Welcome to rabbani basra

আমার লেখালাখির খাতা

শুরু হোক পথচলা !

Member Login

Lost your password?

Registration is closed

Sorry, you are not allowed to register by yourself on this site!

You must either be invited by one of our team member or request an invitation by email at info {at} yoursite {dot} com.

Note: If you are the admin and want to display the register form here, log in to your dashboard, and go to Settings > General and click "Anyone can register".

বাংলাদেশের অর্থনীতিতে চার চ্যালেঞ্জ, তিন ঝুঁকি দেখছে বিশ্বব্যাংক (২০২৪)

Share on Facebook

ব্যাংক একীভূত করায় সতর্ক হওয়া উচিত।

উচ্চ মূল্যস্ফীতিতে নিম্ন আয়ের মানুষ চাপে।

কর ফাঁকি ও করছাড় বড় চ্যালেঞ্জ।

চলতি অর্থবছরে প্রবৃদ্ধি কমে ৫.৬% হতে পারে।

বাংলাদেশের অর্থনীতিতে বর্তমানে চার ধরনের চ্যালেঞ্জ আছে বলে মনে করছে বিশ্বব্যাংক। এগুলো হলো উচ্চ মূল্যস্ফীতি, বৈদেশিক মুদ্রার ঘাটতি, আমদানি নিয়ন্ত্রণ এবং আর্থিক খাতের ঝুঁকি। বৈশ্বিক এই প্রতিষ্ঠান সে কারণে পূর্বাভাস দিয়েছে যে চলতি বছরে বাংলাদেশের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি কমে যেতে পারে। সংস্থাটির মতে, এ বছর প্রবৃদ্ধি কমে হতে পারে ৫ দশমিক ৬ শতাংশ। তবে সরকার চলতি অর্থবছর প্রবৃদ্ধির লক্ষ্যমাত্রা ঠিক করেছে সাড়ে ৭ শতাংশ।

গতকাল মঙ্গলবার বিশ্বব্যাংক বাংলাদেশের অর্থনীতির সার্বিক পরিস্থিতি নিয়ে যে প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে, সেখানে চ্যালেঞ্জ চারটির কথা উল্লেখ করা হয়েছে। এর পাশাপাশি অর্থনীতিতে তিনটি ঝুঁকি বিরাজমান বলেও মনে করে সংস্থাটি। প্রথম ঝুঁকি হলো, মুদ্রা বিনিময় হার সংস্কার বিলম্ব হওয়ায় তা বৈদেশিক মুদ্রার ঘাটতি এবং আমদানি নিয়ন্ত্রণকে দীর্ঘস্থায়ী করছে। দ্বিতীয়ত, জিনিসপত্রের বাড়তি দামের কারণে উচ্চ মূল্যস্ফীতি দীর্ঘদিন ধরে অব্যাহত থাকা। আর তৃতীয় ঝুঁকি হলো সমন্বিত সংস্কার কর্মসূচি না নেওয়ায় তা আর্থিক খাতের চলমান ঝুঁকি আরও বাড়িয়ে দিতে পারে।

চার চ্যালেঞ্জ হলো উচ্চ মূল্যস্ফীতি, বৈদেশিক মুদ্রার ঘাটতি, আমদানি নিয়ন্ত্রণ ও আর্থিক খাতের ঝুঁকি।

সম্প্রতি দুটি ব্যাংক একীভূত করার যে প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে, তা নিয়েও মন্তব্য করেছে বিশ্বব্যাংক। সংস্থাটি বলেছে, ব্যাংক একীভূত করার ক্ষেত্রে আরও সতর্কতা অবলম্বন করা উচিত। আন্তর্জাতিক রীতিনীতি মেনে এই প্রক্রিয়া সম্পন্ন করা দরকার।

