মল্লিকার বিশাল আকাশে একটি ছোট্ট তারা জেগেছে, ঠিক সাধা ধবধবে পালকের মত যেন একটি সদ্য ফোটা একটি সাদা পাপড়ী, নাম দেওয়া যায় শুভ্রাময়ী। মল্লিকা কেন জানি ম্লান হয়ে যাচ্ছে আর শুভ্রাময়ী বেশ প্রকট হয়ে উঠছে ভাবনার আকাশে। প্রতি ক্ষণে জানার আগ্রহ বেশ প্রবল শুভ্রাময়ী কি করছে কোথায় যাচ্ছে! আর এটি বেশ সম্ভবও হচ্ছে ওর পদচারণা। শুভ্রাময়ীকে সব সময় অনেক সাহায্য করার খুব ইচ্ছা, প্রকাশ্যে না হলেও অন্তরে প্রবল, অন্ততঃ একটি বছর পাশাপাশি থাকি এই ইচ্ছা প্রবল। আমাকে জানুক একজন বিশ্বস্ত ও প্রিয় মানুষ হিসাবে।
শুভ্রাময়ীর দেখা পাওয়ার পর জীবনে ভালোভাবে বেঁচে থাকার প্রবল ইচ্ছা, যেন বেঁচে থাকি তারুণ্য নিয়ে উচ্ছ্বাস নিয়ে শুভ্রাময়ীদের প্রজন্মের ধারার মত। আধুনিক ধারার প্রযুক্তির সাথে তাদের যে সম্পৃক্তা সেই ভাবে আমারও চলাচল, দ্রুত হাঁটা, দ্রুত কথা বলা এই সব।
শুভ্রাময়ীদের মত যারা তাদের সংষ্পর্ষ পেয়ে বারবার মনে হচ্ছে জীবনের পুরো সময়টাই কেটেছে ব্যর্থ সময়ে, সময়ের সৎ ব্যবাহার হয় নি, জীবনের লক্ষ্য অর্জনে বড় ধরণের নিন্ম-মুখি। এখনও জীবনের সূচক উর্ধ্ব মূখি হতে পারে যদি শুভ্রাময়ীদের একজন প্রিয় শিক্ষক হতে পারি।
চলমান জীবনে জীবনের হতাশা নামিয়ে সাফল্যের পথ দেখিয়ে নিতে ও ঐ পথ ধরে এগিয়ে নিতে মল্লিকা ও শুভ্রাময়ীর অবদান আমার জীবনের অনেক অনেক বেশি, ওদের কাছে এটাই আমার প্রত্যশা।
তারিখঃ ফেব্রুয়ারী ০১, ২০২০ (শ)
রেটিং করুনঃ ,