Welcome to rabbani basra

আমার লেখালাখির খাতা

শুরু হোক পথচলা !

Member Login

Lost your password?

Registration is closed

Sorry, you are not allowed to register by yourself on this site!

You must either be invited by one of our team member or request an invitation by email at info {at} yoursite {dot} com.

Note: If you are the admin and want to display the register form here, log in to your dashboard, and go to Settings > General and click "Anyone can register".

শুভ জন্মদিন ছন্দের যাদুকর – সত্যেন্দ্রনাথ দত্ত

Share on Facebook

সত্যেন্দ্রনাথ দত্ত (১১ই ফেব্রুয়ারী,১৮৮২ – ২৫শে জুন,১৯২২) একজন বাঙালী কবি ও ছড়াকার। তাঁর কবিতায় ছন্দের কারুকাজ, শব্দ ও ভাষার যথোপযুক্ত ব্যবহারের কৃতিত্বের জন্য তাঁকে ‘ছন্দের যাদুকর’ নামে আখ্যায়িত করা হয়। মধ্যযুগে ভারতের ইতিহাস, সংস্কৃতি, পৌরাণিক প্রভৃতি বুদ্ধি-বৃত্তিবিষয়ক বিভিন্ন বিষয়ে তিনি ছিলেন সিদ্ধহস্তের অধিকারী।

সত্যেন্দ্রনাথ দত্তের জন্ম ১৮৮২ সালের ১১ই ফেব্রুয়ারী কলকাতার নিকটবর্তী নিমতা গ্রামে। তার পৈতৃক নিবাস বর্ধমানের চুপী গ্রামে। পিতা রজনীনাথ দত্ত ছিলেন কলকাতার বিশিষ্ট ব্যবসায়ী এবং পিতামহ অক্ষয় কুমার দত্ত ছিলেন তত্ত্ববোধিনী পত্রিকার সম্পাদক। সত্যেন্দ্রনাথের কবিতায় নানা ভাষার শব্দ নিপুণ ছন্দে যুক্ত হয়েছে। এছাড়া তিনি বিভিন্ন ভাষা থেকে বাংলায় অনুবাদকর্মও করেছেন। সত্যেন্দ্রনাথ কলকাতার সেন্ট্রাল কলেজিয়েট স্কুল থেকে এন্ট্রান্স (১৮৯৯) এবং জেনারেল অ্যাসেমব্লিজ ইনস্টিটিউশন (বর্তমান স্কটিশ চার্চ কলেজ) থেকে এফএ (১৯০১) পাস করেন। কিন্তু পরে বিএ পরীক্ষায় অকৃতকার্য হন।

কাব্যচর্চায় আত্মনিয়োগ করার আগে সত্যেন্দ্রনাথ দত্ত পিতার ব্যবসায় যোগ দিয়েছিলেন। তিনি ছিলেন ভারতী পত্রিকাগোষ্ঠীর অন্যতম কবি। প্রথম জীবনে তিনি মাইকেল মধুসূদন দত্ত, অক্ষয় কুমার বড়াল প্রমুখের দ্বারা প্রভাবিত হন। পরে রবীন্দ্র অনুসারী হলেও তিনি স্বতন্ত্র হয়ে ওঠেন। বাংলা শব্দের সঙ্গে আরবি-ফার্সি শব্দের সমন্বিত ব্যবহার দ্বারা বাংলা কাব্যভাষার শক্তি বৃদ্ধির প্রাথমিক কৃতিত্ব তারই। অনুবাদের মাধ্যমে তিনি বিশ্বের কাব্যসাহিত্যের সঙ্গে বাংলার যোগাযোগ ঘটান। নবকুমার, কবিরত্ন, অশীতিপর শর্মা, ত্রিবিক্রম বর্মণ, কলমগীর প্রভৃতি ছদ্মনামে তিনি কবিতা লিখতেন। দেশাত্মবোধ, মানবপ্রীতি, ঐতিহ্যচেতনা, শক্তিসাধনা প্রভৃতি তাঁর কবিতার বিষয়বস্তু। ১৯১৮ সালে ভারতী পত্রিকার বৈশাখ সংখ্যায় ছন্দ সম্পর্কিত তার প্রসিদ্ধ রচনা ‘ছন্দ-সরস্বতী’ প্রকাশিত হয়। বাংলা শব্দের সঙ্গে আরবি-ফার্সি শব্দের সমন্বিত ব্যবহার দ্বারা বাংলা কাব্যভাষার শক্তি বৃদ্ধির প্রাথমিক কৃতিত্ব তাঁরই। তাঁর অপর কৃতিত্ব বিদেশী কবিতার সফল অনুবাদ। আরবি-ফার্সি, চীনা, জাপানি, ইংরেজি এবং ফরাসি ভাষার বহু কবিতা অনুবাদ করে বাংলা সাহিত্যের বৈচিত্র্য ও সমৃদ্ধি সাধন করেন। মেথরদের মতো অস্পৃশ্য ও অবহেলিত সাধারণ মানুষ নিয়েও তিনি কবিতা লিখেছেন। তিনি একাধিক ছদ্মনামে কবিতা চর্চা করতেন।

