অনুবাদে: ইললু
(১৯)
মনে মনে চাইছিল হাইডি ট্রেনটা যেন না আসে আর,নতুন অজানা,অচেনা এক অভিজ্ঞতার সুর তার মনের আকাশে,গল্পে উপন্যাসেই যা দেখা সম্ভব।হয়তো কোনদিন দেখা হবে না তাদের,ভেবে প্রশ্ন করা আরম্ভ করলো।সংসার জীবনে অসন্তষ্টির কথা,স্বামী প্রায়ই বেশ প্রভুত্ব দেখায়,পরামর্শ চাইলো কি ভাবে এ অবস্থার উন্নতি করতে পারে,সে।লোকটা একটা গল্প বললো,তবে তার স্বামীকে নিয়ে একটা আলোচনা করার কোন উৎসাহ দেখালো না।
“তুমি অনবদ্য একটা চরিত্র,কথাবার্তা চেহারা সব মিলিয়ে অসাধারণ,অভাবনীয়,
একজন”,বললো লোকটা।কোনদিন হাইডিকে ওভাবে প্রশংসা করেনি কেউ,লজ্জা পেয়ে সে গল্প করা আরম্ভ করলো মরুভূমি,পাহাড় পর্বত,হারানো সভ্যতার,পর্দানশীন মেয়েদের কাহিনী,
জলদস্যু,জ্ঞানী ব্যাক্তিদের জীবন কথা নিয়ে।শেষমেষ ট্রেন যখন এলো দুজন পাশাপাশি বসলো,হাইডি বিবাহিত তিন সন্তানের মা,পাশে জেনেভা আসা নতুন এক চেহারা,অন্য কোন পৃথিবীর একজন।আনন্দে ভঁরা মন হাইডির,পাশে বসে আছে একজন পুরুষ তাকে উদ্ধুদ্ধ করছে যৌনতায়।নতুন এক অভিজ্ঞতা,পয়ত্রিশ বছরের এক কুমারী যেন হাইডি,ঐ লোকটা নিয়ে যেতে চাচ্ছে তাকে নতুন এক পৃথিবীতে।
জীবনের হেমন্তে,লোকটার উপস্থিতি সবকিছু তছনছ করে দেবে।জেনেভায় নেমে একটা সস্তা হোটেল দেখিয়ে দিল সে(লোকটা বলেছিল টাকাপয়সা প্রায় শেষ)।লোকটা তাকে অনুরোধ করলো হোটেলের রুম পর্যন্ত যাওয়ার জন্যে।হাইডির জানাই ছিল এরপর কি হবে,
তবু কেন যে প্রস্তাবটা প্রত্যাখান করেনি আজও অজানা তার।হোটেল রুমে পৌঁছানোর পর,
দুজনে দুজনাকে জড়িয়ে ধরে আদিম উচ্ছাসে চুমুর স্রোতে ভেসে গেল,যৌন উন্মাদে লোকটা তার পোষাক টেনে হেঁচড়ে খুলে ফেললো।মেয়েদের যন্ত্রনা,মানসিক অস্থিরতার কথা লোকটার বেশ জানাই,তার জীবনে তো আর কম মেয়েমানুষ আসে নি।সারাটা দুপুর তারা ব্যাস্ত ছিল যৌনবিহারে যেন কোন আগামীকাল নেই আর।পড়তি বেলায় নিজেকে কিছুটা গুছিয়ে নিয়ে হাইডি যা বলতে চায়নি,ঠিক সেটাই বললো,“যেতে হবে,আমার স্বামী অপেক্ষা করছে”।
উঠে চলে গেল,কোন কিছু বলার নেই,কোন কথা নেই আর,তার সাথে দেখা হবে না আর,তবু একটা দুপুর হারানো বিকেলে,জীবনের হেমন্তে,সে ছেড়ে গিয়েছিল,তার সাধারণ জীবনের গল্পটা।সংসার ছিল না কোন,কারও মা নয় সে সময়টায়,কারও বন্ধু না,সরকারী চাকুরীজীবিও না,কিছু সময়ের জন্য শুধু শরীরের আনন্দে ভঁরা একজন মেয়েমানুষ।
বেশ কটা দিন তার স্বামী অবাক,হাসিখুশী নতুন এক মানুষ যেন সে,তারপর আবার ফিরে গেল সেই পুরোনোয়।
“আমার নিজেরই খারাপ লাগছে,মেয়েটাকে বলতে পারিনি আমার কথাগুলো”,মনে মনে
বললো, “হয়তো তার পক্ষে বোঝা সম্ভব ছিল না আমার কথাগুলো,ওর পৃথিবীতে শুধু পন
করা,শপথ হওয়ার গল্প”।
মারিয়ার ডাইরীর লেখাঃ
“জানিনা,কি ভেবেছিল রালফ,যখন দরজা খুলে দেখে,আমি দুটো সুটকেস হাতে দাঁড়ানো।
‘চিন্তা করো না,আমি এখানে চলে আসছি না।চল রাতের খাবারে’।
কোন কথা বলে নি রালফ,কোন প্রশ্নও করে নি, ‘কি হচ্ছে,কি ব্যাপার’?
