই যদি হয় নীতি, তাহলে আর কেন রোহিঙ্গাদের কাছে বাংলাদেশি হিসেবে মিথ্যা পরিচয়পত্র পাওয়া গেলে দুর্ভাবনা করি? রোহিঙ্গারা অগ্রাধিকার পাওয়ার যোগ্য নয় বলেই তাদের শিক্ষার অধিকার থেকে বঞ্চিত করা যায়, তাদের গতিবিধি নজরদারিতে রাখা যায়, ইয়াবা কিংবা অস্ত্র পাচারের মামলা দেওয়া যায়, মাসের পর মাস ক্যাম্পে ইন্টারনেট বন্ধ করে রাখা যায়, প্রতিবছর নিয়ম করে ক্যাম্পে আগুন লাগলেও পরিস্থিতি বদলায় না, ভাসানচরে নিজেদের মতো গবেষণা করিয়ে তাদের প্রত্যাবাসনকে পুনর্বাসনে রূপ দেওয়া যায়।

লাখ লাখ রোহিঙ্গাকে গৃহহীন-দেশহীন করার ঘটনায় বিশ্বের কোনো রাষ্ট্র প্রতিবাদ করেনি। কিছু নোবেল পুরস্কার বিজয়ী, ফিল্মস্টার বা সেলিব্রেটিগোছের মানুষ কুতুপালং এসে ‘রোহিঙ্গা’ দর্শনপূর্বক বাংলাদেশের প্রতি সহানুভূতি জানিয়ে গিয়েছে। আজ সেই রাষ্ট্রগুলোই যে গণতন্ত্র মিয়ানমারে কখনো ছিলই না, সে গণতন্ত্র উদ্ধারের জন্য কাতর। কারণটি পরিষ্কার। বাণিজ্য। মিয়ানমারে নিজেদের বাণিজ্য রক্ষার জন্য তাদের উতলা হওয়ায় বাংলাদেশ যেন বিভ্রান্ত না হয়। এর সঙ্গে রোহিঙ্গা ইস্যুর কোনো সংযোগ নেই। রোহিঙ্গা সমস্যার উৎস মিয়ানমারে হলেও এর ভুক্তভোগী বাংলাদেশ। সুতরাং আন্তর্জাতিক আদালত হোক কিংবা প্রভাবশীল রাষ্ট্রের আনুকূল্য লাভ করে হোক, রোহিঙ্গা সংকট নিরসনের দায়িত্ব বাংলাদেশের। তাই অতীতের ভুল থেকে শিক্ষা গ্রহণ জরুরি বৈকি। রোহিঙ্গা পুনর্বাসনই যদি রাষ্ট্রের ইচ্ছা হয়, তাহলে প্রত্যাবাসনের বুলি না আওড়ে পুনর্বাসনের জন্যই সুষ্ঠু পরিকল্পনা হোক।

লেখক: ড. ইশরাত জাকিয়া সুলতানা: সহকারী অধ্যাপক, রাষ্ট্রবিজ্ঞান ও সমাজবিজ্ঞান বিভাগ এবং সমন্বয়কারী, সেন্টার ফর পিস স্টাডিজ, নর্থসাউথ বিশ্ববিদ্যালয়

প্রথম আলো
তারিখ: এপ্রিল ১৬, ২০২১

রেটিং করুনঃ ,

Comments are closed

বিভাগসমূহ

Featured Posts

বিভাগ সমুহ