বর্ণিলা এখন বেশ সংসারি, কখনও বাবা-মা বাড়ি কখনও স্বামী বাড়ি, সব খানে একটি ভারসাম্য করে চালিয়ে নিচ্ছে নিজেকে সেই সাথে কর্ম-স্ধলকেও, অলকের সাথে দেখা হওয়ার এক বছর পার হয়ে আরও এক মাস হয়েছে কিন্তু অলক কোন পরিবর্তন খুঁজে পায় নি বর্ণিলার মাঝে সেই যেন প্রথম দিন দেখার সেই বর্ণিলা।
সাজ সজ্জার মাত্রা এখন আরো কমেছে বরং বাড়ার চেয়ে যেটি প্রায় সকল মেয়ের মধ্যে দেখা দেয় বিবাহ উত্তর সাজ সজ্জা; বাড়তি বা বাহাড়ি সাজ সজ্জায় নিজেকে রাঙিয়েও তুলে নি। সেই আগের মত কাজ আর কাজের মধ্যে নিজেকে একাকার করে রেখেছে। কাজের আড়ালে তার যেন নেই কোন বিশ্রাম।
এক বছর পরে অলকের সুযোগ হলো বর্ণিলার সাথে একাকি খুব পাশিপাশি ঘরের ফিরার সময়, কথা হলো পরিবার জীবন ও কর্ম জীবন নিয়ে কিন্তু অলক আগের মত খুব একটা আগ্রহ দেখালো না। অলকে মনে হলো কর্ম ও দায়িত্বের মধ্য দিয়ে বর্ণিলা অনেক উপরে চলে যাবে তার পরিকল্পনা ও উদ্যমের সাথে সতস্ফির্তির মধ্য দিয়ে। থেমে থাকার থাকার মত, ক্লান্ত হওয়ার মত হতাশার আবরণে ঢাকা পড়ার মত বর্ণিলা কখনই নয়।
তারিখঃ ফেব্রুয়ারী ০৯, ২০২১
রেটিং করুনঃ ,