আজ প্রায় দুই বছর আগে থেকেই অর্থাৎ ২০২১ থেকে অলক বর্ণিলার উপর থেকে আগ্রহ হারিয়েছে যেখানে সবকিছুই ছিল প্রাণবন্ত ও উচ্ছ্বাসে ভরা। দুই বছর আগে থেকে অলক বুঝতে পেরেছিল যে তার মধ্যে বড় ধরণের বিষন্নতা ভর করেছে সেখান থেকে উদ্ধার পাওয়ার জন্য সব সময়ই বর্ণিরার উপর ভর করতে চেয়েছিল চেষ্টাও করেছে কিন্তু বিন্দু মাত্র উন্নতি পরিলক্ষিত হয় নি বরং অবনতি ছাড়া।
দুইটা বছর বিষন্নতায় থাকা একজন মানুষ কখনই স্বাভাবিক হতে পারে না, অনেক রকমের উৎজ্বিবিত হওয়ার পথ ধরে চলার চেষ্টা করেও দিনে দিনে শুধু অবনতি ছাড়া কোন উন্নতি আসে নি। পরিকল্পনা ছিল অনেক সকল ভয়কে পরিহার করে ঝঁকি জীবন যাপন করা কিন্তু কিছুতেই বিন্দু মাত্র উন্নতির লক্ষণ আসে নি।
অথচ বর্ণিলা চলেছে নিজ পথে সকল বাধা বিপত্তি অতিক্রম করে তার মত করে পরিকল্পনা করে। হতাশা, বিরক্তি কোন কিছুই তার চলার পথকে ম্লান করতে পারে নি কিন্তু অলক নিজেকে দেখছে আজ ভিন্ন রূপে তিন বছর পরে সেই করোনাকালের পর থেকে একজন হতাশায় ভরপুর। পরিত্রাণ আছে বলে আর মনে হয় না। তবে বেঁচে থাকতে হলে বিষন্নতা দূর করতেই হবে।।
বর্ণিলার আশা, অলকের আশা, স্বপ্ন প্রত্যাশা যদি এক হয় তবেই অলক দেখতে পারে আলোর মুখ দেখতে পারে বর্ণিলাকে।।
তারিখ: জুন ০৫, ২০২৩
রেটিং করুনঃ ,