Welcome to rabbani basra

আমার লেখালাখির খাতা

শুরু হোক পথচলা !

Member Login

Lost your password?

Registration is closed

Sorry, you are not allowed to register by yourself on this site!

You must either be invited by one of our team member or request an invitation by email at info {at} yoursite {dot} com.

Note: If you are the admin and want to display the register form here, log in to your dashboard, and go to Settings > General and click "Anyone can register".

লকডাইনে শিল্প-কারখানা চালু ঝুঁকিতে শ্রমিকেরা (২০২১)

Share on Facebook

করোনার দ্বিতীয় ধাক্কা মোকাবিলায় লকডাউনের মতো বিধিনিষেধ আরোপ করায় দেশের শিল্পকারখানার শ্রমিকেরা সবচেয়ে বেশি ঝুঁকিতে পড়েছেন। তাঁরা এখন চাকরি হারানো ও স্বাস্থ্যগত ঝুঁকিতে রয়েছেন। সরকারের প্রণোদনা কর্মসূচিতেও তাঁরা উপেক্ষিত।

গতকাল শনিবার বেসরকারি গবেষণা প্রতিষ্ঠান সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগ (সিপিডি) ও বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব লেবার স্টাডিজ (বিলস) আয়োজিত ‘কোভিডকালীন সময়ে শ্রমবাজার পুনরুদ্ধার: ট্রেড ইউনিয়নের ভূমিকা’ শীর্ষক এক সংলাপে ট্রেড ইউনিয়ন নেতারা এসব কথা বলেন।

সংলাপে সিপিডির চেয়ারম্যান রেহমান সোবহান শ্রমিকদের স্বাস্থ্য সুরক্ষার বিষয়ে জোর দেন। তিনি বলেন, কারখানায় নিরাপদ কর্মপরিবেশ নিশ্চিত করতে সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখতে হবে। পর্যাপ্ত সুরক্ষাসামগ্রীর ব্যবস্থা করতে হবে। শ্রমিকদের আনা–নেওয়ার জন্য পরিবহনের ব্যবস্থা করা উচিত। কারখানায় নিরাপদ পরিবেশ বজায় রাখার পাশাপাশি শ্রমিকদের বাসার পরিবেশ কতটা নিরাপদ আছে, তা–ও দেখতে হবে। এই মুহূর্তে এসব জরুরি।

বিশিষ্ট এই অর্থনীতিবিদের মতে, কারখানা ব্যবস্থাপনা ও শ্রমিকের বাসস্থান নিয়ে শ্রমিক ইউনিয়নগুলো কাজ করতে পারে। কোভিডকালে এসব নিয়ে খুব বেশি আলোচনা দেখা যায়নি। করোনার সময়ে ট্রেড ইউনিয়নগুলো দায়িত্বশীল ভূমিকা পালন করতে পারছে না।

সংলাপের সভাপতি বিশিষ্ট ব্যবসায়ী সৈয়দ মঞ্জুর এলাহী প্রশ্ন তোলেন, ‘একজন শ্রমিককে যদি প্রতিদিন তিন-চার মাইল হেঁটে কারখানায় আসতে হয়, আবার একই পথ হেঁটে ফিরে যেতে হয়, তাহলে তাঁর কাছে কতটা উৎপাদন আশা করেন?’ তিনি আরও বলেন, শ্রমিকদের জন্য বাসের ব্যবস্থা করা মালিকদের জন্য খুব কঠিন কাজ নয়। তিনি সংকট মোকাবিলায় সামাজিক সংলাপ আয়োজনের ওপর গুরুত্বারোপ করেন।

বিশিষ্ট মানবাধিকারকর্মী হামিদা হোসেন বলেন, যখন বিধিনিষেধ আরোপ করা হয়, তখন শ্রমিকদের জন্য পরিবহনের ব্যবস্থা করার পরামর্শ দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু বাস্তবে তা করেনি মালিকপক্ষ।

বিধিনিষেধ আরোপের সময় শ্রমিকদের স্বার্থ দেখা হয়নি বলে অভিযোগ করেন বাংলাদেশ পোশাক শ্রমিক ফেডারেশনের সভাপতি তৌহিদুর রহমান। তিনি বলেন, সরকার সর্বাত্মক লকডাউন দিল, কিন্তু সব কারখানা চালু রাখা হলো। সে জন্য পোশাকশিল্পের ৪৫ লাখ শ্রমিককে কারখানায় যেতে হয়।

‘গণপরিবহন না থাকায় দীর্ঘ পথ হেঁটে কারখানায় যান শ্রমিকেরা। এতে তাঁদের সক্ষমতা নষ্ট হয়ে যায়। মালিকপক্ষকে পরিবহনের ব্যবস্থা করার বিষয়ে বাধ্য করতে হবে।’ এভাবেই নিজের মত দেন প্রবীণ ট্রেড ইউনিয়ন নেতা মন্টু ঘোষ।

সূত্র: প্রথম আলো
তারিখ: এপ্রিল ১৮, ২০২১

রেটিং করুনঃ ,

Comments are closed

বিভাগসমূহ

Featured Posts

বিভাগ সমুহ