Welcome to rabbani basra

আমার লেখালাখির খাতা

শুরু হোক পথচলা !

Member Login

Lost your password?

Registration is closed

Sorry, you are not allowed to register by yourself on this site!

You must either be invited by one of our team member or request an invitation by email at info {at} yoursite {dot} com.

Note: If you are the admin and want to display the register form here, log in to your dashboard, and go to Settings > General and click "Anyone can register".

সাবেক প্রধান বিচারপতি খায়রুল হকের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে আইনি নোটিশ (২০২৪)

Share on Facebook

সাবেক প্রধান বিচারপতি এ বি এম খায়রুল হকের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে আইন উপদেষ্টা ও আইনসচিব বরাবর আইনি নোটিশ দিয়েছেন সুপ্রিম কোর্টের এক আইনজীবী।

সুপ্রিম কোর্টের জ্যেষ্ঠ আইনজীবী ফাওজিয়া করিম ফিরোজ আজ রোববার নোটিশটি পাঠান। পরে জ্যেষ্ঠ আইনজীবী ফাওজিয়া করিম ফিরোজ প্রথম আলোকে বলেন, ‘ডাকযোগে আইনি নোটিশটি পাঠিয়েছি।’

নোটিশের ভাষ্য, সংবিধানে তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা প্রবর্তনের পর কয়েকটি নির্বাচন হয়। ২০০৮ সালের ডিসেম্বরের নির্বাচনে গত সরকার ক্ষমতায় আসার পর হঠাৎ করেই পরিস্থিতি ভয়াবহ রূপ নেয়, যখন তত্ত্বাবধায়ক সরকারের বিষয়টি বিচার বিভাগের সামনে আনা হয়। তৎকালীন প্রধান বিচারপতি খায়রুল হক রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত হয়ে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের বিধান অপ্রাসঙ্গিক ও অসাংবিধানিক বলেন। তাঁর অবসরের ১৬ মাস পর রায় প্রকাশ করা হয়। এই রায় বাংলাদেশে কুৎসিত সংস্কৃতির জন্ম দিয়েছে। খায়রুল হক দেশের সব অস্থিরতা ও রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতার স্থপতি। খায়রুল হক শুধু সংবিধানের বিধানই লঙ্ঘন করেননি, বরং সব ঘৃণার বিষবৃক্ষ, দুর্নীতি ও বর্বরতা রোপণ করেন। সব প্রতিষ্ঠান ও প্রশাসনের মনোবল হ্রাস, বিচার বিভাগকে দুর্নীতিগ্রস্ত ও পক্ষপাতদুষ্টে পরিণত করেন।

এসব অভিযোগের গুরুত্ব বিবেচনা করে খায়রুল হকের বিরুদ্ধে নৈতিক দুর্নীতি, অসদাচরণ এবং এর ফলে সাবেক সরকারের সুবিধাভোগী হিসেবে খায়রুল হকের বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় আইনি ব্যবস্থা নিতে মন্ত্রণালয়ের প্রতি অনুরোধ জানানো হয়েছে নোটিশে।

দেশের ১৯তম প্রধান বিচারপতি হিসেবে ২০১০ সালের ২৭ সেপ্টেম্বর নিয়োগ পান খায়রুল হক। একই বছরের ৩০ সেপ্টেম্বর থেকে তাঁর নিয়োগ কার্যকর হয়। পরের বছরের ১৭ মে তিনি অবসরে যান।

২০১৩ সালের ২৩ জুলাই খায়রুল হককে তিন বছরের জন্য আইন কমিশনের চেয়ারম্যান হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হয়। এই মেয়াদ শেষে কয়েক দফা কমিশনের চেয়ারম্যান হিসেবে তাঁকে পুনর্নিয়োগ দেওয়া হয়। এক দশকের বেশি সময় দায়িত্ব পালনের পর গত সপ্তাহে তিনি কমিশনের চেয়ারম্যানের পদ থেকে পদত্যাগ করেন।

আপিল বিভাগে থাকাকালে সংবিধানের ত্রয়োদশ সংশোধনী বা তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা বাতিল এবং ফতোয়া অবৈধ ঘোষণার রায় দেন খায়রুল হক। হাইকোর্ট বিভাগে থাকাকালে বঙ্গবন্ধু হত্যা মামলার রায় ও সংবিধানের পঞ্চম সংশোধনী মামলার রায় দিয়েছিলেন খায়রুল হক। এ ছাড়া তিনি ঢাকার চার নদী রক্ষা, স্বাধীনতার ঘোষকসহ উল্লেখযোগ্য মামলায় রায় দেন।

সূত্র: প্রথম আলো।
তারিখ: আগষ্ট ১৮, ২০২৪

রেটিং করুনঃ ,

Comments are closed

বিভাগসমূহ

Featured Posts

বিভাগ সমুহ