::হাউ টু স্টপ ওরিং অ্যান্ড স্টার্ট লিভিং::
ডেল কার্নেগী
দুশ্চিন্তা আমাদের জীবনকে কীভাবে নিঃশেষ করে দেয়?
দুশ্চিন্তা আমাদের স্বাভাবিক জীবনকে কী করে অনিশ্চতার দিকে নিয়ে যায়?
বইটিতে লেখক ৩১ জন লেখক ও বিখ্যাত ব্যক্তিদের দুশ্চিন্তা বিষয়ে মতামত ও কীভাবে তারা দুশ্চিন্তামুক্ত হয়েছেন, তা তুলে ধরেছেন।
:::দুশ্চিন্তা জয় করা যায়–এ সম্বন্ধে একত্রিশটি সত্য ঘটনা:::
১. দুর্দৈব কখনো একা আসে না– লেখক সি. আই. ব্লাকউড
২. ঘণ্টাখানেকের মধ্যে নৈরাশ্য ঝেড়ে ফেলে আমি আবার আশাবাদী হয়ে উঠতে পারি। লেখক–রোজার ডব্লিউ ব্যাবসন
৩. কীভাবে আমি হীনমম্মন্যতা দূর করেছিলেন–
লেখক–এলমার টমাস।
৪. স্বর্গোদ্যানে বাস করার অভিজ্ঞতা লাভ করেছি আমি–
লেখক–আর. ডি সি. বোড়লে
৫. যে পাঁচটি উপায় অবলম্বন করে আমি আমার দুশ্চিন্তা দূর করতে পেরেছিলেন–
লেখক–প্রফেসর উইলিয়াম লায়ন ফেল্পস
৬. গতকাল যখন টিকে থাকতে পেরেছি, আজও পারবো।
-লেখক–ডরোথি ডিকস্
৭. আগামীকাল ভোরের সূর্য দেখার জন্য আমি বেঁচে থাকবো আশা করিনি।
-লেখক–জে. সি. পেনি
৮. আমি দুশ্চিন্তায় পড়লে জিমন্যাসিয়ামে গিয়ে বক্সিং শেখায় ব্যাগে ঘুষি লাগাই, নতুবা দীর্ঘপথ পায়ে হেঁটে পাড়ি দিই।
-নিউইয়র্ক এটর্নি
৯. ভার্জিনিয়া টেকিনিক্যাল স্কুলে সবাই আমাকে ‘দুশ্চিন্তার ধ্বংসাবশেষ’ বলে অভিহিত করতো।
লেখক–জিম বার্ডসল
১০. একটি বাক্য আমার বাঁচার প্রেরণা জুগিয়েছে।
-লেখক, ড. জোশেফ আর সিজু
১১. আমি চূড়ান্ত দুঃখের পথ পেরিয়ে ফিরে এসেছি।
লেখক–টেড এরিকসন
১২. একসময় পৃথিবীর সকল বুদ্ধিহীনদের মধ্যে সম্ভবত আমিই ছিলাম সেরা।
-লেখক, পার্সি এইচ. হোয়াইটিং
১৩. আমি সবসময় সবকিছুর আগে রসদ জোগাবার ব্যবস্থা বজায় রাখার দিকে নজর রেখেছি। –লেখক, জেন অন্ট্রি
১৪. ভারতবর্ষে যে দৈববাণী শুনেছিলাম
-লেখক, ই. স্ট্রানলি জোন্স
১৫. যখন শেরিফ, ক্রোকের পরোয়ানা নিয়ে আমার বাড়ির সদর দরজায় হাজির হলেন….
-লেখক, হোমার ক্রয়
১৬. যেসব প্রতিযোগীদের সঙ্গে আমি লড়াই করেছি, তাদের মধ্যে দুর্ধষতম প্রতিদ্ব›দ্বী হলো দুশ্চিন্তা।
Ñলেখক, জ্যাক ডেস্পসি
১৭. আমি ভগবানের কাছে প্রার্থনা জানিয়েছিলাম, যাতে আমাকে অনাথাশ্রমে যেতে না হয়।
-লেখক, ক্যাথলীন হল্টার
১৮. ক্যানসাস অঞ্চলের ঘূর্ণিঝড়ের মোচড়ের মতো আমার পাকস্থলিতেও মোচড় দেওয়া শুরু হয়ে গিয়েছিল।
-লেখক, ক্যামেরন শিপ।
১৯. আমার স্ত্রীর বাসনপত্র ধুয়ে রাখা দেখতে দেখতে দুশ্চিন্তা বন্ধ করার উপায় শিখে গেলাম।
-লেখক, রেভারেন্ড উইলিয়াম উড
২০. আমি উত্তর খুঁজে পেলাম।
–লেখক, ডেল হিউজেস
২১. সময় আমাদের অনেক সমস্যার সমাধান করে দেয়।
–লেখক, লুইস টি মনট্যাণ্ট, জুনিয়র
২২. কথা বলার সময় আঙুল পর্যন্ত নাড়তে বারণ করা হয়েছিল আমাকে।
–লেখক, যোশেফ এল বায়ান
২৩. আমি একটা বড় ধরনের বর্জনের বিরাট কৃতিত্ব লাভ করেছি।
–লেখক, অর্ডওয়ে ট্রেড
২৪. দুশ্চিন্তা করা বন্ধ না করলে আমাকে অনেকদিন আগেই কবরে চলে যেতে হতো।
-লেখক, রুনিম্যাক
২৫. মানসিক দৃষ্টিভঙ্গি ও কাজ পরিবর্তন করে স্টম্যাক আলসার ও দুশ্চিন্তার হাত থেকে পরিত্রাণ লাভ করেছিলাম।
-লেখক, আর্ডেন ডবলিউ শাপ গ্রিন বে
২৬. আমি এখন সবুজ সঙ্কেতের অপেক্ষায় থাকি।
–লেখক, যোশেফ এম কটার
২৭. জন ডি. রকফেলার কীভাবে পঁয়তাল্লিশ বছর বেশি বেঁচেছিলেন
২৮. কীভাবে বিশ্রাম পাওয়া যায়, তা না জানার জন্য আমি ক্রমশ মৃত্যুর দিকে এগিয়ে যাচ্ছিলাম।
–লেখক, পল স্যাম্পসন
২৯. আমার জীবনে একটা বিস্ময়কর ব্যাপার ঘটেছিল।
–লেখক, মিসেস অন বার্জার
৩০. বেঞ্জামিন ফ্রাঙ্কলিন কীভাবে নিজেকে দুশ্চিন্তামুক্ত রাখতেন?
৩১. আমি এতো দুশ্চিন্তাগ্রস্ত হয়ে পড়েছিলাম যে আঠারো দিন ধরে কোনো খাবার আমি মুখে তুলতে পারিনি।
-লেখক, ক্যাথরিন হোলকোম্ব ফারমার
হাউ টু স্টপ ওরিং অ্যান্ড স্টার্ট লিভিং
ডেল কার্নেগী
অনুবাদ : রুদ্র রাইয়ান
প্রকাশক : মুক্তদেশ প্রকাশন
সূত্র: সংগৃহিত।
তারিখ: এপ্রিল ০৯, ২০২১
রেটিং করুনঃ ,