মাত্র একচল্লিশ বছর বয়সে ১৯২২ সালের ২৫শে জুন কবি সত্যেন্দ্রনাথ দত্ত পরলোকগমন করেন।

কাব্যগ্রন্থ :

সবিতা (১৯০০)
সন্ধিক্ষণ (১৯০৫)
বেণু ও বীণা (১৯০৯)
হোমশিখা (১৯০৭)
ফুলের ফসল (১৯১১)
কূহ ও কেকা (১৯১২)
তুলির লিখন (১৯১৪)
মণিমঞ্জুষা (১৯১৫)
অভ্র-আবীর (১৯১৬)
হসন্তিকা (১৯১৯)
বেলা শেষের গান (১৯২৩)
বিদায় আরতি (১৯২৪)

অনুবাদ:

তীর্থ সলিল (১৯০৮)
তীর্থ রেণু (১৯১০)
ফুলের ফসল (১৯১১)
(সৌজন্যে: উইকিপিডিয়া)
*******************************************
মানুষ জাতি
সত্যেন্দ্রনাথ দত্ত

জগৎ জুড়িয়া এক জাতি আছে
সে জাতির নাম মানুষ জাতি;
এক পৃথিবীর স্তন্যে লালিত
একই রবি শশী মোদের সাথী।
শীতাতপ ক্ষুধা তৃষ্ণার জ্বালা
সবাই আমরা সমান বুঝি,
কচি কাঁচাগুলি ডাঁটো করে তুলি
বাঁচিবার তরে সমান যুঝি।
দোসর খুঁজি ও বাসর বাঁধি গো,
জলে ডুবি, বাঁচি পাইলে ডাঙ্গা,
কালো আর ধলো বাহিরে কেবল
ভিতরে সবারই সমান রাঙা।
বাহিরের ছোপ আঁচড়ে সে লোপ
ভিতরের রং পলকে ফোটে,
বামুন, শূদ্র, বৃহৎ, ক্ষুদ্র
কৃত্রিম ভেদ ধুলায় লোটে।…
বংশে বংশে নাহিক তফাত
বনেদি কে আর গর্-বনেদি,
দুনিয়ার সাথে গাঁথা বুনিয়াদ্
দুনিয়া সবারি জনম-বেদী।
*******************************************
ইলশে গুঁড়ি
সত্যেন্দ্রনাথ দত্ত

