দীর্ঘ সময় ধরে বা হঠাৎ করে বিশ্বাসেরর জন্ম হয়, এটাই হয় তো এক ধরণের ধারাবাহিকতা, তারপরও নানান ধারাবাহিকতা থাকে প্রকাশ্যে বা অন্তরালে।
বিশ্বাস যেখানে তীব্র সেখানে হঠাৎ বা সামান্য কারণে বিশ্বাস ভঙ্গের কারণ থাকে, খুব স্বাভাবিক বা অস্বাভাবিক ভাবে বিশ্বাস ভঙ্গের কারণগুলি স্পষ্ট হতে থাকে তখন আর সেই বিশ্বাসকে টিকিয়ে রাখা যায় না। কোন না কোন ভাবে বিশ্বাস ভঙ্গের খুব প্রয়োজনীয়তা দেখা দেয় সেই সাথে সম্পর্ক ছিন্নের। সেই বিশ্বাস ভঙ্গ ও সম্পর্ক ছিন্নের সাথে ক্ষতি জড়িত থাকলেও থাকে একটি আত্ম- শান্তি, নিজেকে স্বাধীন রাখা যায় এখানে জয় পরাজয় বড় কথ নয়।একজন বিশ্বাস ভঙ্গকারী থেকে দূরে আছি এটিই বড় কথা, এটাই স্বস্থির বড় একটি কারণ হয়ে দেখা দেয়।
যেখানে বিশ্বাস ভেঙ্গে যায় সেখানে জন্ম নেয় নানান ঝুঁকি, চরম ঝুঁকি। যেখানে থাকে না নিরাপদ বসবাসের এক মূহুর্তের নিশ্চয়তা। অরণ্যে সাপের মত ওৎ পেতে থাকা নানান রূপ বিপদের ঝুঁকি, জীবন নিঃশেষ করার মত বিষয়ও। বিশ্বাস ভেঙ্গে গেলে সম্পর্ক ছিন্ন করার মত আর ভালো ও নিরাপদ পথ থাকার কথা নয়।
বিশ্বাসের সাথে বসবাস একদিকে যেমন খুব সহজ ধারাসাবলিল ভাবে খুব প্রয়োজনীয়, অন্য দিকে তা যখন অবিশ্বাসে রূপ নেয় তখন বসবাস হয়ে ওঠে ভয়ংকর রূপ। মনে পরিকল্পনায় মাকড়াশার জালের মত বিস্তার পেতে থাকে বিষাক্ত সব চিন্তা ধারা সেই সাথে তা বাস্তবায়নের এক অদম্য প্রচেষ্টা।
বিশ্বাস স্থাপন, রক্ষা করে চলা সেই সাথে বিশ্বাস ভঙ্গ আমাদের জীবনে খুব স্বাভাবিক প্রক্রিয়া, সু-চিন্তিত মনে এগিয়ে যাওয়াই বড় কথা।
তারিখঃ সেপ্টম্বর ২০, ২০১৯ (ধ)
রেটিং করুনঃ ,