আলেক কথা-পর্ব-২২ (বাইশ)
২০২৪ এর জানুয়ারীটা জীবনকে ঝিমিয়ে দিয়েছে কর্ম-ক্ষেত্রের ভয়াবহ ভীতি, কর্ম থেকে দূরে সরে যাওয়া নিজের মধ্যে নিজেকে গুটিয়ে ফেলা এই সব দিক দিয়ে
সেজা এর বিয়ে অনুষ্ঠানে যাওয়ার আগে দ এর কাছে থেকে চরম অপমানিত জুনিয়ের সামনে নিজেকে মাটিতে মিশিয়ে দিয়েছিল.
না এর উচ্চ মহলের কর্মের ভিত্তিতে বিশাল ক্ষমতার অধিকারী সেই সাথে সে চায় . যেন তার অধীনে কাজ করি তার নির্দেশগুলি পালন করি – এ সব নিজের সৃষ্টি কর্ম থেকে দূরে সরে যাওয়া দায়িত্ব থেকে নিজেকে সরিয়ে রাখা।
সকল বিষয়ে নু এর নির্দেশনা , প্রতি নিয়ত বাঁকা উত্তর আর ধমক দেওয়ার চরম প্রবণতা। নিজ মতামতের বাইরে কোন কিছুই যে গ্রহন করে না। এটি পরিষ্কার যে নু বুঝতে পেরেছে . একটি মাকাল ফল, কোন কিছু স্মরণ করতে পারে না স্মৃতি শক্তির অনেক অভাব। ক্রমশঃই ষ্পষ্ট হচ্ছে হয় ২য় বা ইদি দ্বারা আমার অবসান হবে এই তেইশ বছরের রাজত্বে। মানসিক ভার আর নিজের প্রতি অবহেলা, পোষাকের প্রতি অনিহা নিজেকে ভালোবাসার পরিবর্তে নিজের প্রতি প্রচন্ড ঘৃনা বোধ। শীতকালটায় ছুটির দিনটা সারাটা দিন গরম কাপড়ের নিচে রেখে আর ঘুমিয়ে কেটে শুধু মাত্র ভয়কে সাথে নিয়ে। ভয়াবয় কঠিন ছিল জীবনে প্রতি মুহুর্ত।
শুধু . ছাড়া দ না নু সকলের বিরাট ভূমিকা এফ এলের কাছে তারাই সকল কিছু সমাধান করে দিতে পারে। কারখ.য় নিচ থেকে উপর মহল সকলে জানে তাদের বিরাট ভূমিকা। . শুধু বিদায়ের পথে
তারিখ: জানুয়ারী ১৯, ২০২৪
এক বছর পরে আজ এই দিনে চরম বাস্তবতায় কর্ম-ক্ষেত্রে, ফুরিয়ে আসা দিনে ঠাঁই নিয়েছি। দিন গুনার দিন। চলে যাওয়ার দিন। বিদায়ের দিন। কোন ভাবে নিজেকে যোগ্য করে গড়ে তোলা গেল না; অথচ অনেকের বেলায় সবই স্বাভাবিক। ২৪ এর ফ্রেরুয়ারীতে ভূমি থেকে নগদ প্রাপ্তীর পর থেকে জীবনের মোড় ঘুরতে থাকে নতুন একটি ধারায় জীবন চলতে থাকে,
কর্ম-ক্ষেত্রে ভয় ছিল তবুও এগিয়ে যাওয়ার পাশাপাশি দূরে সরে আসছিলাম সকল কর্মের পক্ষ থেকে আর অর্থহীন হয়ে পড়ছিলাম যার চুড়ান্ত অবস্থান এখনকার দিনগুলি। সবই অনিশ্চিত। অনিশ্চিতের দিনগুলি। একটি দিনের পরের দিনে কী আছে লিখা কিছুই জানা নেই অথচ আগে ছিল নিশ্চিত জীবনের সমাহার।
তারিখ: জানুয়ারী ১৯, ২০২৫
রেটিং করুনঃ ,