এটি এখন নিত্য দিনের ঘটনা, কর্ম-স্থলে এসে অলক চায় বর্ণিলার সাথে একটি শুভ-দৃষ্টির, দৃষ্টি বিনিময়ের, অপেক্ষায়ও থাকে অলক, যতক্ষণ শুভ-দৃষ্টি বিনিময় না হয় ততঃক্ষণ অলকের অস্বস্থি। বর্ণিলার সাথে শুভ-দৃষ্টির সাথে সাথে অলক ফিরে পায় একটি জীবনী শক্তি যে শক্তি অলককে অনেক বলিয়ান করে তুলে। বাসনা জাগায় আরও বহুকাল বেঁচে থাকার।
অলক এখন বুঝে যে বেঁচে থাকার জন্য সকলের প্রয়োজন বর্ণিলার মত একজন যে জীবনে পথ দেখায়, আলো দেখায় সঠিক ও প্রকৃত পথ ধরে সাফল্যের পথে চলার।
জীবনের প্রায় শেষ লগ্নে অলক সৌভাগ্য ক্রমে পেয়েছে বর্ণিলাকে তার জীবনে একটি আলোক শিখা হিসাবে, এখন অলকের বুঝার বাইরে নেই যে একজন পুরুষের সাফল্যের পিছনে একজন বর্ণিলা বা একজন নারী কী ভাবে কাজ করে!
অলকের বিশ্বাস জীবনে জীবনের শেষ সময় বলে কথা নেই, জীবনের শেষ সময়ই জেগে উঠার সাফল্যের সিঁড়ি দিয়ে তরতর উপরে উঠার উপযুক্ত সময় আর এখন অলকের হাসে সেই সময়, সময়কে ছিনিয়ে নেওয়ার সময় যে সময় দিয়ে সাফল্যের সিঁড়ি বয়ে শীর্ষে উঠা যায়।
এখন যদি অলকের সময়টা শেষ প্রান্তের সময় হয়ে থাকে তবে নিউটনের টমাস আলভার, মাদার তেরেজার বা বিল গেটসের সাফল্যের এক হাজার ভাগের এক ভাগ অর্জন করতে করতে পারে তখন সফল্য কম কোথায় !
এখন তো অলক বর্ণিলার রঙিন বলয়ে বন্দি এই বলয়ে থেকে অলক ছুঁয়ে নিবে নিশ্চিত করে সাফল্য।
তারিখঃ মার্চ ২০, ২০২১
রেটিং করুনঃ ,