ইলশে গুঁড়ি! ইলশে গুঁড়ি
ইলিশ মাছের ডিম।
ইলশে গুঁড়ি ইলশে গুঁড়ি
দিনের বেলায় হিম।
কেয়াফুলে ঘুণ লেগেছে,
পড়তে পরাগ মিলিয়ে গেছে,
মেঘের সীমায় রোদ হেসেছে
আলতা-পাটি শিম্।
ইলশে গুঁড়ি হিমের কুঁড়ি,
রোদ্দুরে রিম্ ঝিম্।
হালকা হাওয়ায় মেঘের ছাওয়ায়
ইলশে গুঁড়ির নাচ, –
ইলশে গুঁড়ির নাচন্ দেখে
নাচছে ইলিশ মাছ।
কেউ বা নাচে জলের তলায়
ল্যাজ তুলে কেউ ডিগবাজি খায়,
নদীতে ভাই জাল নিয়ে আয়,
পুকুরে ছিপ গাছ।
উলসে ওঠে মনটা, দেখে
ইলশে গুঁড়ির নাচ।
ইলশে গুঁড়ি পরীর ঘুড়ি
কোথায় চলেছে,
ঝমরো চুলে ইলশে গুঁড়ি
মুক্তো ফলেছে!
ধানেক বনে চিংড়িগুলো
লাফিয়ে ওঠে বাড়িয়ে নুলো;
ব্যাঙ ডাকে ওই গলা ফুলো,
আকাশ গলেছে,
বাঁশের পাতায় ঝিমোয় ঝিঁঝিঁ,
বাদল চলেছে।
মেঘায় মেঘায় সূর্য্যি ডোবে
জড়িয়ে মেঘের জাল,
ঢাকলো মেঘের খুঞ্চে-পোষে
তাল-পাটালীর থাল।
লিখছে যারা তালপাতাতে
খাগের কলম বাগিয়ে হাতে
তাল বড়া দাও তাদের পাতে
টাটকা ভাজা চাল;
পাতার বাঁশী তৈরী করে’
দিও তাদের কাল।
খেজুর পাতায় সবুজ টিয়ে
গড়তে পারে কে?
তালের পাতার কানাই ভেঁপু
না হয় তাদের দে।
ইলশে গুঁড়ি – জলের ফাঁকি
ঝরছে কত বলব তা কী?
ভিজতে এল বাবুই পাখী
বাইরে ঘর থেকে; –
পড়তে পাখায় লুকালো জল
ভিজলো নাকো সে।
ইলশে গুঁড়ি! ইলশে গুঁড়ি!
পরীর কানের দুল,
ইলশে গুঁড়ি! ইলশে গুঁড়ি!
ঝরো কদম ফুল।
ইলশে গুঁড়ির খুনসুড়িতে
ঝাড়ছে পাখা – টুনটুনিতে
নেবুফুলের কুঞ্জটিতে
দুলছে দোদুল দুল্;
ইলশে গুঁড়ি মেঘের খেয়াল
ঘুম-বাগানের ফুল।
*******************************************
চম্পা
সত্যেন্দ্রনাথ দত্ত

আমারে ফুটিতে হ’লো বসন্তের অন্তিম নিশ্বাসে,
বিষণ্ণ যখন বিশ্ব নির্মম গ্রীষ্মের পদানত;
রুদ্র তপস্যার বনে আধ ত্রাসে আধেক উল্লাসে,
একাকী আসিতে হ’লো — সাহসিকা অপ্সরার মতো।
বনানী শোষণ-ক্লিষ্ট মর্মরি’ উঠিল এক বার,
বারেক বিমর্ষ কুঞ্জে শোনা গেল ক্লান্ত কুহু স্বর;
জন্ম-যবনিকা-প্রান্তে মেলি’ নব নেত্র সুকুমার
দেখিলাম জলস্থল, — শুন্য, শুষ্ক, বিহ্বল, জর্জর।
তবু এনু বাহিরিয়া, — বিশ্বাসের বৃন্তে বেপমান, —
চম্পা আমি, — খর তাপে আমি কভু ঝরিবো না মরি,
উগ্র মদ্য-সম রৌদ্র — যার তেজে বিশ্ব মুহ্যমান, —
বিধাতার আশির্বাদে আমি তা সহজে পান করি।
ধীরে এনু বাহিরিয়া, ঊষার আতপ্ত কর ধরি’;
মূর্ছে দেহ, মোহে মন, — মুহুর্মুহু করি অনুভব!
সূর্যের বিভূতি তবু লাবণ্যে দিতেছ তনু ভরি’;
দিনদেবে নমস্কার! আমি চম্পা! সূর্যের সৌরভ।
*******************************************
ঝর্ণা
সত্যেন্দ্রনাথ দত্ত

