Welcome to rabbani basra

আমার লেখালাখির খাতা

শুরু হোক পথচলা !

Member Login

Lost your password?

Registration is closed

Sorry, you are not allowed to register by yourself on this site!

You must either be invited by one of our team member or request an invitation by email at info {at} yoursite {dot} com.

Note: If you are the admin and want to display the register form here, log in to your dashboard, and go to Settings > General and click "Anyone can register".

২০২৫ সালের শেষ থেকে ২০২৬–এর প্রথমার্ধের মধ্যে নির্বাচন হতে পারে: ড. ইউনূস (২০২৪)

Share on Facebook

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন, মোটাদাগে বলা যায়, ২০২৫ সালের শেষ দিক থেকে ২০২৬ সালের প্রথমার্ধের মধ্যে নির্বাচনের সময় নির্ধারণ করা যায়।

ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থান–পরবর্তী প্রথম মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে আজ সোমবার (১৬ ডিসেম্বর) জাতির উদ্দেশে দেওয়া ভাষণে ড. মুহাম্মদ ইউনূস এ কথা বলেন। সকাল ১০টায় জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেন তিনি। তাঁর ভাষণ বাংলাদেশ টেলিভিশন ও বিটিভি ওয়ার্ল্ডে সম্প্রচার করা হয়।

ড. ইউনূস তাঁর ভাষণে বলেন, ‘আমি সকল প্রধান সংস্কারগুলি সম্পন্ন করে নির্বাচন আয়োজন করার ব্যাপারে বারবার আপনাদের কাছে আবেদন জানিয়ে এসেছি। তবে রাজনৈতিক ঐকমত্যের কারণে আমাদেরকে যদি, আবার বলছি “যদি”, অল্প কিছু সংস্কার করে ভোটার তালিকা নির্ভুলভাবে তৈরি করার ভিত্তিতে নির্বাচন সম্পন্ন করতে হয়, তাহলে ২০২৫ সালের শেষের দিকে নির্বাচন অনুষ্ঠান হয়তো সম্ভব হবে। আর যদি এর সঙ্গে নির্বাচনপ্রক্রিয়া এবং নির্বাচন সংস্কার কমিশনের সুপারিশের পরিপ্রেক্ষিতে এবং জাতীয় ঐকমত্যের ভিত্তিতে প্রত্যাশিত মাত্রার সংস্কার যোগ করি, তাহলে অন্তত আরও ছয় মাস অতিরিক্ত সময় লাগতে পারে। মোটাদাগে বলা যায়, ২০২৫ সালের শেষ দিক থেকে ২০২৬ সালের প্রথমার্ধের মধ্যে নির্বাচনের সময় নির্ধারণ করা যায়।’

ভাষণে ড. ইউনূস নির্বাচন, গুম কমিশনের প্রতিবেদন, শ্বেতপত্র , ব্যাংকিং ব্যবস্থা, অর্থপাচার, ঐকমত্য কমিশন গঠন, সংস্কার প্রক্রিয়াসহ বিভিন্ন বিষয় নিয়ে কথা বলেন। নির্বাচনের সময় সম্পর্কে আভাস দেওয়ার পাশাপাশি ভোটারদের নিয়ে আশা প্রকাশ করেন ড. ইউনূস। তিনি বলেন, আমার একান্ত ইচ্ছা এবারের নির্বাচনে প্রথমবারের তরুণ-তরুণী ভোটাররা শতকরা ১০০ ভাগের কাছাকাছি সংখ্যায় ভোট দিয়ে একটি ঐতিহ্য সৃষ্টি করুক।

ড. ইউনূস বলেন, ‘গত ১৫ বছরে যারা ভোটার হওয়ার যোগ্য হয়েছে, তাদের সবার নাম ভোটার তালিকায় তোলা নিশ্চিত করতে হবে। এটা একটা বড় কাজ। ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের পর এখানে গলদ রাখার কোনো সুযোগ নেই। দীর্ঘদিন পর এবার বহু তরুণ-তরুণী জীবনে প্রথমবারের মতো ভোট দেবে। অতীতে তাদের সে অধিকার ও আনন্দ থেকে বঞ্চিত করা হয়েছিল। তাই এবারের নির্বাচনে তাদের ভোটদান একটি স্মরণীয় ঘটনা হয়ে থাকবে। এই অভিজ্ঞতাকে মসৃণ করার সমস্ত আয়োজন করতে হবে। নির্বাচন কমিশন ও সব সামাজিক প্রতিষ্ঠান ও রাজনৈতিক দলের প্রতি আমার আহ্বান, সবাই মিলে আমরা যেন এই লক্ষ্য অর্জনে নানা প্রকার সৃজনশীল কর্মসূচি গ্রহণ করি।’

