Welcome to rabbani basra

আমার লেখালাখির খাতা

শুরু হোক পথচলা !

Member Login

Lost your password?

Registration is closed

Sorry, you are not allowed to register by yourself on this site!

You must either be invited by one of our team member or request an invitation by email at info {at} yoursite {dot} com.

Note: If you are the admin and want to display the register form here, log in to your dashboard, and go to Settings > General and click "Anyone can register".

ইউক্রেন ‘কার্যত’ ন্যাটো জোটের সদস্য: রাশিয়া (২০২৩)

Share on Facebook

ইউক্রেন পশ্চিমা সামরিক জোট ন্যাটোর ‘কার্যত’ (ডি ফ্যাক্টো) সদস্য হয়ে গেছে। দেশটির প্রতিরক্ষামন্ত্রী ওলেকসি রেজনিকভ এ কথা বলেছেন। ইউক্রেনকে সামরিক সহায়তা প্রদান রাশিয়ার সঙ্গে উত্তেজনা বাড়াবে একসময় পশ্চিমা দেশগুলোর এমন উদ্বেগ ছিল। তবে দেশগুলো নিজেদের ‘চিন্তাভাবনা’ পরিবর্তন করছে।

বসন্তে নতুন করে হামলার প্রস্তুতি নিচ্ছে ইউক্রেন ও রাশিয়া দুই দেশই। বিবিসিকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে রেজনিকভ বলেন, ট্যাংক, যুদ্ধবিমানসহ ইউক্রেনের বহুল প্রতীক্ষিত অস্ত্র পাওয়ার বিষয়ে তিনি নিশ্চিত।

রেজনিকভ বলেন, ‘উত্তেজনা পরবর্তী ধাপে উন্নীত হওয়ার উদ্বেগটা আমার কাছে একধরনের সৌজন্যবিধি বলে মনে হয়। দেশ হিসেবে ইউক্রেন ও ইউক্রেনের সেনাবাহিনী ন্যাটোর সদস্য হয়ে গেছে। কার্যত (ডি ফ্যাক্টো) সদস্য, আইনত (ডি জুর) নয়। কারণ, আমাদের অস্ত্রশস্ত্র আছে এবং সেগুলোর ব্যবহার নিয় বোঝাপড়া আছে।’

ইউক্রেনে হামলাকে পশ্চিমা দেশগুলোর বিরুদ্ধে অস্তিত্বের লড়াই হিসেবে দেখে আসছেন রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন। তাঁর অভিযোগ, পশ্চিমারা রাশিয়াকে দুর্বল করতে চায়।

ইউক্রেনে রুশ হামলাকে আগ্রাসন বলে আসছে পশ্চিমা দেশগুলো। কিয়েভকে অস্ত্র দিয়ে তারা সহায়তা করে আসছে। রাশিয়ার গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিরা বলছেন, ইউক্রেনে তাঁরা ন্যাটোর বিরুদ্ধেই লড়ছেন।

যুক্তরাষ্ট্র, কানাডার পাশাপাশি ২৮টি ইউরোপীয় দেশ নিয়ে গঠিত এই সামরিক জোটে যোগ দিতে কয়েক বছর ধরে চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে ইউক্রেন। কিয়েভের এই পদক্ষেপ রাশিয়ার জন্য নিরাপত্তা হুমকি বলে আসছেন পুতিন।

সংক্ষিপ্ত প্রক্রিয়ায় দ্রুততম সময়ে ন্যাটোর সদস্য হওয়ার চেষ্টা চালিয়ে আসছেন ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি। তবে সহযোগিতার প্রতিশ্রুতি সত্ত্বেও যুদ্ধ শেষের পরও ইউক্রেনকে পূর্ণ সদস্য করার বিষয়টি জোটের সদস্যরা বিবেচনা করবে কি না, তা স্পষ্ট নয়।

ন্যাটো চুক্তির অনুচ্ছেদ ৫ অনুযায়ী, জোটের কোনো সদস্যের ওপর সশস্ত্র হামলা সবার ওপর হামলা হিসেবেই বিবেচিত হবে।

সদস্য হওয়া নিয়ে করা মন্তব্যকে রাশিয়া এমনকি ন্যাটোও বিতর্কিত হিসেবে দেখবে না বলে মন করছেন ইউক্রেনের প্রতিরক্ষামন্ত্রী। তিনি বলেন, ‘কেন এটা বিতর্কিত হবে? এটা সত্য, এটাই বাস্তবতা। আমি নিশ্চিত, অচিরেই আমরা সব প্রক্রিয়া মেনে ন্যাটোর (ডি জুর) সদস্য হব।’

সূত্র:প্রথম আলো।
তারিখ:জানুয়ারী ১৪, ২০২৩

রেটিং করুনঃ ,

Comments are closed

বিভাগসমূহ

Featured Posts

বিভাগ সমুহ