‘বেশ সুন্দর লাগছে,তোমাকে’-বলে জড়িয়ে চুমু খাওয়া আরম্ভ করলো রালফ,তার হাতটা আমার স্তনে,গড়িয়ে গেল,তারপর জঙ্গায় যোনীতে,শরীরের অঙ্গগুলো তার যেন অপেক্ষা করে ছিল শুধু এই মুহুর্তটার জন্যে।
জ্যাকেটটা খুলে ফেলে,খুলে ফেললো আমার পোষাকটাও,তার সামনে দাঁড়িয়ে আমি জন্মদিনের
পোষাকে।দরজার পাশে শীতের ছোঁয়াচ জড়িয়ে আমাদের প্রথম যৌনসঙ্গম,দুটো শরীর হারিয়ে
গেল শরীরের সুরে।ইচ্ছে হচ্ছিল তাকে বলি,অন্তত একটা আরামের জায়গা খুঁজে নিতে,পারিনি
অপেক্ষা করতে চাইনি,মনের মানুষটাকে আমি প্রচন্ড ভাবে চাচ্ছিলাম আমার শরীরে,যার সাথে হয়তো দেখা হবে না আর।তাই আমি ভালবাসতে পারি তাকে আমার আকাশ ছড়ানো
ভালবাসায়,অন্তত এই একটা রাতের জন্য।
আমাকে মেঝেতে শুইয়ে দিয়ে,যোনীদ্বার ভেদ করলো তার লিঙ্গ,অপেক্ষাও করেনি আমার শরীরের উত্তেজনার।তবু বলি নি কিছু,মেনে নিয়েছি তার উৎসাহ,এ রাতে আমার সম্পুর্ন আত্মসর্মপন,যা আছে সব কিছু বিলিয়ে দেয়ার জন্যে প্রস্তত আমি,শেখানোর কিছু নেই,কোন অভিযোগ নেই,শুধু মেনে নেয়া তার যে কোন অনুরোধ।আমার কোন অভিযোগ বদলে দেয়ায় সাজানো নিয়মগুলোর রাজ্যে,এ এক নতুন আমি।তার দাবী যেন,দুটো শরীর এগিয়ে যাওয়া,তাদের কামনায়,চাওয়ার পূর্নতায়।
সনাতন যৌন অবস্থানে আমরা,আমি মেঝেতে শুয়ে,পা দুটো ছড়ানো,রালফের শরীরটা ওপরে,ছন্দের সুরে নাড়াচাড়া করছিল তার শরীর,আমার কোন সীৎকার নেই কামনায় অস্থিরতার কোন শব্দ নেই আমার মুখে,তাকিয়ে ছিলাম শুধু,একটা স্মৃতি সাজিয়ে নিচ্ছিলাম আমার আগামী পৃথিবীর।কোন প্রস্ততি নেই,কোন মাতাল করা ছোঁয়া নেই,কোন জটিলতা নেই,শুধু রালফের লিঙ্গ অভিযান,ভেদ করে যাওয়া,আমার রমনীত্ব-শরীর,মন,আত্মা।
রালফের লিঙ্গের আসা যাওয়ার ছন্দটা বদলে যাচ্ছিল সময়ে সময়ে,বদলে যাচ্ছিল নিঃশ্বাস প্রশ্বাসের ছন্দ,কোন সময় সে আমাকে জিজ্ঞাসা করে নি,আমার আনন্দের কথা,কেন না শরীরটাই তো মানসিক যোগের আকাশ।ছন্দের গতি বেড়ে গেল হঠাৎ-বুঝতে পারলাম,শেষ অধ্যায় এগার মিনিটের,ছুটে গেল যৌবন নদী সমুদ্রের ঠিকানায়।