চলার পথে পথে নানান কথা – ৩
চলার পথে ব্লগের একজন লেখক হয়ে যদি কোথাও লিখি বা বলি ” সুখকে একটি বন্দী শালার মত মনে হয়। ” তখন উদ্ধৃত বাক্যটির কোন অর্থ প্রকাশ করে বলে মনে হয় না।
কিন্তু চলার পথে পথের লেখক হয়ে কিছু না কিছু তো লিখে যেতে হয়।
সুখকে একটি বন্দী শালার বাসিন্দের মত মনে হয়। সুখের সীমানা বন্দী শালার আয়তনের মত তবে এখানে পার্থক্য এই যে এই বন্দীশালায় অনেকেই সারা জীবন থাকতে যায় আর কয়েদী বন্দী শালায় থাকতে চায় না। সুখ বন্দী শালায় থাকে বলে সে বার ছুটে পালাতে চায় আবার যখন তখন পালিয়ে যায়, বন্দী শালার যেমন আয়তন কম তেমনি সুখেরও আয়তন কম তাই সুখের মন চায় বন্দী শালা থেকে বের হয়ে পালিয়ে যেতে যেখানে স্বাধীনতা পাওয়া যায়।
বন্দী শালায় যেমন স্বাধীনা নেই তেমনি সুখের মধ্যেও কোন স্বাধীনত নেই, নানান নিয়ম-কানুন মেনে সুখকে বশে রাখত হয়, নিয়ম ভঙ্গ হলে সুখ চলে যায়।
ছবি- নেটে থেকে সংগ্রহিত।
রেটিং করুনঃ ,
রব্বানী ভাই
সবাইকে কেমন নিস্প্রান মনে হয়ে,
এই পাথরের বুকে ফুল ফুটবে কবে?
প্রত্যাশায় থাকি প্রতিদিন সুন্দর কিছু
দে্খার জন্য। কিন্তু শুধুই হা-পিত্যেশ
আপনি ও আমি এবং কয়েক জন জাত লেখক, আমরা লিখে যাব যখন লেখার জায়গা পেয়েছি, কে পড়ল আার পড়ল না, কে মন্তব্য বা করলো না তা ভাবার যেন আমাদের সময় না থাকে।
নতুন লেখকদের ফেসবুক থেকে ফিরিয়ে আনা সম্ভব নয় অনেকেই ফেসবুকের নতুন প্রযুক্তিতে মুগ্ধ। আমি শুধু লেখা সংরক্ষণ করে যাই।
বন্দী শালায় যেমন স্বাধীনা নেই তেমনি সুখের মধ্যেও কোন স্বাধীনত নেই, নানান নিয়ম-কানুন মেনে সুখকে বশে রাখত হয়, নিয়ম ভঙ্গ হলে সুখ চলে যায়।
লেখা পড়ার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ।
বন্দী শালায় যেমন স্বাধীনা নেই তেমনি সুখের মধ্যেও কোন স্বাধীনত নেই, নানান নিয়ম-কানুন মেনে সুখকে বশে রাখত হয়, নিয়ম ভঙ্গ হলে সুখ চলে যায়।
কিন্তু আমিতো বলবো, সুখ স্বাধীন সত্ত্বা!
তাকে যে কেউ ধরতে পারে উপভোগ করতে পারে।
তবে হ্যা, এই সুখ নামক আপেক্ষিক বিষয়কে যে নিজের মাঝে ধারণ করতে পারে, শুধু সেই পারে সুখকে বন্দি করতে!!
চমৎকার এই বিষয় নিয়ে লেখার জন্য অনেক অনেক শুভেচ্ছা ভাই!!
তাকে যে কেউ ধরতে পারে উপভোগ করতে পারে।
ঠিক বলেছেন – চির দিন ধরে রাখাটা খুব কঠিন বিষয় কয়েদ শালার কয়েদির মত পালানোর অপেক্ষায় থাকে আর সুযোগ পেলেই পালিয়ে যায় এই পালানোর পিছনে অনেক সময় মানুষের বা নিজের হাত থাকে না।
সু-চিন্তিত মন্তব্যের জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ। শুভেচ্ছা জানবেন আপা।
আসলে সুখকে বন্দী শালীর মতো হলে কি যে ভালো হতো … রাব্বানী ভাই ।
“সুখকে একটি বন্দী শালার বাসিন্দের মত মনে হয়।”
বেশ সুন্দর উদাহরণ দিয়ে সুখটাকে উপস্থাপন করেছেন, রব্বানী ভাই। :-)
আসলে প্রতিটা মানুষের সুখটাকে খুঁজার পথটা একেক রকম। যেমন আমি সুখটাকে মনে করি সুন্দর একটা রঙিন প্রজাপতির মতো। কারণ আমরা যখন প্রজাপতিটাকে ধরার জন্য দৌড়াই তখন সেটাও দৌড়ে পালায়। কিন্তু যখন আমরা ধৈর্য্য ধরে চুপচাপ দাঁড়িয়ে রঙিন প্রজাপতিটাকে মনের আনন্দে দেখি, তখন সেও দেখবেন আমাদের কাঁধে এসে নির্দ্বিধায় ও নির্ভয়ে বসবে। :-D