Welcome to rabbani basra

আমার লেখালাখির খাতা

শুরু হোক পথচলা !

Member Login

Lost your password?

Registration is closed

Sorry, you are not allowed to register by yourself on this site!

You must either be invited by one of our team member or request an invitation by email at info {at} yoursite {dot} com.

Note: If you are the admin and want to display the register form here, log in to your dashboard, and go to Settings > General and click "Anyone can register".

ইভ্যালি নিয়ে চলছে দুদকের অনুসন্ধান (২০২১)

Share on Facebook

ই–কমার্স প্রতিষ্ঠান ইভ্যালি কোনো ধরনের মানি লন্ডারিং করেছে কি না, তা নিয়ে দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) একটি দল ছয় মাস ধরে তদন্ত করছে।

এদিকে বাণিজ্য মন্ত্রণালয় ৪ জুলাই দুদককে এ ব্যাপারে অনুসন্ধানের অনুরোধ জানিয়ে চিঠি দিয়েছে। এতে বলা হয়েছে, গ্রাহক ও মার্চেন্টদের কাছ থেকে ইভ্যালির অগ্রিম নেওয়া ৩৩৯ কোটি টাকার কোনো হদিস পাওয়া যাচ্ছে না। বাংলাদেশ ব্যাংকের সাম্প্রতিক এক পরিদর্শন প্রতিবেদনের পর্যবেক্ষণের ভিত্তিতে বাণিজ্য মন্ত্রণালয় ওই চিঠি দেওয়া হয়।

যোগাযোগ করা হলে দুদকের জনসংযোগ কর্মকর্তা আরিফ সাদেক আজ বৃহস্পতিবার প্রথম আলোকে বলেন, ইভ্যালির বিষয়ে ইতিপূর্বে বাণিজ্য মন্ত্রণালয় থেকে অভিযোগ পাওয়ার পর দুদকের মানি লন্ডারিং অনুবিভাগের দুই সদস্যের টিমের মাধ্যমে প্রকাশ্য অনুসন্ধান শুরু করা হয়। নতুন অভিযোগ আগের অভিযোগের সঙ্গে সংযুক্ত করে অনুসন্ধান কার্যক্রম পরিচালিত হবে। নতুন অভিযোগটি আরও সুনির্দিষ্ট হওয়ায় এখন অনুসন্ধান কার্যক্রম যে গতিশীল হবে, বিষয়টি নিশ্চিত করা হয়েছে।

তদন্ত দলটির নেতৃত্বে আছেন দুদকের সহকারী পরিচালক মামুনুর রশীদ চৌধুরী। অপর সদস্য হলেন সংস্থাটির উপসহকারী পরিচালক শিহাব সালাম।

দুদক চেয়ারম্যানের কাছে পাঠানো চিঠিতে বাণিজ্য মন্ত্রণালয় বলেছে, গত ১৪ মার্চ পর্যন্ত গ্রাহক ও মার্চেন্টদের কাছ থেকে নেওয়া ৩৩৯ কোটি টাকা ইভ্যালির আত্মসাৎ করা বা অবৈধভাবে অন্যত্র সরিয়ে ফেলার আশঙ্কা রয়েছে।

বাংলাদেশ ব্যাংকের এ–সংক্রান্ত প্রতিবেদনে উঠে আসে ইভ্যালির মোট দায় ৪০৭ কোটি টাকা। প্রতিষ্ঠানটি গ্রাহকের কাছ থেকে অগ্রিম নিয়েছে ২১৪ কোটি টাকা আর মার্চেন্টদের কাছ থেকে বাকিতে পণ্য কিনেছে ১৯০ কোটি টাকার। স্বাভাবিক নিয়মে প্রতিষ্ঠানটির কাছে কমপক্ষে ৪০৪ কোটি টাকার চলতি সম্পদ থাকার কথা। কিন্তু সম্পদ আছে মাত্র ৬৫ কোটি টাকার। বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের চিঠিতে এসব তথ্য উল্লেখ করে দুদককে অনুরোধ করা হয়েছে, তারা যেন ইভ্যালির কোনো আর্থিক অনিয়ম পেলে আইনানুগ ব্যবস্থা নেয়।

এ ছাড়া স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগ, বাংলাদেশ প্রতিযোগিতা কমিশন ও জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরকেও ইভ্যালির ব্যাপারে আলাদা চিঠি দিয়েছে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়।

দুদকের অনুসন্ধান নিয়ে ইভ্যালির ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) মোহাম্মদ রাসেল প্রথম আলোকে বলেন, ‘সরকারি যেকোনো সংস্থার অনুসন্ধান ও তদন্তকে আমরা স্বাগত জানাই। তবে এটুকু বলতে পারি যে আমরা কোনো টাকা আত্মসাৎ করিনি, বিদেশে পাচারও করিনি। টেকসই ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান দাঁড় করানোর স্বার্থে আমরা ব্যবসার উন্নয়নে খরচ করেছি। পদ্ধতিগত কিছু সমস্যা আছে, সেগুলো ঠিক করার জন্য আমরা দিনরাত কাজ করছি।’

সূত্র: প্রথম আলো
তারিখ: জুলাই ০৮, ২০২১

রেটিং করুনঃ ,

Comments are closed

বিভাগসমূহ

Featured Posts

বিভাগ সমুহ