ভোটারদের ভোট দেওয়ার প্রতি আহ্বান জানিয়ে ড. ইউনূস বলেন, ‘এখন থেকে সবাই মিলে এমন একটা ঐতিহ্য সৃষ্টি করতে পারি যে স্থানীয় নির্বাচনসহ সব নির্বাচনে সব কেন্দ্রে প্রথমবারের ভোটাররা ১০০ শতাংশের কাছাকাছি সংখ্যায় ভোটদান নিশ্চিত করবে। এটা নিশ্চিত করতে পারলে ভবিষ্যতে কোনো সরকার মানুষের ভোটাধিকার কেড়ে নেওয়ার সাহস করতে পারবে না।’ তিনি আরও বলেন, নতুন ভোটার ছাড়াও যাঁদের আগে থেকে ভোটার তালিকায় নাম থাকার কথা ছিল, তাঁরা ভোটার তালিকায় আছেন কি না, তা নিশ্চিত করতে হবে। বিশেষ মনোযোগ দিয়ে ভুয়া ভোটারদের তালিকা থেকে বের করে দিতে হবে।

ড. ইউনূস বলেন, ‘এবার আমরা প্রবাসী বাংলাদেশিদের ভোট দেওয়া নিশ্চিত করতে চাই। অতীতে আমরা এ ব্যাপারে অনেকবার আশ্বাসের কথা শুনেছি। এই সরকারের আমলে এটা যেন প্রথমবারের মতো বাস্তবায়িত হয়, এটা আমরা নিশ্চিত করতে চাই। এর জন্য একটা নির্ভরযোগ্য ব্যবস্থা করতে হবে।’

ঐতিহাসিক ঘটনা
ইউরোপীয় ইউনিয়নের ১৯ জন রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে তাঁর বৈঠককে ‘ঐতিহাসিক ঘটনা’ বলে মন্তব্য করেন ড. ইউনূস। তিনি বলেন, কয়েক দিন আগে ইউরোপীয় ইউনিয়নের ১৯ জন রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে তাঁর বৈঠক হয়েছে। এই প্রথমবারের মতো ইউরোপীয় ইউনিয়নের প্রায় সব দেশের রাষ্ট্রদূতেরা একসঙ্গে ঢাকায় এসে সরকারের সঙ্গে বৈঠক করলেন। দেশগুলোর বেশির ভাগ দূতাবাস দিল্লিতে। তাঁরা অনেকেই আগে কোনো দিন ঢাকায় আসেননি। এটি একটি ঐতিহাসিক ঘটনা। তিনি আরও বলেন, তাঁরা একত্রে ঢাকায় এলেন শুধু এই বার্তা দেওয়ার জন্য যে ইউরোপীয় ইউনিয়ন বাংলাদেশকে সর্বোচ্চ সমর্থন ও সহযোগিতা দেওয়ার জন্য প্রস্তুত।

অন্তর্বর্তী সরকারের সংস্কার উদ্যোগ ও গণতান্ত্রিক পদ্ধতিতে নির্বাচনের প্রক্রিয়ার কথা তাঁদের জানিয়েছেন বলে জানান ড. ইউনূস। তিনি বলেন, সেটিতে তাঁরা পূর্ণ সমর্থন জানিয়েছেন এবং সরকারকে সর্বোচ্চ সহযোগিতা করবেন বলে জানিয়েছেন।

ড. ইউনূস বলেন, ‘বাংলাদেশের বিরুদ্ধে অপপ্রচার ও ভুল তথ্য প্রচারের বিষয়েও আমি ইউরোপীয় ইউনিয়নের কূটনীতিকদের জানিয়েছি। ইউরোপীয় দেশগুলোর মধ্যে যাদের ভিসা অফিস নয়াদিল্লিতে আছে, তাদের ঢাকা বা অন্য কোনো প্রতিবেশী দেশে ভিসা অফিস নিয়ে আসার জন্য আমি অনুরোধ করেছি। এ ছাড়া অর্থনৈতিক ও সামাজিক ক্ষেত্রে তাদের সহযোগিতার মাত্রা বাড়ানোর বিষয়ে আমি আলাপ করেছি।’

পূর্ব তিমুরের প্রেসিডেন্টকে স্বাগত
বাংলাদেশ সফররত পূর্ব তিমুরের প্রেসিডেন্ট হোসে রামোস হোর্তাকে স্বাগত জানান প্রধান উপদেষ্টা। ড. ইউনূস বলেন, ‘এই বিজয় মাসে আমাদের গণ-অভ্যুত্থানকে অভিনন্দন জানানোর জন্য, আমাদের বিজয় দিবসে যোগ দেওয়ার জন্য ঢাকায় এসেছেন পূর্ব তিমুরের প্রেসিডেন্ট নোবেল শান্তি পুরস্কার বিজয়ী হোসে রামোস হোর্তা। তিনি তাঁর দেশের মুক্তিযুদ্ধে নেতৃত্ব দিয়েছেন। আমাদের দেশের মুক্তিযুদ্ধ তাঁকে অনুপ্রাণিত করেছিল। ২০০২ সালে পূর্ব তিমুর স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়। আমাদের জাতীয় উৎসবে শরিক হওয়ার জন্য জাতির পক্ষ থেকে তাঁকে স্বাগত জানাচ্ছি।’