বিশ্বব্যাংকের ‘বাংলাদেশ ডেভেলপমেন্ট আপডেট বা বাংলাদেশ উন্নয়ন হালনাগাদ’ শীর্ষক প্রতিবেদনটি প্রকাশ উপলক্ষে সংস্থাটির ঢাকা কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করা হয়। এতে বক্তব্য দেন বিশ্বব্যাংকের কান্ট্রি ডিরেক্টর আবদুল্লায়ে সেক। প্রতিবেদনের বিভিন্ন দিক তুলে ধরেন সংস্থাটির ঢাকা কার্যালয়ের অর্থনীতিবিদ রনজিত ঘোষ ও বার্নার্ড হ্যাভেন।

বিশ্বব্যাংকের কান্ট্রি ডিরেক্টর আবদুল্লায়ে সেক বলেন, বাংলাদেশের অর্থনীতির ঘুরে দাঁড়ানোর সক্ষমতা আছে। তবে কোনো সন্দেহ নেই—এ দেশে উচ্চ মূল্যস্ফীতি বিরাজমান। কিন্তু মজুরি অনেকটা এক জায়গায় আটকে আছে। এতে অনেক নিম্ন আয়ের পরিবার চাপের মুখে আছে। এ ছাড়া আর্থিক খাতেও নানা ধরনের ঝুঁকি আছে।

প্রতিবেদনে বিশ্বব্যাংক বলেছে, কোভিড-১৯ মহামারি থেকে প্রত্যাবর্তনে বাংলাদেশের অর্থনীতির শক্তিমত্তার পরিচয় দিয়েছে। কিন্তু উচ্চ মূল্যস্ফীতি, লেনদেনের ভারসাম্যে ঘাটতি, আর্থিক খাতের দুর্বলতার পাশাপাশি বিশ্বব্যাপী অর্থনৈতিক অনিশ্চয়তার কারণে মহামারি–পরবর্তী পুনরুদ্ধার ব্যাহত হচ্ছে।

বাংলাদেশের অর্থনীতির ঘুরে দাঁড়ানোর সক্ষমতা আছে। তবে কোনো সন্দেহ নেই—এ দেশে উচ্চ মূল্যস্ফীতি বিরাজমান। কিন্তু মজুরি অনেকটা এক জায়গায় আটকে আছে। এতে অনেক নিম্ন আয়ের পরিবার চাপের মুখে আছে। এ ছাড়া আর্থিক খাতেও নানা ধরনের ঝুঁকি আছে।

আবদুল্লায়ে সেক, বিশ্বব্যাংকের কান্ট্রি ডিরেক্টর

প্রবৃদ্ধি কমতে পারে

বাংলাদেশ ডেভেলপমেন্ট আপডেটে চলতি অর্থবছরে মোট দেশজ উৎপাদনের (জিডিপি) প্রবৃদ্ধি হ্রাসের পূর্বাভাস দিয়েছে বিশ্বব্যাংক। সংস্থাটি বলছে, ২০২৩-২৪ অর্থবছরে বাংলাদেশের প্রবৃদ্ধি হতে পারে ৫ দশমিক ৬ শতাংশ। বিশ্বব্যাংকের এই পূর্বাভাস চলতি অর্থবছরের বাজেটে উল্লেখ করা প্রবৃদ্ধির লক্ষ্যমাত্রা থেকে বেশ কম। চলতি অর্থবছরে সরকার সাড়ে ৭ শতাংশ প্রবৃদ্ধির লক্ষ্য ঠিক করেছে। বিশ্বব্যাংকের পূর্বাভাস অনুসারে, এই প্রবৃদ্ধি অর্জন করা সম্ভব নয়।

বৈশ্বিক প্রতিষ্ঠানটি আরও বলেছে, আগামী অর্থবছরে জিডিপি প্রবৃদ্ধির হার কিছুটা বেড়ে ৫ দশমিক ৭ শতাংশে উন্নীত হতে পারে।

বিশ্বব্যাংকের হিসাব অনুসারে, গত ২০২২-২৩ অর্থবছরে বাংলাদেশের প্রবৃদ্ধি হয়েছে ৫ দশমিক ৮ শতাংশ। তার আগের অর্থবছর, অর্থাৎ ২০২১-২২ সালে প্রবৃদ্ধি ছিল ৭ দশমিক ১ শতাংশ। সংস্থাটির হিসাবে, ২০২১-২২ অর্থবছরের পর টানা দুই অর্থবছর ধরে দেশের প্রবৃদ্ধির হার কমে ৬ শতাংশের নিচে নেমে যাচ্ছে।

