Welcome to rabbani basra

আমার লেখালাখির খাতা

শুরু হোক পথচলা !

Member Login

Lost your password?

Registration is closed

Sorry, you are not allowed to register by yourself on this site!

You must either be invited by one of our team member or request an invitation by email at info {at} yoursite {dot} com.

Note: If you are the admin and want to display the register form here, log in to your dashboard, and go to Settings > General and click "Anyone can register".

আশঙ্কা ছিল এ ধরনের একটা আঘাত আসবে: প্রধানমন্ত্রী (২০২৪)

Share on Facebook

দেশব্যাপী সাম্প্রতিক ব্যাপক ধ্বংসযজ্ঞ ও নৃশংসতার কথা উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আজ বলেছেন, তাঁর আশঙ্কা ছিল, এ ধরনের একটা আঘাত আসবে। তিনি বলেন, সমৃদ্ধির পথে দেশের অগ্রযাত্রা রুখে দিতে বিএনপি-জামায়াত জোট এই ধরনের হামলা করতে পারে।

প্রধানমন্ত্রী তাঁর কার্যালয়ে এডিটরস গিল্ড আয়োজিত বিভিন্ন গণমাধ্যমের সম্পাদক, জ্যেষ্ঠ সাংবাদিক এবং হেড অব নিউজদের সঙ্গে মতবিনিময়কালে এ মন্তব্য করেন।

শেখ হাসিনা বলেন, ‘তারা (বিএনপি-জামায়াত) আমাদের নির্বাচন করতে দিতে চায়নি, কিন্তু আমরা নির্বাচন করেছি। নির্বাচনের পর এটা সবাই মেনে নেবে না, সেটাও আমরা সবার কাছে গ্রহণযোগ্য করে দিয়েছি, আমরা সরকার গঠন করেছি। আমার একটা আশঙ্কা ছিল যে এ রকম একটা আঘাত আসবে।’

শেখ হাসিনা উল্লেখ করেন, ২০১৩-১৪ সালের নির্বাচনের আগে ও পরে বিএনপি-জামায়াত চক্র অগ্নিসংযোগ ও হত্যাকাণ্ড চালিয়েছিল। ফলে শত শত মানুষ নিহত ও হাজার হাজার লোক আহত হয়েছিল।

প্রধানমন্ত্রী বলেছিলেন, ‘বোধগম্য যে এটি (শিক্ষার্থীদের কর্মকাণ্ড ও আন্দোলন) একটি গুরুতর ষড়যন্ত্র।’ শেখ হাসিনা বলেন, তিনি এমন কোনো ঘটনা দেখতে চান না, যা দেশে অস্থিতিশীলতা বা কোনো অনাকাঙ্ক্ষিত পরিস্থিতি ডেকে আনতে পারে। কারণ, তাদের লক্ষ্য ছিল দেশের অর্থনীতি ধ্বংস করা। তিনি দেশের অগ্রগতি ও সমৃদ্ধিকে পঙ্গু করার লক্ষ্যে এই বিপর্যয়কে সমর্থনকারী লোকদের বোধবুদ্ধির স্তর নিয়েও প্রশ্ন তোলেন।

আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ হাসিনা আরও বলেন, স্বার্থান্বেষী মহল দেশের স্বাধীনতা এবং দীর্ঘ ১৫ বছর ধরে চলমান গণতন্ত্রের ধারাবাহিকতা বিনষ্ট করতে অত্যন্ত আগ্রহী। ছাত্ররা যখন মাঠে ছিল, তখন তিনি কখনোই সেনাসদস্যদের মোতায়েন করতে চাননি।

শেখ হাসিনা বলেন, ‘তারা (ছাত্ররা) ঘোষণা করেছিল যে তারা চলমান নাশকতামূলক কর্মকাণ্ডের সাথে জড়িত নয়, তখন আমরা সেনাবাহিনীকে ডেকেছি।’ তিনি আরও বলেন, তিনি কারফিউ আরোপ করতে চাননি। কারণ, দেশ বিগত ১৫ বছর ধরে একটি গণতান্ত্রিক পরিবেশের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে। যারা দেশের জন্য এই ক্ষতি করেছে, তাদের প্রতিহত করার জন্য তিনি জনগণের প্রতি আহবান জানান।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘জনগণের কল্যাণ ও জীবিকা নির্বাহের জন্য যে সকল স্থাপনা তৈরি করা হয়েছে, তারা তা ধ্বংস করে দিয়েছে। তারা সব কাঠামোতে আঘাত করেছে। যারা সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হবে, তারা অবশ্যই গণমানুষ। এখন এসব সন্ত্রাস ও জঙ্গিবাদকে প্রতিহত করার দায়িত্ব জনগণের।’

এই ধ্বংসাত্মক কর্মকাণ্ডে জড়িত জঙ্গিবাদের বিরুদ্ধে গণসচেতনতা সৃষ্টির ওপর গুরুত্বারোপ করে তিনি বলেন, ‘জনগণ যদি সচেতন না হয়, তাহলে আমরা কী করতে পারি বা আমরা একা কতটা করতে পারি।’ তিনি আরও উল্লেখ করেন, সাম্প্রতিক ধ্বংসযজ্ঞের টার্গেট ছিল আওয়ামী লীগ, মুক্তিযোদ্ধা এবং মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের শক্তি।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, কোটামুক্ত আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীদের সব দাবি যখন মানা হলো, তখন তারা কেন জঙ্গিদের এমন জঘন্য কর্মকাণ্ডের সুযোগ দিল। তিনি বলেন, ‘কোটামুক্ত আন্দোলনকারীদের একদিন জাতির কাছে জবাব দিতে হবে, কেন তারা তাদের দেশের এই ধ্বংসযজ্ঞের সুযোগ দিল।’

সূত্র: প্রথম আলো।
তারিখ: জুলাই ২৪, ২০২৪

রেটিং করুনঃ ,

Comments are closed

বিভাগসমূহ

Featured Posts

বিভাগ সমুহ