কর্ম-স্থলে এসে অলকের প্রথম কাজ বর্ণিলার কন্ঠ স্বর শুনা, তার অবস্থান নির্ণয় হওয়ার পরে পোষাকের ধরন, রঙ, বিন্যাষ পর্যবেক্ষণ করা।
বর্ণিলা আজ অফিসে এসেছে তার বাবা বাড়ি থেকে পড়নে হালকা গোলাপী রঙের শাড়ি আর বাকিগুলি ম্যাচ করানো শাড়ির সাথে মিলানো। শাড়িতে বর্ণিলাকে যতটা লম্বা লাগার কথা ঠিক ততটা লম্বা লাগেনি, তবে শরীরের পরিপূর্ণতা ফুটে উঠেছে খুব সুন্দর ভাবে। আর্কষনীয় পোশাক নারীকে অনেক আবেদনময়ী করে তুলে কথাটি আরো বেশি ষ্পষ্ট বর্ণিলার ক্ষেত্রেও।
আজকের নতুন পোশাকের সাজ এ কেবলি বর্ণিলার ভালো লাগার নিজেকে প্রফুল্ল রাখার বেশি প্রত্যয়ি করে তোলার। অলক আজ অনেক খুঁটিয়ে খুঁটিয়ে বর্ণিলাকে দেখেছে, আরো নিবিড় ভাবে দেখার চেষ্টায় বারবার ব্যস্ত থেকেছে অনেক সময় ব্যয় করেছে।
বর্ণিলার পাশাপাশি অলকও বেশ প্রফুল্ল থেকেছে, নিজের আত্ম-প্রত্যয় বেশি করে বেড়েছে। ভালোলাগার দিনগুলি খুব ভালো করে অলককে ছুঁয়েছে। প্রফুল্ল থাকাটা আত্য-প্রত্যয়ি থাকাটা জীবনের ক্ষেত্রে খুব জরুরী আর অলক তার যোগান পাচ্ছে বর্ণিলার কাছ থেকে অফুরারো সম্পদের মত। সূর্যের মত আলো দান করেছে চলেছে একই নিয়মে।
তারিখ: ফেব্রুয়ারী ২৬, ২০২১
রেটিং করুনঃ ,