কিছু কিছু লেখা লিখে ব্লগে, ফেস-বুকে ডিজিটাল করে রেখে দেই, কিন্তু আমার ভাগে পাওয়া ব্লগগুলি একের পরে এক বন্দ হতেই থাকে, ফরমান পাওয়ার পরে সেখান থেকে শরণার্থীর মত লেখাগুলি সরিয়ে আনার চেষ্টায় থাকি। লেখা সংক্রান্ত শরণার্থী বশ কয়েকবারই হয়েছি।
যা লিখি যেই লেখাগুলি যদি ব্লগের পাতায়, ফেসবুকের পাতায় পাতায় না থেকে যদি চির স্থায়ি ভাবে যদি প্রিয় পাঠকের মাথায় থেকে যেত তা হলে কতই না নির্ভয়ে লিখে যেতে পারতাম।
যেমন
যে আমারে দেখিবারে পায়
অসীম ক্ষমায়
ভালো মন্দ মিলায়ে সকলি,…………………………..।
বল বীর-
বল উন্নত মম শির!…………….।
তুমি যাবে ভাই যাবে মোর সাথে আমদের ছোট গাঁয়
নিজেকে জানো ।
আমি এক যাযাবর, আমি এক যাযাবর
পৃথিবী আমাকে আপন করেছে, ভুলেছি নিজের ঘর।।
“তোমরা আমাকে একজন শিক্ষিত মা দাও, আমি তোমাদের একটা শিক্ষিত জাতি উপহার দেব।”।।
আসলে যারা অ-লেখক তাদের নানা বিভ্রাটের মধ্যে থেকে লিখতে হয়, চলতে হয়, যেখানে তারা যা লিখবে কিছু দিন লেখা থাকার পরে সে লেখা মুছে যাওয়ার কথা !!
দেশের একটি ভালো বিনোদনের বিষয় হচ্ছে রাজনীতি যদি তা রসাত্মক ও বোকাদের রাজনীতি হয় ! তাই ঢাকার নাজিমুদ্দিন রোডের উঁচু লাল দেয়ালঘেরা কারাগারটি অন্ততঃ আরও এক শত বছর রেখে দিলে ভালো হয়। নতুন প্রজন্ম দেখে যেতে পারত এরশাদ সাহেবর পরে খালেদা জিয়া আর পরবর্তিতে আর কোন কোন ভি.ভি.আই.পি. ঢাকার নাজিমুদ্দিন রোডের ঐতিহাসিক জেলখানাটিতে ছিলেন, জেল খনায় থেকে কে কে কোন কোন গাছের চারা রোপন করেছিলেন । সেই সাথে তাদের জানা হতো কেমন ছিল তাদের পূর্ব-পুরুষদের রেখে যাওয়া রাজনীতির ধারা !!
তারিখ : ফেব্রুয়ারী ০২, ২০১৮
রেটিং করুনঃ ,