মনটা যদিও চাইছিল সেটার শেষ যেন না আসে,মনটা বলছিল কেন শেষ হবে অবিশ্বাস্য কতগুলো সময়,এ ভাবে কেউ কেড়ে নেয়নি আমার স্বাধীনতা-খুঁজে পেয়েছি আমি আমাকে,আমার অর্ন্তনিহিত সুখ হারানো স্বাধীনতায়।আমরা তাকিয়ে ছিলাম একে অন্যের দিকে-এ সময়টা অনুভুতিতে আমি,কোন সময় ধরিত্রী মাতা,কখনও ভালবাসার দেবী,কোন সময় আবার দেবদাসী,দেবতাদের উদ্দেশ্যে নতুন এক উৎসর্গ।তার স্খালনের সময়টায় সে চীৎকার করে উঠলো,সীৎকার নয়।একটা জন্তর চীৎকার।মনে হলো আমার হয়তো পড়শীরাপুলিশ ডাকতে পারে,কিন্ত ওটাই তো স্বাভাবিক,সৃষ্টির আদিকাল থেকে নারী পুরুষের দেহমিলনের শব্দ।
ক্লান্ত রালফ বেশ কিছুক্ষন শুয়ে ছিল আমার শরীরে,নিস্তব্ধ,জানি না কতক্ষন শুয়ে ছিলাম,
আমরা।আস্তে আস্তে চুলে বিলি কেটে দিলাম প্রথম বারের মত,তার হ্রদয় গতি তখন বেশ স্বাভাবিক।
“শুভ সন্ধ্যা”,বললাম আমি।
আমাকে বুকে টেনে জড়িয়ে রালফ,বললো, “ভালবাসার সন্ধ্যা,এটা”।
আমি বললাম, “পাড়া পড়শীরা সবাই শুনেছে মনে হয়”,এর পর কি বলা উচিত ছিল জানিনা,হয়তো “ভালবাসি”,কিন্ত ওটা সবাই বলে,ওটা তো জানা কথা,তবে পচ্ছন্দ সি কোন কথা খুঁজে পেলাম না।
“শীত করছে,বাতাস ছুটে আসছে দরজার ফাঁকে”।
“ঠিকই বলেছ,চল রান্না ঘরের দিকে চল”।
দেখলাম,তার কাপড়টাও খোলেনি রালফ,লিঙ্গটা মাথা বের করা,প্যান্টের ফাঁক দিয়ে।আমার জ্যাকেটটা গায়ে দিয়ে একসাথে রান্নাঘরের দিকে গেলাম।কফি তৈরী করে একটা কাপে আমাকে এগিয়ে দিল সে,সাথে একটা সিগারেট।চোখের ভাষায় আমরা ধন্যবাদ জানালাম একে অন্যকে।
কিছুক্ষন পর সাহস করে সে আমাকে জিজ্ঞাসা করলো সুটকেসের কথা।
“আগামীকাল দুপুরে আমি ব্রাজিলে ফিরে যাচ্ছি”।
একটা মেয়ে জানে কোন পুরুষটা তার জীবনটা বদলে দিতে পারে।পুরুষদের অনুভুতিটাও কি
অনেকটা সে রকম?নাকি আমাকে সাজিয়ে বলতে হবে, “ভালবাসি তোমাকে”, “আমি তোমাকে ছেড়ে যেতে চাই না”।
‘যেও না’।
যেতে হবেই আমাকে।আমি নিজের কাছে যে প্রতিজ্ঞা করেছি।
না হলে হয়তো সে ভাবতে পারে এ আনন্দের শেষ নেই কোন।কিন্ত এটা তো চিরস্থায়ী কোন
