প্রাপ্তিটা প্রত্যাশা বা বাসনা যতই ছোট মাপের হোক না কেন সেটির মধ্যে সর্ব্বোচ মাত্রায় পৌঁছাতে পারলে অপূর্ণতাটা আর থাকে না। মন শান্ত থাকে, সঠিক চিন্তা চেতনায় স্থিরতা বজায় থাকে; সেটি প্রিয় মানুষকে দেখার ক্ষেত্রে হোক, কথা বলার ক্ষেত্রে হোক ছোট্ট মাপের অর্থ উপার্জনের ক্ষেত্রে হোক। অপূর্ণতার একটি যথা সম্ভব সর্ব্বোচ মাত্রায় পৌঁছানো উচিত।
অপূর্ণতা একটি বড় ক্ষতিকর বিষয়। বারবার পরিপূর্ণ স্বাধীন চিন্তাধারায় বিশৃঙ্খলা ঘটায়, ক্ষুদ্র ক্ষুদ্রের সমষ্টিতিতে বড় ধরণের বিঘ্নতা ঘটায়।
অপূর্ণতা নিয়ে জীবন কাটাতে গেলে বড় ধরণের ক্ষতিকর দিক দৃশ্যমান না হলেও সমষ্টিগত ভাবে বড় মাপের পরিমাপক নিয়ে জীবনের অবস্থানকে অনেক পিছনে ফেলে দেয়।
যে কাজের জন্য এগিয়ে যাওয়া হোক না কেন ! পরিকল্পনায় যদি একটি পূর্ণতা নিয়ে লক্ষ্য অর্জনের নীতি থাকে তবে যে ক্ষেত্রে সাফল্য অর্জনের হার অধিক। যেখানে থাকে শান্তি, জীবনের নিশ্চয়তা, দলবল নিয়ে এগিয়ের প্রত্যয়, সৃজনশীলতা ব্যক্তিগত ক্রমাগত উন্নতি, অন্য দিকে দূরে সরে যায় সকল ভীতি, হতাশা।
ক্রমাগত ভাবে বৃদ্ধি পেতে থাকে আত্ম-বিশ্বাস, নিজের প্রতি, জগতের সকল ভালোকিছুর প্রতি ভালোবাসা যেখানে জীবনকে বড় সার্থক মনে হয়।
তারিখঃ মার্চ ১৮, ২০১৯ (শ)
রেটিং করুনঃ ,