ঝর্ণা ! ঝর্ণা ! সুন্দরী ঝর্ণা !
তরলিত চন্দ্রিকা ! চন্দন-বর্ণা !
অঞ্চল সিঞ্চিত গৈরিকে স্বর্ণে,
গিরি-মল্লিকা দোলে কুন্তলে কর্ণে,
তনু ভরি’ যৌবন, তাপসী অপর্ণা !
ঝর্ণা !
পাষাণের স্নেহধারা ! তুষারের বিন্দু !
ডাকে তোরে চিত-লোল উতরোল সিন্ধু |
মেঘ হানে জুঁইফুলী বৃষ্টি ও-অঙ্গে,
চুমা-চুম্ কীর হারে চাঁদ ঘেরে রঙ্গে,
ধূলা-ভরা দ্যায় ধরা তোর লাগি ধর্ণা !
ঝর্ণা !
এস তৃষার দেশে এস কলহাস্যে–
গিরি-দরী-বিহীরিনী হরিনীর লাস্যে,
ধূসরের ঊষরের কর তুমি অন্ত,
শ্যামলিয়া ও পরশে কর গো শ্রীমন্ত;
ভরা ঘট এস নিয়ে ভরসায় ভর্ণা;
ঝর্ণা !
শৈলের পৈঠৈয় এস তনুগত্রী !
পাহাড়ে বুক-চেরা এস প্রেমদাত্রী !
পান্নার অঞ্জলি দিতে দিতে আয় গো,
হরিচরণ-চ্যুতা গঙ্গার প্রায় গো,
স্বর্গের সুধা আনো মর্ত্যে সুপর্ণা !
ঝর্ণা !
মঞ্জুল ও-হাসির বেলোয়ারি আওয়াজে
ওলো চঞ্চলা ! তোর পথ হল ছাওয়া যে !
মোতিয়া মোতির কুঁড়ি মূরছে ও-অলকে;
মেখলায়, মরি মরি, রামধনু ঝলকে
তুমি স্বপ্নের সখী বিদ্যুত্পর্ণা
ঝর্ণা !
*******************************************
উত্তম ও অধম
শেখ সা’দী
অনুবাদ : সত্যেন্দ্রনাথ দত্ত

কুকুর আসিয়া এমন কামড়
দিল পথিকের পায়
কামড়ের চোটে বিষদাঁত ফুটে
বিষ লেগে গেল তাই।
ঘরে ফিরে এসে রাত্রে বেচারা
বিষম ব্যথায় জাগে,
মেয়েটি তাহার তারি সাথে হায়
জাগে শিয়রের আগে।
বাপেরে সে বলে ভর্ৎসনা ছলে
কপালে রাখিয়া হাত,
তুমি কেন বাবা, ছেড়ে দিলে তারে
তোমার কি নাই দাঁত?
কষ্টে হাসিয়া আর্ত কহিল
“তুই রে হাসালি মোরে,
দাঁত আছে বলে কুকুরের পায়ে
দংশি কেমন করে?”
কুকুরের কাজ কুকুর করেছে
কামড় দিয়েছে পায়,
তা বলে কুকুরে কামড়ানো কিরে
মানুষের শোভা পায়?

আর‌ও সাহিত্য কর্ম সংযোজিত।

কঞ্চির তীর-ঘর
ঐ-চর জাগছে,
বন-হাঁস ডিম তার
শ্যাওলায় ঢাকছে|
চুপ চুপ – ওই ডুব
দ্যায় পান্ কৌটি
দ্যায় ডুব টুপ টুপ
ঘোমটার বৌটি!”

