অনেকটা পাখির ডাকে সকালে ঘুম ভাঙ্গার মতই কর্মস্থলে এসেই অলকের কানে বর্ণিলার মিহি সুরের কথা তখনই অলকের মন প্রফুল্ল হয়ে উঠে, ক্লান্তি কেটে গিয়ে সজীবতা, হতাশা কেটে গিয়ে সাহস উদ্দিপনা। অলক কিছু সময় অপেক্ষায় থাকে বর্ণিলার বাহারী পোষাকে ঢাকা বর্ণিলাকে দেখার জন্য। নতুন পোষাকে বর্ণিলাকে অনেক সৌন্দর্যে পরিপূর্ণ করে বালিকা সুলভের একটি গাম্ভর্য ধারায়। দেখে থাকার বর্ণিলার দিকে চেয়ে থাকার ক্ষধা মিঠে না তাই অলক সেদিন থাকে ক্ষুধা নিবারণে ব্যস্ত। আর যেদিন পুরানা পোষাকে সেদিন বর্ণিলাকে দেখা হয় নিয়মিত বর্ণিলাকে, পোষাকের আধিক্য ছাড়া চিরদিনের বর্ণিলাকে, সেখানে থাকে ভিন্ন রকমের এক আকর্ষণ। বেশি করে মুগ্ধ হয় অলক।
বর্ণিলা অলকের সময়কে অনেক মূল্যবান করে দিয়েছে, প্রতিটি মুহুর্তকে এখন অনেক গুরুত্বপূর্ণ মনে হয় বর্ণিলাকে দেখার জন্য অলককে অনেক সময় বরাদ্ধ করে রাখতে হয় তাই অন্য কাজে অলকের সময় দিতে বড় চাপের মধ্য পড়তে হয়।
প্রতিদিনের বর্ণিলাকে দেখা, বর্ণিলাকে ভাবা, ভাবনার খোরাকর পরিনত করা এ যেন অলকের বড় একটি সাফল্যঅ আপাতত অলকের ধারণা এই বর্ণিলাই তার জীবনের সাফল্যের পথ দেখানোর আলো।
তারিখ: ফেব্রুয়ারী ২৫, ২০২১
রেটিং করুনঃ ,