বাণিজ্য ইস্যুতে ট্রাম্প চীনের ব্যাপারে কঠোর অবস্থানে ছিলেন মেয়াদের পুরো চার বছর। বিদেশি প্রতিযোগিতা থেকে নিজেদের পণ্যকে রক্ষা করতে তিনি অনেক নীতিমালাও গ্রহণ করেছেন। এ বিষয়ে সন্দেহ নেই যে বাইডেন বিশ্ব মঞ্চে মিত্র নেতা হিসেবে যুক্তরাষ্ট্রের ভূমিকার বিষয়ে পুনরায় জোর দেবেন, তবে ট্রাম্পের চেয়ে কতটা পার্থক্য থাকবে তা নিয়ে প্রশ্ন আছে।
কারণ নির্বাচনী প্রচারের সময়ই দেখা গেছে বাণিজ্যের ব্যাপারে বাইডেন এক জটিল ও অনিশ্চিত অবস্থানে আছেন। চীনের সঙ্গে বাণিজ্যযুদ্ধের জন্য একদিকে তিনি ডোনাল্ড ট্রাম্পকে আক্রমণ করছেন আবার অন্যদিকে ডেমোক্র্যাট এই প্রার্থীর চীনের ব্যাপারে নমনীয় ভূমিকাও দেখাতে চান না। আবার তিনি যে খুব বেশি মুক্ত বাণিজ্যের পক্ষে তা–ও প্রকাশ করতে চান না। আর এসব কারণেই তিনি ‘যুক্তরাষ্ট্রপন্থী এক বাণিজ্য কৌশলের’ প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন। মিত্র জোট গঠন করে চীনের বিষয়ে ‘আক্রমণাত্মক’ পদক্ষেপের প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন তিনি। তবে এরপরও কেউ কেউ আশা করছেন, চীনা পণ্যের ওপর ট্রাম্পের আরোপিত শুল্ক অপসারণ করবেন বাইডেন।
সূত্র: প্রথম আলো
তারিখ: নভেম্বর ০৮, ২০২০
রেটিং করুনঃ ,