ভারত উপ-মহাদেশের বিখ্যাত কবি মির্জা খান গালিব লিখেছেন – ” আমি আমার আত্মাকে জিজ্ঞাসা করলাম: দিল্লি কি ?
সে উত্তর দিল: সমস্ত দুনিয়াটা হচ্ছে শরীর আর দিল্লি হচ্ছে এর প্রাণ।
আবার ভারতের বিখ্যাত সাংবাদিক, লেখক খুশবন্ত শিং তাঁর বিখ্যাত “দিল্লি” উপন্যাসে লিখেছেন ” আগন্তকের কাছে দিল্লিকে মনে হবে থকথকে পচা ঘায়ের মত। একটি মরা নদীর কোল ঘেঁষে এটি বেড়ে উঠেছে শোরগোলের বাজার, চারপাশে জরাজীর্ণ বস্তি, অল্প কিছু মুখ থুবরে পড়া দূর্গ এবং মসজিদ নিয়ে। …………
ভিন্নতা পেতে চাইলে আপনাকে দিল্লিকে নিজের করে নেয়ার মননের চর্চা করতে হবে। “
আমি বা আমরা ভিন্নতা পেতে তাই দিল্লিকে দেখেছি, দিল্লিকে ছুঁয়েছি উন্নত মননের চর্চা করেই। তাই দেখা হলো বিশ্ময়ের এক শহর কে, বলা হয়ে থাকে দিল্লি বিশ্বের অন্যতম প্রাচীন শহরের মধ্যে একটি যেখানে এখনো ভরা যৌবন। প্রাচীনের সাথে আধুনিকতার সেতু বন্ধনে রচিত দিল্লি।
ইন্ডিয়া গেট ( India Gate ) ভারতের জাতীয় সৌধ, ১৯৩১ সালে এটি বর্তমানের নয়া দিল্লতে নির্মান করা হয়। প্রথম বিশ্ব যুদ্ধের প্রায় ৯০,০০০ হাজার ব্রিটিশ ইন্ডিয়ান আর্মীর জীবন দানকারী অজানা বীর সৈনিকের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদনের জন্য ইন্ডিয়া গেট নির্মিত হয়।
ইন্ডিয়া গেটে ঢাকার পর্যটক।
ইন্ডিয়া গেটে ঢাকার ক্ষুদে পর্যটক।
ইন্ডিয়া গেটে ভারতীয় নৌ সেনার পাশে বাসরা ( ঢাকার ক্ষুদে পর্যটক)
ইন্ডিয়া গেটে ভারতীয় সু সজ্জিত বায়ু সেনার দল।
ইন্ডিয়া গেটের পাশে আর একটি স্থপনা।
ইন্ডিয়া গেটের কাছেই কাশতুর্বা মাহনদাশ গান্ধী মার্গ: কাশতুর্বা মাহনদাশ গান্ধী মহত্মা গান্ধীর সহ-ধর্মনী।
ইন্ডিয়া গেটের কাছেই কাশতুর্বা মাহনদাশ গান্ধী মার্গ
দিল্লীর রাজ পথে শান্তির প্রতিক কবুতরের মেলা – অশোক রোড দিল্লি।
তারিখ: অক্টোবর ৩১, ২০১২
রেটিং করুনঃ ,