Welcome to rabbani basra

আমার লেখালাখির খাতা

শুরু হোক পথচলা !

Member Login

Lost your password?

Registration is closed

Sorry, you are not allowed to register by yourself on this site!

You must either be invited by one of our team member or request an invitation by email at info {at} yoursite {dot} com.

Note: If you are the admin and want to display the register form here, log in to your dashboard, and go to Settings > General and click "Anyone can register".

শিশু-কিশোরদের নিয়ে লেখা – ৩

Share on Facebook

শিশুদের নানান ভুবন থাকে- বাবা-মাকে বা অভিভাবককে কেন্দ্র করে প্রথমে শিশুদের ভুবন সৃষ্টি হয়, এর পরে আসে শিশুদের খেলনার ভুবন, খেলার ভুবন, নিজেদের ভাবনার বা কল্পনার ভুবন,শিশুদের এই সব ভুবন পাড়ি দেওয়ার মধ্য দিয়ে শিশুদেরকে আমাদেরকে একটি শিক্ষার ভুবনের দিকে, উন্নত জীবনের সুরংগ পথে প্রবেশ করিয়ে দিতে হয়।

শিশুদের জীবনের সুরংগের প্রবেশ পথটি যদি একটি উন্নত শিক্ষা ব্যবস্থার পথ হয় তবে একদিন সে উন্নত শিক্ষায় শিক্ষিত ও দিক্ষিত হয়ে সুরংগ পথ থেকে বের হবে। আবার সুরংগের প্রবেশ পথটি যদি একটি কুৎসিত, অ-সুন্দর বা মিথ্যা ছল-চাতুরীর পথ হয় তবে একদিন সে কুখ্যাত বা সমাজের জন্য ভয়ংকর হয়ে সুরংগ পথ থেকে বের হবে, যা সমাজকে ভাবিয়ে তুলবে সারাক্ষণ।

একই ভাবে শিশুদের জীবনের সুরংগের প্রবেশ পথটি ইংলিশ শিক্ষায়, ধর্মীয় শিক্ষার পথ হয় তবে ইংলিশ বা ধর্মীয় শিক্ষায় শিক্ষিত ও দিক্ষিত হয়ে পুর্নাগ জীবনে প্রবেশ করবে।

শিশুদেরকে একটি পুর্নাগ উন্নত জীবনে প্রবেশ করিয়ে দেওয়ার জন্য প্রয়োজন প্রথমতঃ বাবা-মাকে যুগের সাথে তাল মিলিয়ে একটি ভুবন তৈরী করে দেওযা যেখানে সমাজের সাথে বিশ্বের সাথে মিল থাকে, বিশ্বের অন্য দেশের শিশুরা যদি স্লেট-পেন্সিলে লেখার হাত না পাকিয়ে যদি ইন্টারনেটে লেখা-পড়ার হাত পাকায়, মাটি দিয়ে যদি খেলা না করে যদি নানান উন্নত মানের যা নূতন প্রযুক্তির তাই দিয়ে আমাদের শিশুদের লেখাপাড়া ও খেলনার ভুবন তৈরী হতে হবে। পুরানা ধারণা বা যে পন্থায় বাবা-মা বড় হয়েছেন যুগের সাথে তাল মিলিয়ে ঐ সব বাদ দিতে হবে।

এর পরের ধাপে আমরা যারা লিখি, লেখায় পারদর্শী তাদের উচিত হবে বা দায়িত্ব হবে শিশুদের মনের উপযোগি করে তাদের পছন্দের বই লেখা, ওদের পড়ার ভুবন সমৃদ্ধ করা, তাদের বইয়ের ভুবন উন্নত করা আর এই ভুবনটি উন্নত হলেই শিশুরা নিজেদের এগিয়ে নিতে সামর্থ হবে আমাদের চিন্তা চেতনারর চেয়েও অধিক।

শিশুদেরকে কোন না ভাবে বা সর্বাস্থায় আমাদেরকে অর্থাৎ আমারা যারা বড় তাদেরকে পথ দেখিয়ে দেখিয়ে সামনের দিকে এগিয়ে নিতে হয় একজন গাইডের মত করে। আর আমরা তখনই সফল গাইড হতে সক্ষম হব যখন তাদের জন্য উন্নত ভুবন তৈরী করে দিতে পারব।

শিশুরা নিজেদের কথা প্রকাশ করতে পারে না বলে, নিজেদের দাবি আদায়ে সোচ্চার হতে পারে না বলে তাদের খাবারের দাম বেশি, খেলনার দাম বেশি, পোষাকের, ঔষধের দাম বেশি, স্কুলে ভর্তির ফি, মাসিক বেতন বেশি। আর শিশুরাই পরিনত হচ্ছে অপহরণের বস্তুতে । সব মিলিয়ে আমাদের শিশুরা তেমন ভালো নেই। পরের প্রজন্মের জন্য একটি উন্নত জাতি হিসাবে আমাদের শিশুরা কেমন থাকবে তা কি আমরা নিশ্চিত করতে পারলাম !!

তারিখ: জুন ১০, ২০১৪

রেটিং করুনঃ ,

Comments are closed

,

ডিসেম্বর ২৩, ২০২৪,সোমবার

বিভাগসমূহ

Featured Posts

বিভাগ সমুহ