একগুয়েমিতা একটি জটিল বাঁধা উচ্ছ্বাস পূর্ণ জীবনে, একগুয়েমিতা কখনই জীবনকে রাঙ্গিয়ে তুলে না বরং প্রাণ-বন্ত ও উচ্ছ্বাস পূর্ণ জীবনকে দেয় শুকিয়ে মনে জ্যোষ্ঠের খরদাহ দিন। অনেক ভাবে একগুয়েমিতা থেকে দূরে থাকতে হয় নিয়মিত কাজের ফাঁকে নানান বৈচিত্র পূর্ণ জীবনের সূচনা হোক তা ভ্রমণ করে, পারিবারিক অনুষ্ঠান করে।
নিত্য নতুন কাজে যেমন একগুয়েমিতা নেই ঠিক তেমনই প্রতিদিনের লেখায়, সৃজনশীল কাজে একগুয়েমিতার কোন ঠাঁই নেই, বড় অভাব ও কষ্টে থেকে নিজের মত প্রকাশ করে, ছন্দ সুর সেই সাথে নানান সৃজনশীল কাজে তা ছবি আঁকার মধ্যে হোক, গান গাওয়ার মধ্যে হোন সৃজনশীল কিছু সৃষ্টির মধ্য দিয়ে হোক জীবনকে বড় সার্থক করে তুলে।
সমাজের চোখ এখন অন্যদিকে একগুয়েমিতা ঘুচাতে অর্থ ব্যযের সাহায্য নেওয়া তাই পরিবারে চলছে বিরামহীন ভাবে অর্থ উপার্জনের প্রক্রিয়া হোক তা বৈধ উপায়ে বা অবৈধ উপায়ে! অর্থ উপার্জনের প্রক্রিয়ার দিয়ে হাঁটতে গিয়ে পরিবারে সমাজে চলে আসছে বেশ গতিতে বন্ধনে শীতলতা অবশেষে সম্পর্ক ছিন্ন। দিনে দিনে সম্পর্ক ছিন্নের সূচকের উর্ধ্ব গতি বড় একটা কারণ সময়ের অভাব। নিজের পিছনে সময় ব্যয়ের অদ্ভুত এক নেশা যত অর্থ আসুক বা চলে যাক জীবনকে গড়ে দিয়ে যাচ্ছে এক একগুয়েমিতার বৃত্ত।
কগুয়েমিতার বৃত্ত ভাঙ্গার বড় একটি হাতিয়ার লেখা-লেখি যা আমরা হারাতে বসেছি, বাড়িয়ে দিচ্ছে প্রযুক্তিগত অন-লাইনের দিকে যা এনে দিচ্ছে খুব সহজে অনেক কিছু কিন্তু ভাঙ্গাতে পারছে না একগুয়েমিতার বৃত্ত।
তারিখঃ অক্টোবর ০৩, ২০১৯
রেটিং করুনঃ ,