তবে নানা ধরনের সংস্কার প্রবৃদ্ধির আগের ধারা ফিরিয়ে আনতে পারে বলে বিশ্বব্যাংক মনে করে। এ জন্য যেসব সংস্কার করতে হবে, তা–ও বলেছে সংস্থাটি। যেমন মুদ্রা বিনিময় হার বাজারভিত্তিক করা; মুদ্রা ও আর্থিক নীতি কঠোর করা; ব্যাংক খাত সংস্কারে কার্যকর সিদ্ধান্ত নেওয়া।

প্রতিবেদনে বিশ্বব্যাংক বলেছে, কোভিড-১৯ মহামারি থেকে প্রত্যাবর্তনে বাংলাদেশের অর্থনীতির শক্তিমত্তার পরিচয় দিয়েছে। কিন্তু উচ্চ মূল্যস্ফীতি, লেনদেনের ভারসাম্যে ঘাটতি, আর্থিক খাতের দুর্বলতার পাশাপাশি বিশ্বব্যাপী অর্থনৈতিক অনিশ্চয়তার কারণে মহামারি–পরবর্তী পুনরুদ্ধার ব্যাহত হচ্ছে।

ব্যাংক একীভূত করা প্রসঙ্গে

সম্প্রতি ব্যাংক একীভূত করার যে প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে, তা বাস্তবায়নের ক্ষেত্রে সতর্ক থাকতে হবে বলে মনে করছে বিশ্বব্যাংক। সম্পদের মান ও সুনির্দিষ্ট নীতিমালার ভিত্তিতে ব্যাংক একীভূত করা উচিত বলে মনে করে সংস্থাটি।

বিশ্বব্যাংকের পক্ষ থেকে এই বক্তব্য এসেছে বেসরকারি খাতের এক্সিম ব্যাংক ও সমস্যা–কবলিত পদ্মা ব্যাংক একীভূত করার বিষয়ে গত মাসে উভয় পক্ষের মধ্যে যে চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছে, সেই প্রেক্ষাপটে। দুটি ব্যাংকের এই একীভূত করার প্রক্রিয়া দ্রুততার সঙ্গে করা হচ্ছে বলে ব্যাংক খাতসংশ্লিষ্ট ব্যক্তরা মনে করেন। আর্থিক খাত সংস্কারের উদ্দেশ্যে ভালো ব্যাংকের সঙ্গে দুর্বল ব্যাংক একীভূত করার পরিকল্পনা বাংলাদেশ ব্যাংক ঘোষণা করার পর এক্সিম ব্যাংক ও পদ্মা ব্যাংক একীভূত হওয়ার সিদ্ধান্ত জানায়।

ব্যাংক একীভূত করা সম্পর্কে বিশ্বব্যাংকের আবদুল্লায়ে সেক বলেন, ব্যাংক খাতে কোনো সংস্কার কার্যক্রম কীভাবে হবে—তা নিয়ে বিশ্লেষণ প্রয়োজন। যেমন ব্যাংক একীভূত করার ক্ষেত্রে সম্পদের মান সঠিকভাবে নির্ধারণ করা উচিত। ব্যাংক একীভূত ও অধিগ্রহণে সুনির্দিষ্ট নীতিমালা বানানো উচিত। তিনি জানান, ব্যাংক খাতে সংস্কারে বাংলাদেশকে সহায়তা দিতে প্রস্তুত আছে বিশ্বব্যাংক।

