ভারত ভ্রমণের অংশ হিসাবে আগ্রায় তাজ-মহল ছুঁয়ে দেখার পরে আমাদের সময় সংক্ষিপ্ত করে আক্টবরেরে ২৮ তারিখে দুপুর একটায় আগ্রা থেকে জীপে করে প্রায় ২২৫ কিলোমিটার দূরে দিল্লি যাওয়ার সময় সূচি, দিল্লি-আগ্রা হাই-ওয়ের পাশে আগ্রা থেকে প্রায় ১৪ কিলোমিটার দূরে সিকান্দারা। মুঘোল সম্রাট জালাল-উদ্দিন মোঃ আকবর যিনি শাহান শাহ আকবর – ই- আজম বা আকবর দ্যা গ্রেট নামে পরিচিত তাঁর সমাধি-স্থল এই সিকান্দারায়।
১৬০৫ থেকে ১৬১২ সালের মধ্যে সমাধি-স্থলটি নির্মিত হয়, আর সম্রাট আকবর জন্ম গ্রহন করেন ১৫৪২ সালে আর সিংহাসনে আসন গ্রহন করেন মাত্র ১১ বছর বয়সে আর একটান ভারত বর্ষ শাসন করেন প্রায় অর্ধ শতক সময় কাল।
সমাধি-স্থলের প্রবেশ দ্বার।
সমাধি-স্থলের প্রবেশ দ্বারের মুখে দাঁড়িয়ে নিজেকে মনে হয়েছে কত ক্ষুদ্র মানব একজন !
ঝক ঝক পাথরের এই সব তোরণে কাছে মনে হয়েছে আজকের মানুষ কত ক্ষুদ্র ! দামি সব পাথরের গাঁথনিতে সবই যেন সদ্য নির্মিত।
প্রায় ১১৯ একরের সমাধি-স্থলের সীমানার ভিতরে হরিণের চলাচল।
শাহান শাহ আকবর – ই- আজমের মূল সমাধি-স্থলের ভবন।
সিকান্দারায় মুঘোল সম্রাট জালাল-উদ্দিন মোঃ আকবরের সমাধি-স্থল দেখার পরে আমরা দুপুর একটায় জিপে করে দিল্লি-আগ্রা হাই-ওয়ের উপর দিয়ে ২২৫ কিলোমিটার পথ পাড়ি দিয়ে দিল্লিতে পোঁছাই বিকেল সোয়া পাঁচটায়, তখন সন্ধ্যা প্রায় আর দিল্লিতে সূর্যের দেখা মিলে সকাল সাতটার দিকে অক্টোবরের দিনগুলিতে।
তারিখঃ ২৮ অক্টোবর ২০১২
রেটিং করুনঃ ,