Welcome to rabbani basra

আমার লেখালাখির খাতা

শুরু হোক পথচলা !

Member Login

Lost your password?

Registration is closed

Sorry, you are not allowed to register by yourself on this site!

You must either be invited by one of our team member or request an invitation by email at info {at} yoursite {dot} com.

Note: If you are the admin and want to display the register form here, log in to your dashboard, and go to Settings > General and click "Anyone can register".

অক্সিজেন সরবরাহে টান টান অবস্থা(২০২১)

Share on Facebook

চলতি মাসের শুরুতে দেশে করোনাভাইরাসের সংক্রমণ বাড়ার সময় দিনে সর্বোচ্চ ২০০ থেকে ২২০ টন পর্যন্ত অক্সিজেন সরবরাহ করা হতো। এর মধ্যে ১০০ টন আসত পাশের দেশ ভারত থেকে। বাকিটা দেশেই উৎপাদিত হয়েছে। ২১ এপ্রিলের পর ভারত থেকে অক্সিজেন আমদানি বন্ধ হয়ে গেছে। তাই দেশে অক্সিজেনের সরবরাহ কমেছে। তবে স্বস্তির বিষয় হচ্ছে, করোনা রোগী কমে আসায় অক্সিজেনের চাহিদাও কমে গেছে। কিন্তু রোগী বাড়লে বড় বিপদের শঙ্কা আছে।

স্বাস্থ্য অধিদপ্তর ও সরকারি-বেসরকারি হাসপাতালে অক্সিজেন সরবরাহকারী কোম্পানিগুলোর দায়িত্বশীল কর্মকর্তাদের সঙ্গে কথা বলে এটি জানা গেছে। তাঁরা বলছেন, প্রায় দুই সপ্তাহ ধরে করোনার সংক্রমণ নিম্নমুখী। তাই অক্সিজেনের চাহিদা কমেছে। এ ছাড়া শিল্প অক্সিজেন তৈরি কমিয়ে মেডিকেল অক্সিজেন তৈরি করা হচ্ছে। এতে আপাতত সংকট এড়ানো গেছে।

সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা জানান, করোনার সংক্রমণের আগে দেশের স্বাস্থ্য খাতে অক্সিজেনের চাহিদা ছিল দিনে ১০০ থেকে ১২০ টন। ওই সময় আমদানির প্রয়োজন হতো না। করোনার সংক্রমণ শুরু হলে চাহিদা বাড়তে থাকে। শুরু হয় ভারত থেকে আমদানি। চলতি এপ্রিলের শুরুতে দিনে চাহিদা সর্বোচ্চ ২০০ থেকে ২২০ টনে পৌঁছায়। এখন এটি কমে ১৪০ থেকে ১৫০ টনে দাঁড়িয়েছে। এখন পর্যন্ত সরবরাহে ঘাটতি তৈরি হয়নি।

জানা গেছে, দেশের সব সরকারি হাসপাতালে অক্সিজেন সরবরাহ করে বহুজাতিক কোম্পানি লিন্ডে ও দেশীয় কোম্পানি স্পেকট্রা। বেসরকারি হাসপাতালেও তারা সরবরাহ করে। আর শুধু বেসরকারি হাসপাতালে বড় সরবরাহকারী হিসেবে কাজ করছে ইসলাম অক্সিজেন। তিনটি প্রতিষ্ঠান সর্বোচ্চ উৎপাদনের চেষ্টায় দিন–রাত কারখানা চালিয়ে যাচ্ছে। এর বাইরে নতুন করে শিল্প অক্সিজেন তৈরির প্রতিষ্ঠান এ কে অক্সিজেন, ইউনিয়ন অক্সিজেন ও আবুল খায়ের স্টিল মেল্টিং মিল থেকে মেডিকেল অক্সিজেন তৈরির সাময়িক অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। এরা কিছু কিছু করে অক্সিজেন সরবরাহ করছে বলে জানা গেছে।