ব্যাংক একীভূত করা প্রসঙ্গে বিশ্বব্যাংকের অর্থনীতিবিদ বার্নার্ড হ্যাভেন বলেন, সমস্যায় পড়া ব্যাংক (ট্রাবলড ব্যাংক) নিয়ে উদ্যোগ নিতে হবে। ব্যাংকের সমস্যাগুলো চিহ্নিত করে একীভূত করার প্রক্রিয়ায় যাওয়া উচিত। একীভূত করা নিয়ে কী ধরনের আন্তর্জাতিক উত্তম চর্চা হয়, তা–ও দেখতে হবে। কারণ, ভালো ব্যাংক অতিরিক্ত দায় নেয় না।

বিশ্বব্যাংক বলছে, ২০২৩-২৪ অর্থবছরে বাংলাদেশের প্রবৃদ্ধি হতে পারে ৫ দশমিক ৬ শতাংশ। বিশ্বব্যাংকের এই পূর্বাভাস চলতি অর্থবছরের বাজেটে উল্লেখ করা প্রবৃদ্ধির লক্ষ্যমাত্রা থেকে বেশ কম। চলতি অর্থবছরে সরকার সাড়ে ৭ শতাংশ প্রবৃদ্ধির লক্ষ্য ঠিক করেছে। বিশ্বব্যাংকের পূর্বাভাস অনুসারে, এই প্রবৃদ্ধি অর্জন করা সম্ভব নয়।

আর্থিক খাতের ঝুঁকি

আর্থিক খাতের ঝুঁকি গভীর হচ্ছে বলে মনে করে বিশ্বব্যাংক। সংস্থাটি বলেছে, ২০২২ সালের ডিসেম্বর মাসে মোট ঋণের ৮ দশমিক ২ শতাংশ খেলাপি ছিল। ২০২৩ সালের ডিসেম্বর মাসে তা বেড়ে দাঁড়ায় ৯ শতাংশে। এটি ব্যাংক খাতের ঝুঁকি বাড়িয়ে দিচ্ছে। কারণ, খেলাপি ঋণের সংজ্ঞা শিথিল করা হয়েছে। বারবার ঋণখেলাপিদের সুবিধা দেওয়া হয়েছে। দুর্বল তদারকি ব্যবস্থাও খেলাপি ঋণ বেড়ে যাওয়ার কারণ হিসেবে মনে করে সংস্থাটি। এ ছাড়া সংকোচনমূলক মুদ্রানীতি ঋণের প্রবৃদ্ধিকে টেনে ধরছে বলে মন্তব্য করে বিশ্বব্যাংক।

বিশ্বব্যাংক আরও মনে করছে, বাংলাদেশ এখনো লেনদেন ভারসাম্যের ঘাটতির মধ্যে রয়েছে। চলতি অর্থবছরের জুলাই-জানুয়ারি সময়ে লেনদেন ভারসাম্যে ঘাটতি ছিল ৪৭০ কোটি ডলার। আগের বছরের একই সময়ে এই ঘাটতি ছিল ৭৪০ কোটি ডলার। গত এক বছরে লেনদেন ভারসাম্যে ঘাটতি কমলেও রিজার্ভের ওপর চাপ অব্যাহত রয়েছে।

এ প্রসঙ্গে আবদুল্লায়ে সেক বলেন, উচ্চ সুদের হার বিনিয়োগ বাধাগ্রস্ত করছে। সুদের হার পুরোপুরি বাজারভিত্তিক করার পক্ষে মত দেন তিনি। তাঁর মতে, ব্যাংক খাতের সংস্কারে সিদ্ধান্ত নিতে বিলম্ব হওয়ায় সমস্যা কাটছে না।

আর্থিক খাতের ঝুঁকি গভীর হচ্ছে বলে মনে করে বিশ্বব্যাংক। সংস্থাটি বলেছে, ২০২২ সালের ডিসেম্বর মাসে মোট ঋণের ৮ দশমিক ২ শতাংশ খেলাপি ছিল। ২০২৩ সালের ডিসেম্বর মাসে তা বেড়ে দাঁড়ায় ৯ শতাংশে। এটি ব্যাংক খাতের ঝুঁকি বাড়িয়ে দিচ্ছে।