অর্থনীতি পুনরুদ্ধার ও ব্যাংকিং ব্যবস্থা
অর্থনীতির সাফল্যের ব্যাপারে দেশে ও বিদেশে আস্থা সৃষ্টি হয়েছে বলেও মন্তব্য করেন ড. ইউনূস। এ বিষয়ে তিনি বলেন, ‘বিশ্বব্যাংকসহ সব দাতা প্রতিষ্ঠানের কাছে আমাদের অর্থনীতির ভবিষ্যৎ সম্বন্ধে আস্থা প্রতিষ্ঠিত করতে অন্তর্বর্তী সরকার সক্ষম হয়েছে। তারা নতুন উদ্যোগে ও নতুন উৎসাহে আমাদের সঙ্গে নতুন আর্থিক সম্পর্ক গড়ে তুলতে এগিয়ে এসেছে।’

অর্থনীতি ও ব্যাংকিং ব্যবস্থা নিয়েও কথা বলেন প্রধান উপদেষ্টা। তিনি জানান, ব্যাংক থেকে আমানতকারীদের টাকা উত্তোলনের ব্যাপারে আরোপ করা বিধিনিষেধ এখন আর নেই।

ড. ইউনূস বলেন, অন্তর্বর্তী সরকার যখন দায়িত্ব গ্রহণ করে, অর্থনীতি তখন ভেঙে পড়ার অবস্থায়। গত চার মাসে এ অবস্থার বিরাট পরিবর্তন হয়েছে। ব্যাংকিং ব্যবস্থায় আস্থা আর নিয়ম-শৃঙ্খলা ফিরে আসছে। কোনো ব্যাংক বন্ধ করে দিতে হয়নি। ব্যাংক যতই দুর্বলই হোক, তাকে টিকিয়ে রাখার ব্যবস্থা করা হয়েছে।

ড. ইউনূস বলেন, ‘নির্বাচন আয়োজন ও সংস্কার ছাড়াও আপনারা আমাদের ওপর অনেকগুলো দায়িত্ব দিয়েছেন। এর মধ্যে রয়েছে অর্থনীতি পুনরুদ্ধার ও মানুষের জীবনমান উন্নয়ন। ফ্যাসিবাদী সরকারের কাছ থেকে আমরা বিপর্যস্ত এক অর্থনীতি পেয়েছি। আমাদের বৈদেশিক রিজার্ভ তলানিতে গিয়ে ঠেকেছে।’ তিনি আরও বলেন, ‘২০২৪ সালের নভেম্বরে রপ্তানি আয়ের পরিমাণ ছিল ৪ দশমিক ১২ বিলিয়ন মার্কিন ডলার, যা আগের মাসের তুলনায় ১৫ দশমিক ৬৩ শতাংশ বেশি। সামগ্রিকভাবে ২০২৪ সালের জুলাই-নভেম্বর সময়ে রপ্তানি ১৬ দশমিক ১১ বিলিয়ন মার্কিন ডলারে পৌঁছেছে। গত বছর একই সময়ে রপ্তানি আয় ছিল ১৪ দশমিক ৩৪ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। বছরের হিসাবে এই প্রান্তিকে রপ্তানি আয়ে প্রবৃদ্ধি ১২ দশমিক ৩৪ শতাংশ। বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ১৯ বিলিয়ন ডলারে পৌঁছেছে। এসবের মাধ্যমে আমাদের অর্থনীতি ঘুরে দাঁড়াতে শুরু করেছে। পরিস্থিতির উন্নতি হচ্ছে।’

পোশাকশ্রমিকদের বাংলাদেশের অর্থনীতির অন্যতম চালিকা শক্তি বলে উল্লেখ করেন ড. ইউনূস। তিনি বলেন, তাঁদের বার্ষিক মজুরি ৯ শতাংশ বাড়ানোর সিদ্ধান্ত হয়েছে। মূল্যস্ফীতির বিষয়টি বিবেচনা করে শ্রমিক ইউনিয়ন ও মালিকপক্ষের সঙ্গে আলোচনার ভিত্তিতে এটি নির্ধারণ করা হয়েছে।

