নিজেরা গাড়ি পুড়িয়ে এবং ভাঙচুর করে বিএনপির উপর দোষ চাপানোর অপচেষ্টা চালাচ্ছে বলে অভিযোগ করেছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
তিনি বলেন, আমরা জেনেছি যে, মাতুয়াইল ও শ্যামলীতে গাড়িতে আগুন দেয়ার ও ভাংচুর করার ঘটনার জন্য বিএনপিকে দায়ী করার অপচেষ্টা চালানো হচ্ছে। অথচ পত্রিকা ও সোশ্যাল মিডিয়ায় সুস্পষ্ট প্রমাণ দিয়ে খবর বেরিয়েছে যে, পুলিশের সামনেই এসব ঘটনা ঘটিয়ে ভিডিও করে অপরাধীরা নির্বিঘ্নে চলে গেছে। কারা এটা করতে পারে তা অনুমানের জন্য বেশি বুদ্ধিমান হওয়ার প্রয়োজন নেই। নিজেরা অপরাধ করে বিএনপি’র উপর দোষ চাপানোর অপচেষ্টা থেকে বিরত থাকার জন্য আমরা সংশ্লিষ্টদের পরামর্শ দিচ্ছি।
শনিবার (২৯ জুলাই) গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এসব কথা বলেন।
সূত্র: মানবজমিন।
তারিখ: জুলাই ২৯, ২০২৩
পুড়ে যাওয়া বাসের চালক বললেন
মোটরসাইকেলে ৩ যুবক এসে বাসে আগুন দিয়ে চলে যান।
‘তাড়াতাড়ি নাম। নইলে তোর শরীরে ঢাইলা দিলাম।’ —এ কথা বলে তিন যুবক বাসে উঠে আগুন দিয়ে চলে যায় বলে জানিয়েছেন আজ শনিবার ঢাকার মাতুয়াইলে অগ্নিসংযোগের শিকার হওয়া তিনটি বাসের একটির চালক।
চালকের নাম মো. সানাউল্লাহ। তিনি সাংবাদিকদের বলেন, তিন যুবক মোটরসাইকেলে করে এসেছিল। তাঁদের কাছে একটি বোতলে পেট্রল ও দেশলাই ছিল। তাঁদের হুমকির পর তিনি (বাসচালক) লাফ দিয়ে নেমে যান।
সানাউল্লাহ আরও বলেন, যখন বাসে আগুন দেওয়া হয়, তখন আশপাশে পুলিশ ছিল। দুই মিনিটের মধ্যে আগুন দিয়ে মোটরসাইকেলে যুবকেরা চলে যান।
আজ শনিবার ঢাকার চার প্রবেশমুখে অবস্থান কর্মসূচিকে কেন্দ্র করে পুলিশের সঙ্গে বিএনপির নেতা-কর্মীদের সংঘর্ষের পর তিশা পরিবহনের বাসটিতে আগুন দেওয়া হয়, যেটির চালক ছিলেন সানাউল্লাহ। বেলা ১টা ৪০ মিনিটের দিকে ঘটে এই ঘটনা।
সানাউল্লাহর ভাষ্য, তিনি লাফ দিয়ে বাস থেকে নামার পর ওই যুবকেরা বোতল থেকে বাসের ভেতরে পেট্রল ঢালেন এবং দেশলাই দিয়ে আগুন জ্বালিয়ে দেন। এরপর তাঁরা মোটরসাইকেলে করে উল্টো পথ দিয়ে যাত্রাবাড়ীর দিকে চলে যান। পরে আশপাশের লোকজন বাসের আগুন নিয়ন্ত্রণে আনেন।
সূত্র:প্রথম আলো।
তারিখ: জুলাই ২৯, ২০২৩
রেটিং করুনঃ ,