বর্ণিলা সূচনা কথা- পর্ব-৫৫ (পঞ্চান্ন)
একটি পাখির উড়েচলা ঠিক সম্মুখে সেই চলাচলেই বর্ণিলা ছড়িয়ে যায় আলো যে আলো দিয়ে অলক জীবনের সব আলো খুঁজে পায় পথ চলার সকল শক্তি অনেকটাই অক্সিজেনের মত। একটি প্রনালীর মধ্য দিয়ে প্রবাহিত হবে সকল হাসিরাশি ধার বর্ণিলা থেকে অলকের কাছে এটাই প্রত্যাশা।
অলকের জানার ইচ্ছা কী তার ঘরের সময় সূচি, সময় যখন ঘনো হয় তখকার রূপটাই বা কী! কি সময়কাল কি এমন বৈশিষ্ট থাকে সেখানে!
অক্সিজেনের সহজ লভ্যতার মর্ম অলক আজ বুঝতে না পারলেও যখন পথ হবে ভিন্ন আর কখনই হবে না দেখা শুনা যাবে না কিচিমিচির শব্দ নানান বর্ণিল সাজে তাকে কি যে এক হাহাকার চারিদিক দিয়ে ঘিরে ধরবে সবই আজ চিন্তার বাইরে। যেন বাগান থেকে পতন অনেক উঁচু থেকে অনেক নিচুতে।
ইদানিং একই পোশাকের আগমন তারপরও সারাক্ষণ মুখে হাসির ঝর্ণাধারা সাবলীল ধারায়। অনন্ত আকাশের প্রসঙ্গ টেনে আনে বারবার ঘনো সময়ের একটি আভা লেগে থাকে সব সময়ই সারা মুখে যেন যাদুর পরশ। সেই চার বছর আগে সমুখ উঁচু ভূমি যখন বেশ স্পষ্ট ছিল কিছুতেই সামলিয়ে রাখা যেত না আজ তা কেন যেন সমতলের কাছাকাছি তবুও জ্যিমিতি রেখার অনেক আধিক্য। পিছন ভূমিতেও কিছুটা ভাটা; হয়তো পোষাকের কারণে। মূলধারা ঠিকই আছে, ঠিকঠাক থাকারই কথা।
প্রশ্ন জানে মনে কেমন করে কেন সে বর্ণিলা! অফুরন্ত সম্পদের ভান্ডার নেই যখানে অহংবোধ আর আসারণ দায়িত্ব বোধ। একটি নিয়ম নিয়ে চলে সংগ্রাম করে চলতে হবে লক্ষ্যের দিকে পৌঁছাতে হবে আর সে পৌছিয়েও যাচ্ছে।
দিনে দিনে অলকের আগ্রহ যেন বেড়েই চলেছে কি ভাবে অনুসরণ করে সেও বর্ণিলা হতে পারে। ভর করছে উঁচুতে রাখার একটি প্রবনতা। শুধুই ভাবনার খোরাক যদি বর্ণিলা হওয়া যায়!
তারিখঃ নভেম্বর ০৬, ২০২৪
রেটিং করুনঃ ,