কর্মের বৃত্তে- এগারো
সকলেই নিজ নিজ কাজে নিয়োজিত, জীবনকে চালিয়ে নেওয়ার যথেষ্ট উদ্যাম, উন্নতির জন্য প্রাণ পণ প্রচেষ্টা কিন্তু কোন কাজের মধ্যে বা গভীরে নিজেকে নিয়োজিত করা যায় নাই, ভাবনায় আসেও না
দ এর মধ্যে লীড দেওয়া একটি প্রবণতা . আসনটা দখল করা সে প্রচেষ্টা তার মধ্যে প্রবল ভাবে কাজ করছে ইতিমধ্যে দখলে নিয়েছে অনেক দায়িত্ববোধ। কর্মে কোন অলসতা নেই, নেই কোন দায়িত্ব এড়িয়ে চলার প্রবণতা এবং উচ্চ পর্যায়ে যোগাযোগের ক্ষেত্রে যথেষ্ট উৎসাহি বরং . কে তার উপর নির্ভর করতে হচ্ছে বড় ধরণের অর্থাৎ তার পিছনে পিছনে চলা তার উপর দিনে দিনে নির্ভরতা বাড়ানো। এক কথায় . অচল। সেই সাথে অচল ন ছাড়া না ছাড়া।
কাজহীন কী ভাবে জীবনের বাকি পথটা চলবে যেখানে পরিবার এবং অন্য জীবনে কী ভেবেই বা মানিয়ে চলা যাবে! . নিজেই নিজের পায়ে কুড়াল মেরেছে আর দোষ চাপিয়েছে সব সময় অন্যের ঘাড়ে অন্য মনস্ক অন্য লেখা-পড়ায় মন দিয়ে নিজেকে করে ফেলেছে কর্ম বিমুখ। আর কর্ম-বিমুখ প্রবণতাটা সকলের কাছে ষ্পষ্ট হয়েছে সেই সাথে . এর কাছে।
একজন বিপ্লবীর মত জীবনকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার মত কোন বৈশিষ্ট বা চেষ্টাও নেই। জীবনের সমস্ত কিছু শূণ্য করে দেওয়া ছাড়া আর কোন পথ খোলা নেই বেঁচে থাকার একটি বাকি জীবনটাকে চালিয়ে নিয়ে যেতে পারে।।
জীবন বিপ্লবী হওয়া কি সম্ভব ! অথবা বিষন্নতায় ভুগে……………..
এতোদিন জিডি ছিল না বলে কর্মের ক্ষেত্রে স্বাধীন মত চলার একটি ভুবন ছিল, কাল থেকে তার অবসান হলো আর অনিশ্চয়তার পথে সামনের দিনগুলি।।
তারিখঃ জুলাই ২২, ২০২২
রেটিং করুনঃ ,