লিন্ডের একজন দায়িত্বশীল কর্মকর্তা জানান, তাঁদের দুটি কারখানায় উৎপাদন সক্ষমতা দিনে ৯০ টন। চাহিদা বাড়ার পর ভারতে অবস্থিত লিন্ডের কারখানা থেকে তাঁরা অক্সিজেন এনেছেন। দিনে সর্বোচ্চ ৩০ থেকে ৪০ টন পর্যন্ত আমদানি করেছে এ কোম্পানি। সব মিলিয়ে দিনে ১১০ থেকে ১২০ টন পর্যন্ত সরবরাহ করেছেন তাঁরা। আমদানি করা তরল অক্সিজেন এখনো মজুত আছে তাঁদের কাছে। তাই এখন দিনে ৯০ টনের কিছু বেশি সরবরাহ করছে লিন্ডে। সরকারি নির্দেশে শিল্পে সরবরাহ বন্ধ রেখেছেন তাঁরা।

সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা জানান, করোনার সংক্রমণের আগে দেশের স্বাস্থ্য খাতে অক্সিজেনের চাহিদা ছিল দিনে ১০০ থেকে ১২০ টন। ওই সময় আমদানির প্রয়োজন হতো না। করোনার সংক্রমণ শুরু হলে চাহিদা বাড়তে থাকে। শুরু হয় ভারত থেকে আমদানি। চলতি এপ্রিলের শুরুতে দিনে চাহিদা সর্বোচ্চ ২০০ থেকে ২২০ টনে পৌঁছায়। এখন এটি কমে ১৪০ থেকে ১৫০ টনে দাঁড়িয়েছে। এখন পর্যন্ত সরবরাহে ঘাটতি তৈরি হয়নি।
জানা গেছে, দেশের সব সরকারি হাসপাতালে অক্সিজেন সরবরাহ করে বহুজাতিক কোম্পানি লিন্ডে ও দেশীয় কোম্পানি স্পেকট্রা। বেসরকারি হাসপাতালেও তারা সরবরাহ করে। আর শুধু বেসরকারি হাসপাতালে বড় সরবরাহকারী হিসেবে কাজ করছে ইসলাম অক্সিজেন। তিনটি প্রতিষ্ঠান সর্বোচ্চ উৎপাদনের চেষ্টায় দিন–রাত কারখানা চালিয়ে যাচ্ছে। এর বাইরে নতুন করে শিল্প অক্সিজেন তৈরির প্রতিষ্ঠান এ কে অক্সিজেন, ইউনিয়ন অক্সিজেন ও আবুল খায়ের স্টিল মেল্টিং মিল থেকে মেডিকেল অক্সিজেন তৈরির সাময়িক অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। এরা কিছু কিছু করে অক্সিজেন সরবরাহ করছে বলে জানা গেছে।

লিন্ডের একজন দায়িত্বশীল কর্মকর্তা জানান, তাঁদের দুটি কারখানায় উৎপাদন সক্ষমতা দিনে ৯০ টন। চাহিদা বাড়ার পর ভারতে অবস্থিত লিন্ডের কারখানা থেকে তাঁরা অক্সিজেন এনেছেন। দিনে সর্বোচ্চ ৩০ থেকে ৪০ টন পর্যন্ত আমদানি করেছে এ কোম্পানি। সব মিলিয়ে দিনে ১১০ থেকে ১২০ টন পর্যন্ত সরবরাহ করেছেন তাঁরা। আমদানি করা তরল অক্সিজেন এখনো মজুত আছে তাঁদের কাছে। তাই এখন দিনে ৯০ টনের কিছু বেশি সরবরাহ করছে লিন্ডে। সরকারি নির্দেশে শিল্পে সরবরাহ বন্ধ রেখেছেন তাঁরা।

সূত্র: প্রথম আলো
তারিখ: এপ্রিল ২৭, ২০২১

রেটিং করুনঃ ,

Comments are closed

বিভাগসমূহ

Featured Posts

বিভাগ সমুহ