জীবনে পরিবার, শিক্ষা-ক্ষেত্র, সমাজ তেমন খুব গুরুত্ব পূর্ণ একই ভাবে খুব গুরুত্বপূর্ণ নিজের কর্ম ক্ষেত্র। জীবনে পরিবার থেকে , শিক্ষা-ক্ষেত্র থেকে, সমাজ থেকে শিক্ষা, অভিজ্ঞতা গ্রহন করে মানুষ প্রবেশ করে কর্ম ক্ষেত্রে। নিজ নিজ কর্ম ক্ষেত্রে অবদান রেখেই মানুষ তার সাফ্যলের অঙ্ক কষতে পরে।
> একই ভাবে জীবনের একটি গুরুত্ব পূর্ণ অধ্যায় কর্মক্ষেত্র তা আজ প্রায় দুই দশক ধরে উপলদ্ধি করে যাচ্ছি। সেই সাথে দিনে দিনে এই কর্মক্ষেত্রের মাঠটি প্রচন্ড প্রতিযোগিতামূখি হয়ে উঠছে, এখান থেকে আয় প্রবাহ সচল থাকে, সামাজিক মনোভাব পরিবর্তনের কারণে মানুষ এখন অর্থ ছাগা অন্যকিছুকে গুরুত্ব দিতে চায় না, মনোভাবটি এমন যে অন্য কিছুর ( মান সন্মান, উচ্চ চিন্তাধারা) প্রযোজন নেই শুধু প্রযোজন অর্থের আর এই অর্থ দিতে পারে সব কিছুর সমাধান পূরণ করতে সকল স্বাদ আল্লাদ।
> এই কর্মক্ষেত্রে পা ফলাটা এখন খুব চ্যলেন্জের বিষয়, অনেক দিক খেয়াল রাখতে হয়। সকল ধরণের কর্মচারী-কর্মকর্তার সাথে খুব কৌশলে এগিয়ে যাওয়া। অন্য জনের বিশ্বাসের কথা, পরিকল্পনার কথা তার থলি থেকে বের করে আনার কৌশল আর নিজের বিশ্বাসের কথা, পরিকল্পনার কথা কঠিন ভাবে সংরক্ষণ বরা। নিজ পরিকল্পনার কথা একবার বের হয়ে গেলে তা কর্মক্ষেত্রের বিভিন্ন পর্যায়ে তা প্রভাব ফেলবে অবশেষে প্রতিযোগিরা দূর্বলাতার পথ তৈরী করে প্রতিপক্ষকে ঘায়েল করবেই আর এর মধ্যে তার এগিয়ে যাওয়া সেই সাথে সেই সুযোগটি সে কিছুতেই হাত ছাড়া করতে চাইবে না।
> কর্মক্ষেত্র প্রতিযোগিতার বড় একটি ক্ষেত্র হওয়ার কারণে জুনিয়ারা একবার বসকে অপমানের, অপদস্ত করার রাস্তা খুলে ফেলতে পারলে সে আর কখনই সাললিতার, সৌজন্যতার সন্মানের পথে হাঁটবে না। কোন না ভাবে বসকে অপমান ও আক্রমণের মধ্য দিয়ে বসকে টেক্কা দেওয়ার বিষয়ে কোন ছাড় মনোভাব আর কাজ করছে না। বসের স্থান দখল করাটাই তার প্রধান লক্ষ এখন, তার বিবেচনায় এ ছাড়া উন্নতির আর কোন পথ ভোলা নেই।
এই বিষয়টি কর্মক্ষেত্রে বড় চ্যলেন্জে আর সঠিক ভাবে মোকাবেলা করতে পারলে বস তার পরিকল্পনা মত এগিয়ে যেতে পারবে।
তারিখ: মার্চ ১৭, ২০২১
চলার পথে একজন প্রকৃত বন্ধু একটি বড় শক্তি, বিপরীত লিঙ্গের বন্ধু হলে তা আরও বেশি শক্তি যোগায়। সেই বন্ধুকে আরও জাগিয়ে তুলতে পারলে বিশ্বাসের উপর ভর করে তবে সাফ্যল আসতে বাধ্য।
> সৌভাগ্য ক্রমে একজন বন্ধু আপনা-আপনি তৈরী হয়ে আছে, প্রতি সময়ে প্রতি ক্ষণে সে মাথায় থাকে, আর প্রায় ক্ষণে চোখের সামনে। মন মনন তাকে অনুসরণ করে তার চলাচল মনে প্রভাব ফেলে তারণ্যের প্রানোচ্ছ্বটায় জীবনকে সজীব করে প্রফুল্লতায় ভরিয়ে দিচ্ছে।
> সেই বন্ধু এখন জীবনের জীবনী শক্তি, অনন্তকাল বেঁচে থাকার বাসনায় ভরপুর। কৌশলে তাঁকে ধরে রাখা, চোখের সামনে রাখা, বিশ্বাসে তাঁকে রাখা এটাই এখন মূল বিষয় অথবা জীবন শুকিয়ে যায়, আশা সব মরে যায়।
> যে এখন জীবনের তাপ, আলোক শিখা, আশা জাগানিয়া যার জন্য জীবনের অপূর্ণতাগুলি পূরণের মুখে, জীবনকে শান্ত রাখার প্রক্রিয়ায় বেঁধে রেখেছে সকল উন্নত কৌশলে তাঁকে উন্নত স্থান দেওয়া। তাই এখন থেকে দিয়ে যাব আর নিশ্চিত করব জীবনের লক্ষ্য সেই সাথে নিশ্চিত করব জীবনের স্বপ্ন এবং সাফল্য।
তারিখঃ মার্চ ১৮, ২০২১
রেটিং করুনঃ ,