কিছু না,সূদূর ব্রাজিলের অভ্যন্তরের ছোট্ট একটা শহরের মেয়ে,বড় একটা শহরে এসে নানান
যন্ত্রনার ফাঁকে খুঁজে পেয়েছে তার ভালবাসার মানুষ।সব যন্ত্রনার শুভ সমাপ্তি হয় একসময়,
এটা আমার মনের গহীন কোনে দামী অলঙ্কারের মত থাকবে চিরদিন।
ইউরোপ,আমি শেষ করছি গল্পটা,আমার প্রেমের গল্প-অন্যন্য এ ভালবাসা,খুঁজে নেয়া একটা মনের,একটা মন খুঁজে পেল আমার মনের আলো,এই অন্ধকারের রাজ্যে।
হায়,রালফ,তুমি জান না কত ভালবাসি তোমাকে।আমরা প্রথম দেখায় প্রেমে পড়ি আমাদের
স্বপ্নের মানুষকে দেখে,পারিপাশ্বর্কতা হয়তো বোঝাতে চায় অন্যকিছু,মন বলে আরেক কথা,
এক সময় মনের জোয়ার ছাপিয়ে যায় সবকিছু।রাতের পার্কে খালি পায়ে হেঁটে যাওয়ায়,
শীতের রাতের যন্ত্রনায় অনুভব করেছি তোমাকে কত ভালবাসি আমি।
আমি এতই ভালবাসি তোমাকে,যে হারাতে চাই না কোনদিন,তাই ছেড়ে যাচ্ছি তোমাকে লুকিয়ে নিয়ে আমার মনের অজানায়।এখানে থেকে যাওয়ায় ভালবাসায় আসবে-নেয়া দেয়া,আধিপত্য,দখল,তার চেয়ে এটাই ভাল আমরা একে অন্যের,লুকিয়ে থাকা আমাদের মনের আলোয়।
০০০০০০
“হয়তো,তুমি পাওনি কোন যৌনসুখ আজকের খেলায়”,বিষয়টা বদলানোর চেষ্টা করলো রালফ।হয়তো আমাকে হারানোর ভঁয় তার,হয়তো চিরতরে হারানোর ভঁয়।
“না,তবে আমি চরম মানসিক আনন্দ পেয়েছি এ যৌনসঙ্গমে,এই যৌনখেলায়,অজানা এক সুখ”।
“এটা আমার অক্ষমতা,তোমার যৌনসুখ হয়তো আরও বাড়িয়ে দিত আনন্দের মাত্রা”।
হয়তো তোমার সাথে আমিও ভান করতে পারতাম রালফ হার্ট,কিন্ত তুমি যে আমার কাছে
স্বর্গীয় যে কোন দেবতার চেয়েও বেশী স্বর্গীয়।তোমার মাঝে আমি খুঁজে পেলাম মানসিক শক্তি,কোন দিন মনে হয়নি নিজেকে সমাজের আর্বজনা।
এটা ঠিক হয়তো,ভাল হতো যদি খুঁজে পেতাম আমার যৌন সুখের চরম।তবুও আমি আনন্দ পেয়েছি শীতল মেঝেতে,তোমার শরীরের উষ্ণতায়,আনন্দ ছিল যখন আনন্দে তোমার শরীর ভেদ করেছে আমার শরীরে।
আজকে আমার লাইব্রেরীয়ান বন্ধু জিজ্ঞাসা করেছিল,আমি কি আমার দেহ সঙ্গীর সাথে
যৌনসঙ্গমের সুখ নিয়ে আলাপ আলোচনা করি।আমার বলার ইচ্ছা ছিল,কোন সঙ্গী?কি ধরণের যৌনসঙ্গমের কথা বলছ তুমি?কিন্ত ওটা বলা যায় না তাকে,সে আমাকে সব সময়
