কর্মের বৃত্তে- চৌদ্দ।
একটি সাফল্যের ধারা আর . এর মধ্যে কতটুকু পরিবর্তন এসেছে তা পরিমাপ করার জন্য লেখার এই ধারাবাহিকতা।
এক বছরের বেশি সময় ধরেও . একজন অপ্রয়োজনীয়, পিছনের সারিতে থাকা একজন। নিজেকে ফোকাস করতে পারলো না যদিও অনেক ভালো উপকরণের ভান্ডার সে। দুইদিন আগে ( আগষ্ট ১৭) নুল জানিয়ে দিল প্রথমের দৃষ্টিতে অনেক বিশ্বাস ভাজন যা নুলকে আশ্চর্য করেছে। অধিক রত্ন ভান্ডার থাকা সত্বেও . আজ পিছনের সারিতে এবং ক্রমাগত পিছনের দিকে যাত্রার নির্দেশনা।
সকল অলসতা ভয় এড়িয়ে কিছুতেই এগিয়ে যাওয়া হলো না। হয় তো আর হবে অবশেষে একটি দৃষ্টি স্থাপন হবে যে হাজারো প্রচেষ্টা পরিকল্পনা ও স্বপ্ন থাকারও পরে সব বিফলে যায়। . তার বৃত্ত থেকে বেড়িয়ে আসতে পারে নি।
দ তার দাপটের সাথে চলে উটের মাথা তাঁবুর মধ্যে নীতিতে এগিয়ে চলেছে, এই পথটাতে একটি বাঁধা সৃষ্টি না করা পর্যন্ত . এর পক্ষ্যে কিছুই করা সম্ভব না। টিকে থাকতে হলে সংগ্রাম, পরিশ্রম থেকে কঠোর পরিশ্রম।
কর্ম-ক্ষেত্রে একটি বড় ধরণের বৈঠক হয়ে গেল। . ছিল নিষ্ক্রিয় পিছয়ে বা এড়িয়ে চলার প্রবণতায় ফলাফলে বৈঠকে দ আর . ভূমিকাহীন, ভয়ে নত শির। বড় হতাশা অনুভব করছিল বারবার তার মনে হচ্ছিল যে দ অনেক কিছুকে অতিক্রম করে ঝান্ডা উড়িয়ে চলছে সে।
. আবারও একটি ভূমিকা নিল পরিকল্পনার মধ্য দিয়ে এগিয়ে যাবে তার পূর্বের জমানো সঞ্চয় থেকে পূঁজি করে।এটি সত্য যে কর্ম ও পরিশ্রম ছাড়া এই সময়কালে বেঁচে থাকা সম্ভব নয়, সংগ্রাম করে বেঁচে থাকতে হবে।
তারিখঃ আগষ্ট ১৯, ২০২২
রেটিং করুনঃ ,