Welcome to rabbani basra

আমার লেখালাখির খাতা

শুরু হোক পথচলা !

Member Login

Lost your password?

Registration is closed

Sorry, you are not allowed to register by yourself on this site!

You must either be invited by one of our team member or request an invitation by email at info {at} yoursite {dot} com.

Note: If you are the admin and want to display the register form here, log in to your dashboard, and go to Settings > General and click "Anyone can register".

রাশিয়ায় যুক্ত হতে চায় ইউক্রেনের দোনেৎস্ক (২০২২)

Share on Facebook

রয়টার্স লন্ডন

রাশিয়ার সঙ্গে যুক্ত হতে চায় পূর্ব ইউক্রেনের স্বঘোষিত প্রজাতন্ত্র দোনেৎস্ক। ওই অঞ্চলের রুশপন্থী নেতা দেনিস পুশিলিন স্থানীয় সময় গত মঙ্গলবার সংবাদমাধ্যমকে এ তথ্য জানিয়েছেন।

এর আগে রাশিয়ার সঙ্গে যুক্ত হওয়ার আগ্রহের কথা জানিয়েছেন পূর্ব ইউক্রেনের স্বঘোষিত প্রজাতন্ত্র লুহানস্কের মস্কোপন্থী নেতারা। ইউক্রেনে হামলা শুরুর আগেই দোনেৎস্ক ও লুহানস্ককে স্বাধীন রাষ্ট্রের স্বীকৃতি দিয়েছেন রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন।

দোনেৎস্ক নিউজ এজেন্সিকে মস্কোপন্থী দেনিস পুশিলিন বলেন, ‘২০১৪ সাল থেকেই আমাদের ইচ্ছা সুস্পষ্ট। আমরা রাশিয়া ফেডারেশনের সঙ্গে যুক্ত হতে চাই। তবে এখন প্রধান লক্ষ্য হলো, দোনেৎস্ক প্রজাতন্ত্রের সাংবিধানিক সীমানা নির্ধারণ করা। এরপর আমরা রাশিয়ার সঙ্গে যুক্ত হওয়ার বিষয়টি বাস্তবায়নের চেষ্টা করব।’

দেনিস পুশিলিনের এমন মন্তব্যের দুই দিন আগেই পূর্ব ইউক্রেনের স্বঘোষিত প্রজাতন্ত্র লুহানস্কের মস্কোপন্থী নেতা লিওনিদ পাসেচনিক জানান, তাঁরা রাশিয়ার সঙ্গে যুক্ত হওয়ার জন্য লুহানস্কে গণভোট আয়োজন করবেন।

এর প্রতিক্রিয়ায় ইউক্রেন সরকার জানিয়েছে, এমন গণভোটের আইনগত ভিত্তি নেই। আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের কাছে এমন গণভোট সমর্থন পাবে না। কেননা আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় দোনেৎস্ক ও লুহানস্ককে ইউক্রেনের অবিচ্ছেদ্য অংশ মনে করে।

দোনেৎস্ক ও লুহানস্ক রাশিয়ার সীমান্তবর্তী ইউক্রেনের দুই অঞ্চল। কৃষ্ণসাগরের উত্তর তীরে খনিজ সম্পদে (বিশেষত কয়লা) সমৃদ্ধ পাহাড়ঘেরা দোনেৎস্কের একসময় নাম ছিল স্তালিনো। এটি ইউক্রেনের ইস্পাত প্রস্তুতকারী কেন্দ্রগুলোর অন্যতম। এখানকার মোট জনসংখ্যা ২০ লাখ। অনেকেই রুশভাষী। আর লুহানস্কের আগের নাম ভোরোশিলোভগ্রাদ। এটিও একটি শিল্পনগরী। এখানকার জনসংখ্যা ১৫ লাখ।

২০১৪ সালে কিয়েভে বিক্ষোভের মুখে ইউক্রেনের মস্কোপন্থী প্রেসিডেন্ট ভিক্তর ইয়ানুকোভিচ ক্ষমতাচ্যুত হন। সে সময়ই ক্রিমিয়ার পাশাপাশি এই দুই অঞ্চলের রুশপন্থীরা সক্রিয় হয়ে ওঠে। তখন ক্রিমিয়াকে রাশিয়া দখল করে নেয়। আর দোনেৎস্ক ও লুহানস্কের নেতারা ইউক্রেন থেকে নিজেদের পূর্ণ স্বায়ত্তশাসন দাবি করেন।

এর পরিপ্রেক্ষিতে দোনেৎস্ক পিপলস রিপাবলিক গঠন করেন রাশিয়াপন্থী বিদ্রোহীরা। ২০১৮ সালে এক নির্বাচনের মধ্য দিয়ে দোনেৎস্ক পিপলস রিপাবলিকের নেতা নির্বাচিত হন দেনিস পুশিলিন। তবে এ নির্বাচন নিয়ে প্রশ্ন রয়েছে কিয়েভের। পুশিলিন রাশিয়ার ক্ষমতাসীন দল ইউনাইটেড রাশিয়া পার্টিরও সদস্য।

সূত্র: প্রথম আলো।
তারিখ: মার্চ ৩০, ২০২২

রেটিং করুনঃ ,

Comments are closed

বিভাগসমূহ

Featured Posts

বিভাগ সমুহ