যথাযথ সম্মান দিয়েই কথাবার্তা বলেছে।
আমার জেনেভা আসার পর হিসেবমত শুধু দুজন যৌনসঙ্গী এসেছে আমার জীবনে,একজন যে ঘুম ভাঙ্গিয়েছে আমার চরম পাশবিক মনটার,তাকে বলেছি সেটা-অনেকটা তার কাছে ভিক্ষা করেছি সেই পাশবিতার সুর খোঁজার জন্যে।আরেকজন যে আমাকে দেখিয়েছে অর্ন্তনিহিত আলোর আকাশটা,অন্ধকার সরানো নতুন আমাকে।আমি তোমাকে শেখাতে চাই,শরীরের রহস্যের ভাষা,শেখাতে চাই কোথায় লুকানো আনন্দের বদ্ধ জোয়ারটা,শেখাতে চাই ছোঁয়ার মন্ত্রটা,বিচার না করে,আমাদের মানসিক যোগাযোগের জন্য-খুঁজে নিতে মনের সাথে মনের সেতুটা।ভালবাসা একটা ছবি আঁকার মতই,কতগুলো নিয়ম পদ্ধতি আছে,ধৈর্য দরকার,দুজনার মাঝেই।সাহস দরকার মনের,মনটাকে ছাড়িয়ে নিয়ে যেতে নতুন আঙ্গিনায়,শুধু শরীর ছোঁয়া শরীরের গল্পকথা নয়,ভালবাসা একটা আবিষ্কার,যা প্রতি ছোঁয়ায়,প্রতি কথায় তোমাকে নতুন করে দেয়।আমার ভেতরের লুকোনো শিক্ষক ফিরে এসেছে আবার তার পুরোনো অবস্থানে,যদিও আমি চাইনি সেটা।রালফ আরেকটা সিগারেট জ্বালিয়ে পরিস্থিতিটাকে নিজের আয়ত্বে নিয়ে গেল,
“আজ রাতটা তুমি আমার এখানেই কাটাবে”।
ওটা অনুরোধ ছিল না,যেন আদেশ ছিল একটা।
“আমরা যৌনসঙ্গম করবো আবার,ছুঁড়ে ফেলবো আমাদের জানা অজানা,শুধু যেখানে আকাশ ভঁরা চাওয়া নিয়ে।আমি চাই তুমি পুরুষদের বুঝতে শেখ”।
পুরুষ মানুষকে বোঝা?আমি তো রাতের পর রাত কাটিয়েছি পুরুষদের সাথে,কাল,সাদা,
পীতাম্বর,মুসলমান,খ্রীষ্টান,বৌদ্ধ।জানা নেই রালফের?অবশ্যই জানা আছে,তার।
ভালই লাগছিল আমার,আর কিছু না হোক একটা আলাপ আলোচনা হচ্ছে।একবার মনে হলো,কিইবা যায় আসে ভেঙ্গে ফেলি আমার প্রতিজ্ঞা,নাই বা ফিরে গেলাম।কিন্ত আবার ভেবে দেখলাম জীবনের ঐ মায়াজালে জড়িয়ে নিজের ধ্বংস টেনে আনার কোন মানে হয় না।
আমার ইতস্তত ভাব দেখে রালফ বললো, “হ্যা,ঠিক তাই বলছি,পুরুষদের ভাল করে বোঝা দরকার,তোমার।জানি তুমি ভাবছো তোমার তো পুরুষ,তাদের মন শরীর সবই জানা,কিন্ত সেটা কি ঠিক”?
সূত্রঃ চতুর্মাত্রিক।
তারিখঃ মার্চ ০৭, ২০২১
রেটিং করুনঃ ,