তোমার সাথে সেই তৃতীয় শ্রেণীতে পরিচয়। ছিলোনা কোনো ছবি। তবুও তোমাকে চিনতাম সাবলীল মধুর ছন্দের জন্য, আর বাংলার অপরূপ প্রকৃতির ছবি লেখার জন্য।

চতুর্থ শ্রেণীতে পড়লাম
“কোন দেশেতে তরুলতা
সকল দেশের চাইতে শ্যামল
কোন দেশেতে চলতে গেলে
দলতে হয়রে দূর্বা কোমল
কোথায় ফলে সোনার ফসল
সোনার কমল ফোটে রে!
সে আমাদের বাংলাদেশ, আমাদেরই বাংলা রে!”

পড়েছিলাম “পালকির গান” কোন ক্লাস? মনে নেই। কিন্তু সুরটা মনে আজও বাজে
“প্রজাপতির হলুদ বরণ
শসার ফুলে রাখছে চরণ
কার বহুরী বাসন মাজে?
পুকুর ঘাটে ব্যস্ত কাজে।”
অথবা সেই আদিবাংলার পড়াশুনার চালচিত্র
“পাঠশালাটি দোকানঘরে
গুরুমশাই দোকান করে!
পোড়ো ভিটের পোতার পরে
শালিক নাচে, ছাগল চরে।”

তোমার ছন্দের মূর্ছনায় হাট, ঘাট, বন, গ্রাম পেরিয়ে আমরাও তোমার পালকির সঙ্গী। দিন ফুরিয়ে আসে, পালকি থামেনা। মন্থর হয় পদসঞ্চারণ

” পালকি চলে রে,
অঙ্গ ঢলে রে,
সূর্য ঢলে রে,
অঙ্গ টলে রে,
পালকি চলে!”
ছোটবেলার পড়া, হয়তো সবটা ঠিকমত লিখতে পারলামনা। পরবর্তী সময়ে শ্রদ্ধেয় হেমন্ত মুখোপাধ্যায় অসামান্য সংগীত উপহার দিয়েছিলেন শ্রদ্ধেয় সলিল চৌধুরীর অনবদ্য সুরে। মূল ভাষার অনেক পরিবর্তন মনে গেঁথে গেছে। অসলটা অতো মনে নেই।

সপ্তম শ্রেণীতে পড়লাম “মেথর”
সমাজের অপাংক্তেয় শ্রেণীকে নিয়ে তুমি লিখলে

“কে বলে তোমারে বন্ধু, অস্পৃশ্য অশুচি?
শুচিতা ফিরছে সদা তোমারই পিছনে,
তুমি আছো গৃহধামে তাই আছে রুচি
নহিলে মানুষ তুমি ফিরে যেতে বনে।”

কোনো একটা ক্লাসে পড়লাম “ইলশে গুঁড়ি”
মনে ছাপ রেখে গেলো।
“ইলশে গুঁড়ি ইলশে গুঁড়ি
ইলিশ মাছের ডিম!
ইলশে গুঁড়ি ইলশে গুঁড়ি
দিনের বেলায় হিম।
কেয়া ফুলে ঘুন লেগেছে
পড়তে পরাগ মিলিয়ে গেছে
মেঘের সীমায় রোদ হেসেছে
আলতা পাটি শিম।”
রবীন্দ্র যুগের কবি হয়েও রবির মতোই ভাস্বর ছিলে, কিন্তু পারোনি অনেককাল লিখে যেতে।
মাত্র ৪০ বছরের সাহিত্য সাধনা করে পরাধীন ভারতে ২৫ জুন ১৯২২এ পরলোকে পাড়ি দিয়েছিলে।

তাঁর পবিত্র জন্মদিন (১১ ফেব্রুয়ারি ১৮৮২) হল আজ।
ছন্দের জাদুকর, যিনি আমাদের মনকে ছন্দ বন্ধনে বেঁধে দিয়েছিলেন, এই অপাংতেও কলমচির সেই মহাকবির প্রতি শতকোটি প্রনাম।

সূত্র: সংগৃহিত।
তারিখঃ ফেব্রুয়ারী ১১, ২০২১

রেটিং করুনঃ ,

Comments are closed

বিভাগসমূহ

Featured Posts

বিভাগ সমুহ