সাংবাদিক মুন্নি সাহাকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। শনিবার রাত সাড়ে ৯টার দিকে রাজধানীর কাওরানবাজারে তাকে আটক করে জনতা। পরে তেজগাঁও থানা পুলিশের একটি দল এসে তাকে উদ্ধার করে।
বর্তমানে তিনি ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের হেফাজতে আছেন বলে জানা গেছে।
তেজগাঁও থানা সূত্রে জানা গেছে, কাওরানবাজারে একটি ভবনের নিচে মুন্নি সাহাকে দেখতে পেয়ে আটক করে স্থানীয়রা। খবর পেয়ে পুলিশ তাকে উদ্ধার করে। সেখান থেকে তেজগাঁও থানায় নিয়ে যাওয়া হয়। পরে রাত সাড়ে ১০টার দিকে মুন্নি সাহাকে থানা থেকে মিন্টো রোডে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) কার্যালয়ে নেওয়া হয়েছে।
তার বিরুদ্ধে বিভিন্ন থানায় একাধিক মামলা রয়েছে।
সর্বশেষ মুন্নি সাহা ‘এক টাকার খবর’ নামের একটি অনলাইন পোর্টালের সম্পাদক ছিলেন।
অভিনয়শিল্পী ও সাবেক এমপি সুবর্ণা মুস্তাফা
ব্যাংকক যাওয়ার পথে অভিনয়শিল্পী ও সাবেক এমপি সুবর্ণা মুস্তাফা ও তার স্বামী নাটক ও চলচ্চিত্র নির্মাতা বদরুল আনাম সৌদকে ঢাকার হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে আটকে দেওয়া হয়েছে।
শনিবার বেলা সাড়ে ১১টায় ঘটনাটি ঘটেছে। বিমানবন্দর সংশ্লিষ্ট সূত্র যুগান্তরকে নিশ্চিত করেছে।
সূত্রটি জানায়, বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের ফ্লাইট (BG-388) যোগে ব্যাংকক গমনের উদ্দেশে সকালে বিমানবন্দরে পৌঁছান সুবর্ণা মুস্তাফা ও বদরুল আনাম সৌদ। এরপর দুজনে চেকইন ও ইমিগ্রেশন সম্পন্ন করে উড়োজাহাজে ওঠার জন্য লাউঞ্জে অপেক্ষা করছিলেন। বিষয়টি বিমানবন্দর সংশ্লিষ্ট গোয়েন্দা সংস্থার নজরে এলে তাদের ফিরিয়ে দেওয়া হয়।
সূত্রটি আরও জানায়, সকালে বোর্ডিং শুরুর ঠিক ৫ মিনিট আগে অভিবাসন পুলিশ কর্মকর্তা এসে তাদের জানান, সুবর্ণা মুস্তাফার ব্যাপারে এনএসআই (জাতীয় গোয়েন্দা সংস্থা) থেকে পর্যবেক্ষণ আছে। সে কারণে তাকে দেশের বাইরে যেতে দিতে পারছেন না।
অভিনয়শিল্পী সুবর্ণা মুস্তাফা দীর্ঘদিন ধরে আওয়ামী লীগের রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত আছেন। তিনি সংরক্ষিত নারী আসনে আওয়ামী লীগের মনোনীত সংসদ সদস্য হন। সুবর্ণা মুস্তাফা ২০১৯ থেকে ২০২৪ সাল পর্যন্ত বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সংসদ সদস্য হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।
হাসপাতালে তোপের মুখে আসাদুজ্জামান নূর
সাবেক মন্ত্রী আসাদুজ্জামান নূর এবং সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার রাজনৈতিক উপদেষ্টা এইচটি ইমামের ছেলে তানভীর ইমাম হাসপাতালে আহত শিক্ষার্থীদের তোপের মুখে পড়েছেন।
শনিবার দুপুরে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে (বিএসএমএমইউ) প্রিজন সেলে এ ঘটনা ঘটে।
জানা গেছে, বিএসএমএমইউর প্রিজন সেলে চিকিৎসাধীন আসাদুজ্জামান নূর এবং তানভীর ইমাম থেরাপি নিতে যান। এ সময় তাদেরকে দেখে ক্ষিপ্ত হয়ে ওঠেন হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আহত শিক্ষার্থীরা। মুহূর্তেই কয়েকজন শিক্ষার্থী গিয়ে তাদের এলোপাতাড়ি কিল-ঘুসি মারতে থাকেন। এ সময় শিক্ষার্থীরা সন্ত্রাসী-ছাত্র হত্যাকারী বলে চিৎকার করতে থাকেন।
সূত্র:যুগান্তর
তারিখ: নভেম্বর ৩০, ২০২৪
রেটিং করুনঃ ,