মূল্যস্ফীতি ও দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণে রাখা
ড. ইউনূস আরও বলেন, ‘মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে সরকার আন্তরিকভাবে কাজ করছে। স্বীকার করতে দ্বিধা নেই, এ ক্ষেত্রে কাঙ্ক্ষিত সাফল্য আমরা এখনো পাইনি। তবে আমার বিশ্বাস, মূল্যস্ফীতি শিগগিরই কমে আসবে। গত কয়েক মাসে বাজারে কিছু পণ্যের দাম বেড়েছে। আমরা সরবরাহ বাড়িয়ে, আমদানিতে শুল্কছাড় দিয়ে, মধ্যস্বত্ব ভোগীদের দৌরাত্ম্য কমিয়ে ও বাজার তদারকির মধ্য দিয়ে জিনিসপত্রের দাম কমিয়ে আনার চেষ্টা করছি। পরিবহন খাতে চাঁদাবাজি এখনো পুরোপুরি বন্ধ করা যায়নি। এটা সম্ভব হলে আমরা আশা করি, জিনিসপত্রের দাম আরও কমে আসবে। আমরা আপনাদের কষ্টে সমব্যথী। তবে আমরা জানি, সরকারের কাজ কেবল সমবেদনা জানানো নয়; আমরা আপনাদের কষ্ট কমিয়ে আনতে সব রকম চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি।’

আসন্ন পবিত্র রমজানে দ্রব্যমূল্য সহনীয় রাখতে সবার সহযোগিতা চান ড. ইউনূস। তিনি বলেন, ‘আমরা ইতিমধ্যে ব্যবসায়ীদের সঙ্গে কথা বলেছি। তারা আমাদের কাছে ওয়াদা করেছে, বাজারে পণ্য সরবরাহের কোনো সংকট হবে না। অতিরিক্ত মুনাফার লোভে যদি কেউ কৃত্রিম কোনো সংকট সৃষ্টির চেষ্টা করে, আমরা তাকে কঠোর হাতে দমন করব। বাজার সিন্ডিকেটের দৌরাত্ম্য বন্ধ করতে বিকল্প কৃষিবাজার চালু করার লক্ষ্যে আমরা কাজ করে যাচ্ছি।’

স্বৈরশাসক ও দোসরদের বিচারকাজ এগিয়ে চলছে
হত্যাযজ্ঞের সঙ্গে জড়িত পতিত স্বৈরশাসক ও তাঁর দোসরদের বিচার কার্যক্রম এগিয়ে চলছে, বলেন ড. ইউনূস। তিনি বলেন, এ জন্য আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল আইন সংশোধন করা হয়েছে। বিচারপ্রক্রিয়ায় স্বচ্ছতা নিশ্চিত করার জন্য আসামিদের বিদেশি আইনজীবী নিয়োগের সুযোগ দেওয়া হয়েছে। আত্মপক্ষ সমর্থনের সব ধরনের সুযোগ তাঁরা পাবেন।’

ড. ইউনূস আরও বলেন, ‘সাংবাদিক, মানবাধিকারকর্মী ও অন্য পর্যবেক্ষকদের জন্য বিচারপ্রক্রিয়া উন্মুক্ত রাখা হয়েছে। বিচারের যেকোনো অংশ চাইলে যে কেউ রেকর্ড করার সুযোগ পাবেন। আইসিসি প্রসিকিউটর করিম খান সম্প্রতি আমার সঙ্গে দেখা করেছেন। তিনি আইসিটি প্রসিকিউটর ও অন্য কর্মীদের প্রশিক্ষণ দিতে সম্মত হয়েছেন এবং আইসিটিকে আন্তর্জাতিক মানে উন্নীত করার সহায়তা দিতে প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন। আলাদাভাবে আমরা গণহত্যাকারীদের বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালতে মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলা করব বলে তাঁকে জানিয়েছি।’

জনতার অভ্যুত্থানকে ব্যর্থ করার চেষ্টা করা হচ্ছে বলে অভিযোগ জানিয়ে ড. ইউনূস বলেন, ‘পরাজিত শক্তি তাদের পরাজয় কিছুতেই মেনে নিতে পারছে না। তারা প্রতিদিন দেশের ভেতরে ও বাইরে থেকে জনতার অভ্যুত্থানকে ব্যর্থ করার জন্য বিপুল অর্থ ব্যয়ে নানা ভঙ্গিতে তাদের চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। পাচার করা হাজার হাজার কোটি টাকা তাদের আয়ত্তে রয়েছে। তাদের সুবিধাভোগীরা সর্বত্র ছড়িয়ে আছে। আমাদের ঐক্য অটুট থাকলে, তারা আমাদের লক্ষ্য অর্জনকে ব্যর্থ করতে পারবে না।’

সূত্র:প্রথম আলো।
তারিখ: ডিসেম্বর ১৬, ২০২৪

রেটিং করুনঃ ,

Comments are closed

বিভাগসমূহ

Featured Posts

বিভাগ সমুহ