চাপে আছে নিম্ন আয়ের মানুষ

দেশে বিরাজমান উচ্চ মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে মুদ্রানীতি কঠোর করার পরামর্শ দিয়েছে বিশ্বব্যাংক। এ ছাড়া মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে নিত্যপণ্যের শুল্ক কমানোর কথা বলেছে সংস্থাটি। বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) হিসাবে, এক বছর ধরেই সার্বিক মূল্যস্ফীতি ৯ শতাংশের ওপরে আছে। উচ্চ মূল্যস্ফীতির কারণে নিম্ন আয়ের মানুষ চাপে আছে বলে মনে করে বিশ্বব্যাংক।

বিশ্বব্যাংকের মূল্যায়নে, তিন কারণে দেশে উচ্চ মূল্যস্ফীতি হচ্ছে। কারণগুলো হলো টাকার অবমূল্যায়ন, ডলার–সংকটে আমদানি নিয়ন্ত্রণ এবং জ্বালানিসংকট ও বিদ্যুতের মূল্যবৃদ্ধি।

এ বিষয়ে আবদুল্লায়ে সেক বলেন, কঠোর মুদ্রানীতির মাধ্যমে মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণ করা যেতে পারে। এ ছাড়া জ্বালানি তেলের দাম সমন্বয় করার নতুন কৌশলেও মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণ হতে পারে। তিনি আরও বলেন. রপ্তানি খাতে ভর্তুকি কমানো হলে আর্থিক খাতে কিছুটা স্বস্তি আসবে।

দেশে বিরাজমান উচ্চ মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে মুদ্রানীতি কঠোর করার পরামর্শ দিয়েছে বিশ্বব্যাংক। এ ছাড়া মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে নিত্যপণ্যের শুল্ক কমানোর কথা বলেছে সংস্থাটি।

কর ফাঁকি, করছাড়

বিশ্বব্যাংক বলেছে, সবচেয়ে কম কর-জিডিপি অনুপাত আছে এমন দেশগুলোর একটি হলো বাংলাদেশ। দীর্ঘমেয়াদি প্রবৃদ্ধির জন্য বিনিয়োগ বাড়াতে অভ্যন্তরীণ উৎস থেকে রাজস্ব আদায় ব্যবস্থা শক্তিশালী করার পরামর্শ দিয়েছে সংস্থাটি।

রাজস্ব আহরণে মোটা দাগে তিনটি সমস্যা আছে বলে মনে করে বিশ্বব্যাংক। এগুলো হলো কর আদায় যথাযথভাবে না হওয়া, কর ফাঁকি ও করছাড় এবং ব্যবসা-বাণিজ্যের ক্ষেত্রে করের সঙ্গে বিদ্যমান নানা ধরনের প্যারা-ট্যারিফ। কর আদায় বাড়াতে তিনটি সুপারিশ করেছে বিশ্বব্যাংক। সুপারিশগুলো হলো স্বল্পোন্নত দেশের (এলডিসি) তালিকা থেকে বের হওয়ার প্রস্তুতি হিসেবে প্যারা-ট্যারিফ কমিয়ে আনা; করছাড় যৌক্তিক করা; এবং কর প্রশাসনের দক্ষতা বৃদ্ধি।

দক্ষিণ এশিয়ার অর্থনৈতিক পরিস্থিতি নিয়েও প্রতিবেদনে তথ্য দেওয়া হয়েছে। এ ক্ষেত্রে বিশ্বব্যাংক পূর্বাভাস দিয়েছে, চলতি ২০২৩-২৪ অর্থবছরে ভারতের প্রবৃদ্ধি হবে ৭ দশমিক ৫ শতাংশ; পরের অর্থবছরে তা অনেকটা কমে ৬ দশমিক ৬ শতাংশে নেমে আসবে বলে তারা মনে করছে।

সূত্র:প্রথম আলো।
তারিখ: এপ্রিল ০৩, ২০২৪

রেটিং করুনঃ ,

Comments are closed

বিভাগসমূহ

Featured Posts

বিভাগ সমুহ